অভিষেকে চমকের আশা কানাডার

অভিষেকে চমকের আশা কানাডার

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নবম আসরটা প্রথম আসরই যেন ফিরিয়ে আনল আবার। প্রথম আসরে সবই প্রথম, প্রথম ম্যাচটাও তাই দুই দলের বিশ্বকাপ অভিষেকের মঞ্চ, তাতে অবাক হওয়ার কিছু নেই। তবে নবম আসরের শুরুটাও আবার হচ্ছে দুই অভিষিক্ত দলের লড়াই দিয়ে। আগামী ১ জুন (বাংলাদেশে ২ জুন) যখন মাঠে নামবে যুক্তরাষ্ট্র আর কানাডা তখন ১৭ বছর আর ৮ টুর্নামেন্ট আবারও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ফিরে যাবে তার শেকড়ে।

কানাডা প্রথম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এলেও ক্রিকেটের বিশ্বআসরে তাদের উপস্থিতি অবশ্য বেশ পুরোনো। এক সময় ওয়ানডে বিশ্বকাপের দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ডটাও ছিল এই দলেরই দখলে। ২০০৩ বিশ্বকাপে রেকর্ডটা গড়েছিলেন জন ডেভিসন। এই রেকর্ড টিকে ছিল ৪ বছর। এর আগে ১৯৭৯ বিশ্বকাপ, আর তার পর ২০০৭, ২০১১ বিশ্বকাপেও ছিল তাদের উপস্থিতি। 

এবার টি-টোয়েন্টির আসরে পা পড়ছে তাদের। অভিজ্ঞ সাদ বিন জাফরের অধিনায়কত্বে বিশ্বকাপে যাচ্ছে দলটা। দলে অভিজ্ঞ খেলোয়াড়দের সংখ্যাটা নেহায়েত কম নয়। ৪ জন আছেন মাত্র ৩০ এর নিচে বয়সী। 

তবে এমন অভিজ্ঞদের দলেও অনভিজ্ঞ একজনের জায়গা হয়ে গেছে এবার। কানওয়ারপাল তাথগুর সব মিলিয়ে ৬টা লিস্ট এ ম্যাচ খেলেছেন তিনি। তার জায়গা করে নেওয়াটা বিস্ময় হিসেবেই এসেছে বৈকি!

সঙ্গে পেসার জেরেমি গর্ডনের ফেরা, ৩৯ বছর বয়সী জুনাইদ সিদ্দিকীর উপস্থিতি কানাডার স্কোয়াডকে দেবে বাড়তি গভীরতা।

কানাডা স্কোয়াড
নাভনীত ধালিওয়াল, অ্যারন জনসন, রাভিন্দেরপাল সিং, কানওয়ারপাল তাথগুর, শ্রেয়াস মোভা, ডিলন হেইলিগার, দিলপ্রীত বাজওয়া, হার্শ ঠাকের, জেরেমি গর্ডন, সাদ জাফর (অধিনায়ক), জুনায়েদ সিদ্দিকী, কালিম সানা, নিকোলাস কিরটন, পারগাত সিং ও রাইয়ান খান পাঠান

সম্পর্কিত খবর