১১:২৭
এক ম্যাচ হাতে রেখে সিরিজ হারল বাংলাদেশ
এই উইকেটে পুঁজিটা পর্যাপ্ত নয়, তা প্রথম ইনিংস শেষেই বোঝা যাচ্ছিল। নিউজিল্যান্ডকেও তাই কোনো প্রকার চাপ নিতে হয়নি। বেসিক ক্রিকেটটা খেলে, হেসেখেলেই জিতেছে স্বাগতিকরা।
সাত উইকেটের এই হারে বাংলাদেশের এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজটা খোয়াল। শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের লড়াইটা তাই হবে হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর।
নিউজিল্যান্ড ২৯৬/৩, ৪৬.২ ওভার
১১:১৫
রিভিউ হারাল বাংলাদেশ
ম্যাচটা হাত ফসকে বেরিয়ে যাচ্ছে, ঠিক এমন সময় টম ব্লান্ডেলের বিপক্ষে জোরালো একটা এলবিডব্লিউর আবেদন তুললেন শরিফুল ইসলাম। আম্পায়ার নাকচ করলেন। উইকেটের জন্য মরিয়া বলেই কি-না, সঙ্গে সঙ্গে কোনো আলাপ আলোচনা ছাড়াই অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত রিভিউ নিয়ে নিলেন। এরপর রিভিউতে দেখা গেল ব্যাটের কোণা এড়িয়ে গেলেও স্টাম্প মিস করত উচ্চতার কারণে। ফলে রিভিউ গচ্চা গেল বাংলাদেশের। অবশ্য ম্যাচই হাত ফসকে বেরিয়ে যাচ্ছে, এ আর এমন কী!
নিউজিল্যান্ড ২৬৬/৩, ৪২.১ ওভার
১১:০৬
নিকলসকে ফেরালেন শরিফুল
বড্ড দেরি হয়ে গেছে? নাকি গল্পে নতুন কোনো মোড়?
হেনরি নিকলস এগোচ্ছিলেন সেঞ্চুরির দিকে। তাকে স্লোয়ার বাউন্সারে ফেরালেন শরিফুল ইসলাম। বাউন্সারটা সীমানাছাড়া করতে চেয়েছিলেন নিকলস। সেটা বাউন্ডারি লাইনে থাকা রিশাদ হোসেনের পায়ের সমান উচ্চতায় গিয়ে পড়ল। দিনের শুরুতে দারুণ এক ক্যাচ নেওয়া রিশাদ ক্যাচটা নিতে ভুল করেননি। ৯৫ রান করে ফেরেন নিকলস।
নিউজিল্যান্ড ২৬০/৩, ৪০.৪ ওভার
১১:০০
নিউজিল্যান্ডের চাই আর ৩৮ রান
কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে এই উইকেটে রান উৎসবের আশা করেছিলেন। কিন্তু বাংলাদেশের রানটা যা হয়েছে, তা ঠিক রান উৎসবের রান নয়। স্যাক্সটন ওভালের উইকেটে যা বেশ কমই।
এমন রান তাড়া করতে গিয়ে নিউজিল্যান্ডও বেশ চাপহীনভাবেই খেলছে। দ্বিতীয় পাওয়ারপ্লের শেষে দলটা তুলে ফেলেছে ২৫৪ রান। হাতে আছে আরও ৮ উইকেট। শেষ পাওয়ারপ্লেতে স্বাগতিকদের চাই আর মাত্র ৩৮ রান।
নিউজিল্যান্ড ২৫৪/২, ৪০ ওভার
১০:৩৯
সেঞ্চুরির আগে ইয়াংকে ফেরালেন হাসান
প্রথম ব্রেকথ্রুটা তিনিই এনে দিয়েছিলেন। এবার দ্বিতীয়টাও এল তার হাত ধরেই। কট অ্যান্ড বোল্ডের ফাঁদে ফেলে হাসান মাহমুদ ফেরালেন টানা দ্বিতীয় ম্যাচে সেঞ্চুরির দুয়ারে থাকা উইল ইয়াংকে। ৮৯ রানে তাকে ফিরিয়েছেন হাসান।
নিউজিল্যান্ড ২০৪/২, ৩২.৫ ওভার
১০:২৮
ইয়াংয়ের পর নিকলসেরও ফিফটি
রাচিন না পেলেও উইল ইয়াং ঠিকই পেয়ে গেছেন ফিফটির দেখা। থামেননি এখনো। এগোচ্ছেন সেঞ্চুরির দিকে।
এদিকে তার সঙ্গী হেনরি নিকলসও দারুণভাবে সঙ্গ দিয়ে যাচ্ছেন তাকে। স্থিতধী হয়ে এগোচ্ছেন তিনি, আবার রানের চাপও পড়তে দিচ্ছেন না ইয়াংকে। সেই নিকলসও ৬৫ বলে পেয়ে গেছেন ফিফটির দেখা। ম্যাচটা একটু একটু করে হাত ফসকে বেরিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশের।
নিউজিল্যান্ড ১৮৬/১, ৩০.৫ ওভার
১০:২২
যা কিছু পায়, হারায়ে যায়...
উইকেটটা খুব প্রয়োজন। জিততে হলে নিউজিল্যান্ডকে চেপে ধরতেই হবে। সেটা মেহেদি হাসান মিরাজ করার চেষ্টা করেওছিলেন। উইল ইয়াংকে লেগ স্টাম্পের বাইরে বল করে বলটা নিয়ে গিয়েছিলেন উইকেটরক্ষক মুশফিকের কাছে। জোরালো অবদানে সাড়া দেন আম্পায়ার। কিন্তু রিভিউতে দেখা যায়, ব্যাট তো বটেই, প্যাডেও লাগেনি বলটা; ফলে উইকেটের জায়গায় ওয়াইডে আরও একটা রান গচ্চা যায় বাংলাদেশের।
নিউজিল্যান্ড ১৭৩/১, ২৯.০ ওভার
১০:১০
এবার ফিল্ডিংয়েও দুর্ভাগ্য হৃদয়ের, ফেললেন ইয়াংয়ের ক্যাচ
ব্যাট হাতে ইনিংসটা দারুণ সাজাচ্ছিলেন তাওহীদ হৃদয়। কিন্তু শেষমেশ তার ইনিংসটাকে ফুটে উঠতে দেয়নি দুর্ভাগ্য। দুর্ভাগ্যজনক রানআউটে শেষ হয়েছিল ইনিংসটা।
এবার ফিল্ডিংয়েও যেন সে দুর্ভাগ্য এসে হাজির তার সামনে। আগের দিনের সেঞ্চুরিয়ান উইল ইয়াং ফিফটি করে ফেলেছেন আজও, সেটাও কোনো প্রকার সুযোগ না দিয়ে। তবে যেই না একটা সুযোগ দিলেন, তা লুফেই নিয়েছিলেন হৃদয়। কিন্তু শেষমেশ তা আর ধরে রাখতে পারলেন না। শর্ট কভারে ভেসে আসা বলটা নিজে ভেসে গিয়ে তর্জনী আর বৃদ্ধাঙ্গুল দিয়ে ধরেছিলেন, কিন্তু যেই না নিজে মাটি ছুঁলেন, বলটাও হাত ফসকে বেরিয়ে গেল।
নিউজিল্যান্ড ১৬০/১, ২৬.১ ওভার
০৯:১২
রিশাদের দারুণ ক্যাচে বাংলাদেশের ব্রেক থ্রু
২৯২ রান তাড়া করাটা এই মাঠে খুব কঠিন কিছু নয়। তবে তার জবাবে নিউজিল্যান্ড শুরুটা পেয়েছে বেশ ভালো। ওপেনিং জুটিতে রান উঠেছে ১০০রও বেশি স্ট্রাইক রেটে।
তবে রিশাদ হোসেনের দারুণ এক ক্যাচে থামতে হলো রাচিন রবীন্দ্রকে। ৩৩ বলে ৪৫ রানে ছিলেন তিনি। হাসান মাহমুদের অফ স্টাম্পের বাইরের বল পুল করে ছয় মারতে চেয়েছিলেন। কিন্তু পারেননি, ডিপ মিড উইকেটে রিশাদের ক্যাচ তা হতে দেয়নি।
নিউজিল্যান্ড ৭৬/১, ১১ ওভার
০৭:৪৫
২৯১ রানের পুঁজি পেল বাংলাদেশ
শেষ ওভার শুরুর আগে বাংলাদেশের হাতে ছিল তিন উইকেট। তবে শেষ ওভারটা শেষ হলো না, তিন উইকেটই হাওয়া। সৌম্য সরকারের পর রিশাদ হোসেন আর হাসান মাহমুদও বিদায় নিলেন উইল ও রর্কের করা শেষ ওভারে।
যদিও স্কোরবোর্ডে যা রান উঠেছে, তাতে বাংলাদেশ সন্তুষ্টই থাকবে। ২৯১ রান উঠে গেছে পুঁজির খাতায়।
বাংলাদেশ ২৯১/১০, ৪৯.৫ ওভার
০৭:৪২
সৌম্য থামলেন ১৬৯ রানে
শেষ ওভারে দলের সামনে ৩০০ রানের হাতছানি, নিজের সামনে লিটন দাসকে টপকে বাংলাদেশের ইতিহাসের সর্বোচ্চ রানের ইনিংসের। দুটোর জন্যই ব্যাট চালাতে হতো তাকে। তিনি তাই করলেন।
দিনে অনেক বার ভাগ্য সঙ্গ দিয়েছে তাকে। শেষ বার এসে দিল না। উইল ও রর্কের বলটা কভারের ওপর দিয়ে সীমানাছাড়া করতে চেয়েছিলেন, ধরা পড়েন কভারে থাকা নিকলসের হাতে। ১৬৯ রানে শেষ হয় তার ক্যারিয়ারসেরা ইনিংসটা।
বাংলাদেশ ২৯০/৮, ৪৯.১ ওভার
০৭:৩৯
ছক্কায় ক্যারিয়ার শুরু রিশাদের
তানজিম সাকিব আগের ওভারে বিদায় নিয়েছিলেন, এরপর রিশাদ হোসেন এসেছিলেন ক্রিজে। তবে প্রথম বলটার মুখোমুখি হলেন ইনিংসের ৪৯তম ওভারে। অ্যাডাম মিলনের করা ৪র্থ বলটা তার ক্যারিয়ারের প্রথম বল, তাতেই তিনি হাঁকালেন ছক্কা!
বাংলাদেশ ২৯০/৭, ৪৮.৫ ওভার
০৭:৩৩
সৌম্যের ১৫০!
দ্বিতীয় ওয়ানডেতে জায়গা পাবেন কি না একাদশে, তা নিয়ে সংশয় ছিল বেশ। সব সংশয় কাটিয়ে সৌম্য সরকার ঠিকই জায়গা করে নিয়েছিলেন দলে। সৌম্য এবার টিম ম্যানেজমেন্টের ভরসার প্রতিদানও দিলেন। ফিফটি, সেঞ্চুরির পর এবার ছুঁলেন ১৫০ রানের মাইলফলক। তামিম ইকবাল ও লিটন দাসের পর তৃতীয় বাংলাদেশি হিসেবে এ মাইলফলক ছুঁলেন তিনি।
বাংলাদেশ ২৬০/৬, ৪৭ ওভার
০৬:৫৯
৫ বছর পর সৌম্যর সেঞ্চুরি
সবশেষ ওয়ানডে সেঞ্চুরিটা ছিল ২০১৮ সালের অক্টোবরে, জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে। ফিফটির পর এবার দীর্ঘ সেঞ্চুরি খরাটাও কাটালেন সৌম্য সরকার। পাঁচ বছর পর পেলেন সেঞ্চুরির দেখা, ওয়ানডে ক্রিকেটে যা তার তৃতীয় সেঞ্চুরি।
০৬:৩৯
মুশফিকের বিদায়, জুটির সেঞ্চুরি হলো না
জুটির ফিফটি হয়েছিল কিছু আগে। সৌম্য সরকার আর মুশফিকুর রহিমের এ জুটি এগিয়ে চলছিল সেঞ্চুরির দিকে। কিন্তু মুশফিকের বিদায়ে তা আর হলো কই?
মুশফিক নিজেও ছিলেন ফিফটির খুব কাছে। এক বল আগে চার মেরেছিলেন। চেয়েছিলেন আউট হওয়ার বলেও মারতে। জ্যাকব ডাফির অফ স্টাম্পের বাইরের বলটা ব্যাটের ফেস ওপেন করে প্রথম স্লিপ দিয়ে বের করে দিতে চেয়েছিলেন। পারেননি শেষমেশ। ক্যাচ দেন উইকেটের পেছনে থাকা টম ব্লান্ডেলের হাতে। বাংলাদেশ খোয়ায় তাদের পঞ্চম উইকেট।
বাংলাদেশ ১৭১/৫ ৩৪.৫ ওভার
০৫:৪৭
চার বছর পর সৌম্যর ফিফটি
২০১৯ সালের জুলাইতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সবশেষ ফিফটির দেখা পেয়েছিলেন সৌম্য সরকার। এরপর থেকেই তার ব্যাট হাসেনি একটুও। হাসল আজ।
নেলসনের স্যাক্সটন ওভালে আজ ফিফটির দেখা পেলেন তিনি। ৫৮ বলে ৫০ ছুঁয়েছেন তিনি।
বাংলাদেশ ৯৩/৪, ২০.১ ওভার
০৫:২৯
দুর্ভাগ্যের খড়্গে হৃদয়ের ইতি
জুটি গড়ে উঠছে না, কেউ বড় রান পাচ্ছেন না! প্রথম ম্যাচে হতাশাটা এমন ছিল। এখন মনে হচ্ছে দ্বিতীয় ম্যাচ শেষেও সুরটা একই থাকবে! জুটিই যে গড়ে উঠছে না! চতুর্থ উইকেট জুটিতে যাও সৌম্য সরকার তাওহীদ হৃদয়ের সঙ্গে মিলে একটা জুটি গড়ে তুলছিলেন, তাও ভেঙে গেল দুর্ভাগ্যের ছোঁয়ায়।
সৌম্য জশ ক্লার্কসনের বলে স্ট্রেট ড্রাইভ করেছিলেন। সেটা বোলারের বুটে লেগে গিয়ে ভাঙে নন স্ট্রাইকারের স্টাম্প, তখন হৃদয় ছিলেন ক্রিজের বাইরে। ৪৩ বলে ৩৬ রানের জুটি ভাঙে তাতে। তাওহীদ বিদায় নেন ১৬ বলে ১২ রান করে।
বাংলাদেশ ৮০/৩, ১৬.৫ ওভার
০৪:৫১
এবার লিটনও!!
পাওয়ারপ্লের শেষ ওভারে লিটনও ফিরলেন উইকেট ছুঁড়ে দিয়ে! জ্যাকব ডাফির আগের বলেই একটা দারুণ চার মেরেছিলেন। পরের বলে অফ স্টাম্পের অনেক বাইরের ডেলিভারি তাড়া করলেন, তাও একটা হাফ হার্টেড শটে। পয়েন্টে থাকা উইল ইয়াংয়ের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফিরলেন এবার।
বাংলাদেশ ৪৪/৩, ৯.৪ ওভার
০৪:৩৭
শান্তও গেলেন!
শুরুতে বিজয়ের বিদায়ের পর তিনে নামা নাজমুল হোসেন শান্তকে বেশ ইতিবাচকই লাগছিল। একটা চার মেরে ইনিংস শুরু করা শান্ত অবশ্য বেশি দূর এগোতে পারলেন না। ফিরলেন খুব তাড়াতাড়িই।
জ্যাকব ডাফির বলে কভারে থাকা হেনরি নিকলসের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফিরেছেন তিনি। ফেরার আগে ৯ বলে করেছেন ৬ রান।
বাংলাদেশ ৩৬/২, ৭.২ ওভার
০৪:৩৩
আজ ব্যর্থ বিজয়
প্রথম দিন সৌম্য সরকার ব্যর্থ হয়েছিলেন, কিছু রান পেয়েছিলেন এনামুল হক বিজয়। আজ হয়েছে তার উল্টোটা; সৌম্য যাও রান পাচ্ছেন কিছু, এনামুল হলেন ব্যর্থ।
অ্যাডাম মিলনের বলে উইকেটের পেছনে টম ল্যাথামের হাতে ক্যাচ দিয়েছেন তিনি। একাধিক অ্যাঙ্গেল থেকে দেখে যার সিদ্ধান্ত দিয়েছেন তৃতীয় আম্পায়ার।
বাংলাদেশ ১১/১, ৪.১ ওভার
০৪:০৬
নিউজিল্যান্ডেও এক অভিষিক্ত
নিউজিল্যান্ড দলেও আছে এক পরিবর্তন। ইশ সোধির জায়গায় দলে এসেছেন আদিত্য অশোক। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক হচ্ছে তার।
নিউজিল্যান্ড একাদশ-
উইল ইয়াং, রাচিন রবীন্দ্র, হেনরি নিকলস, টম ল্যাথাম (অধিনায়ক), টম ব্লান্ডেল (উইকেটরক্ষক), মার্ক চ্যাপম্যান, জস ক্লার্কসন, অ্যাডাম মিলনে, এ অশোক, জ্যাকব ডাফি এবং উইল ও’রকে।
০৪:০২
বাংলাদেশ দলে দুই পরিবর্তন, রিশাদের অভিষেক
নেলসনের স্যাক্সটন পার্কে অনুষ্ঠেয় এই ম্যাচে বাংলাদেশ একাদশে এসেছে দুই পরিবর্তন। প্রথম ম্যাচে একাদশে থাকা আফিফ হোসেন আর মুস্তাফিজুর রহমানকে আজ রাখা হয়েছে বেঞ্চে।
তাদের বদলে একাদশে ঢুকেছেন রিশাদ হোসেন ও তানজিম হাসান সাকিব। উল্লেখ্য, ওয়ানডে ক্রিকেটে অভিষেক হতে যাচ্ছে রিশাদের।
বাংলাদেশ একাদশ-
সৌম্য সরকার, এনামুল হক বিজয়, নাজমুল হোসেন শান্ত, লিটন দাস, তৌহিদ হৃদয়, মুশফিকুর রহিম, মেহেদী হাসান মিরাজ, রিশাদ হোসেন, শরিফুল ইসলাম, তানজিম হাসান সাকিব ও হাসান মাহমুদ।
০৩:৫৯
টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
প্রথম ম্যাচে ৪৪ রানে হারের পর দ্বিতীয় ম্যাচটা বাংলাদেশের জন্য হয়ে গেছে বাঁচা মরার লড়াই। সিরিজে টিকে থাকতে হলে এ ম্যাচ জেতা ছাড়া আর কোনো উপায় খোলা নেই দলের সামনে।
এই ম্যাচে টস ভাগ্যটাকে অবশ্য পাশে পাননি অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। টস হেরেছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। টস জিতে নিউজিল্যান্ড নিয়েছে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত, বাংলাদেশকে নামতে হচ্ছে ব্যাটিংয়ে।