ফিফপ্রো একাদশে ট্রেবলজয়ী সিটির আধিপত্য
লন্ডনে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল ২০২৩ ফিফা বেস্ট অ্যাওয়ার্ড। বাংলাদেশ সময় সোমবার দিবাগত রাত দেড়টায় শুরু হওয়া অনুষ্ঠানে তারার মেলা বসেছিল। তবে রাতের সবচেয়ে বড় পুরস্কারটি যার হাতে উঠেছে সে লিওনেল মেসি অবশ্য অনুষ্ঠানে হাজির হননি। মার্কিন মুলুকে ইন্টার মায়ামির সঙ্গে অনুশীলনে ব্যস্ত ছিলেন মেসি। তবে অনুষ্ঠানে স্বশরীরে হাজির না হলেও পুরো অনুষ্ঠানই মেসিময় ছিল। বছরের সেরা ফুটবলারের পুরস্কারের সঙ্গে ফিফপ্রো একাদশেও জায়গা পেয়েছেন মেসি।
ফিফপ্রো একাদশে মেসির বেশিরভাগ সঙ্গী অবশ্য ম্যানচেস্টার সিটির। গত মৌসুমে ট্রেবলজয়ী ম্যান সিটির এক-দুইজন নয়, ছয়জন ফুটবলার সুযোগ পেয়েছেন বর্ষসেরা একাদশে। যদিও বিশ্বজুড়ে ফুটবলারদের বেছে নেয়া এই একাদশে বড় চমক হয়ে এসেছে সিটি গোলকিপার এদেরসনের অনুপস্থিতি। বর্ষসেরা গোলকিপারের পুরস্কার পেলেও এই ফুটবলার একাদশে জায়গা পাননি, তার স্থানে গোলমুখে দেখা গেছে রিয়াল মাদ্রিদ গোলকিপার থিবো কোর্তোয়াকে।
রক্ষণভাগে দেখা গেছে সিটির একাধিপত্য। তিন ডিফেন্ডারের তিনজনই ম্যানচেস্টার সিটির। কাইল ওয়াকার, রুবেন দিয়াস এবং জন স্টোনসকে দিয়ে গড়া হয়েছে ফিফপ্রো একাদশের রক্ষণ।
মধ্যমাঠেও সিটির আধিপত্য লক্ষ্য করা গেছে। সিটির মধ্যমাঠের দুই প্রাণভোমরা কেভিন দে ব্রুইনা এবং বার্নার্দো সিলভার সঙ্গে মিডফিল্ডে জায়গা হয়েছে রিয়াল মাদ্রিদের নতুন সেনসেশন জুড বেলিংহ্যাম।
ফিফপ্রো একাদশের আক্রমণভাগে রয়েছেন বর্ষসেরার দৌড়ে থাকা তিন ফুটবলার মেসি, কিলিয়ান এমবাপ এবং আরলিং হালান্ড। তাদের সঙ্গী হয়েছেন ক’দিন আগে স্প্যানিশ সুপার কাপে হ্যাটট্রিক করে বার্সেলোনাকে ধসিয়ে দেয়া রিয়াল ফরোয়ার্ড ভিনিসিয়ুস জুনিয়র।
ফিফপ্রো একাদশ
থিবো কোর্তোয়া, কাইল ওয়াকার, রুবেন দিয়াস, জন স্টোনস, কেভিন দে ব্রুইনা, বার্নার্দো সিলভা, জুড বেলিংহ্যাম, লিওনেল মেসি, কিলিয়ান এমবাপে, আরলিং হালান্ড, ভিনিসিয়ুস জুনিয়র