ইতিহাস গড়তে কেমন একাদশ সাজাবে দক্ষিণ আফ্রিকা?
দক্ষিণ আফ্রিকা দাঁড়িয়ে আছে ইতিহাসের দুয়ারে! প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপের ফাইনালে খেলার হাতছানি তাদের সামনে।
পেছনের ইতিহাসটা অবশ্য তাদের জন্য একটু বেদনারও। ১৯৯৮ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিটা হচ্ছে প্রোটিয়াদের ট্রফিকেসে সবশেষ ট্রফি। এরপর থেকে দলটা আইসিসি ইভেন্টগুলোর সেমিফাইনালে খেলেছে ১০ বার। কিন্তু তার একবারও দলটা জিততে পারেনি। আগামীকাল সকালে ১১তম বারের মতো যখন দলটা নামবে সেমিফাইনালে, তখনও কি অতীত এসে আগলে দাঁড়াবে দক্ষিণ আফ্রিকার পথ?
প্রোটিয়ারা নিশ্চয়ই তা চাইবে না। সে লক্ষ্যেই সম্ভাব্য সেরা দলটাকে নামাতে চাইবে বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে। রিজা হেনড্রিকস বেশ কিছু দিন ধরেই আছেন অফ ফর্মে। তবে বিশ্বকাপের সেমিতে এসে তাকে বসানোর ঝুঁকি নাও নিতে পারে প্রোটিয়ারা, বিশেষ করে যখন আপনার বদলি খেলোয়াড়টা হবেন অনভিজ্ঞ রায়ান রিকলটনের মতো কেউ তখন।
আগের ম্যাচে একাদশে বাড়তি স্পিনার হিসেবে ছিলেন বাঁহাতি স্পিনার তাবরেইজ শামসি। ত্রিনিদাদের ব্রায়ান লারা স্টেডিয়ামের স্পিন বান্ধব চরিত্রটার কথা মাথায় রাখলে এই ম্যাচেও একাদশে থেকে যেতেই পারেন তিনি। সেক্ষেত্রে ওটনেইল বার্টম্যান থাকবেন একাদশের বাইরেই।
দক্ষিণ আফ্রিকার সম্ভাব্য একাদশ–
কুইন্টন ডি কক, রিজা হেনড্রিকস, এইডেন মার্করাম, ডেভিড মিলার, হাইনরিখ ক্লাসেন, ত্রিস্তান স্তাবস, মার্কো ইয়ানসেন, কেশভ মহারাজ, কাগিসো রাবাদা, আনরিখ নরকিয়া, তাবরেইজ শামসি।