যে কারণে রাজনীতি নিয়ে সমস্যা দেখছেন না সাকিব
২০২৩ সালে এসে সাকিবের নামের পাশে আরও একটা পরিচয় যোগ হচ্ছে। রাজনীতিবিদ সাকিব আল হাসান। আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন নিয়েছেন মাগুরা-২ আসনের। সে এলাকায় সম্ভাব্য সংসদ সদস্যও তিনি।
তবে তিনি এখনো খেলাকে বিদায় বলেননি। বরং তিন ফরম্যাটের অধিনায়কত্ব আছে তার হাতে। নিজের খেলা তো আছেই, দল সামলানোর ভার তার ওপর, তার সঙ্গে যদি যোগ হয় জনপ্রতিনিধিত্বও, তাহলে কি সব গুবলেট পাকিয়ে যাবে না?
এমন একটা প্রশ্ন তার মনোনয়ন নেওয়ার দিন থেকেই ঘুরে ফিরে আসছে। বিষয়টা নিয়ে সমস্যা সৃষ্টি হয়েছিল এর আগেও। ২০১৮ জাতীয় নির্বাচনে মাশরাফি বিন মুর্তজা লড়েছিলেন নড়াইল-২ আসন থেকে। এরপর ক্রিকেট আর রাজনীতির মাঠ সামলানোয় বেশ সমস্যায় পড়তে হয়েছিল তাকে।
তবে সাকিব মনে করেন এমন কোনো সমস্যার মুখে তিনি অন্তত পড়বেন না। তার কথা, ‘আমি মনে করি দুটোকে সামলানো সম্ভব। সময় দেওয়া নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না। কারণ আমি আগেও এটা করেছি, ভবিষ্যতেও এমনটা করতে পারব, নিজের ওপর পুরোপুরি ভরসাটা আছে আমার।’
বোর্ডের সঙ্গেও সমস্যায় জড়ানোর সম্ভাবনা কম দেখেন তিনি। কেন? তার কারণটাও জানালেন তিনি। বললেন, ‘বোর্ডের সঙ্গে ভুল বোঝাবুঝি হবে বলে মনে হয় না। কারণ আমি বেশ স্ট্রেট ফরোয়ার্ড মানুষ।’