১১:০৮
বাংলাদেশকে হারিয়ে সেমিফাইনালে আফগানিস্তান
মুস্তাফিজুর রহমানকে এলবিডব্লিউর শিকার করতেই পুরো দল উল্লাসে ফেটে পড়ল। ইতিহাস যে গড়া হয়ে গেছে। আফগানিস্তান যে ইতিহাস গড়ে সেমিফাইনালে চলে গেছে!
সমীকরণ মেলানোর কিছু ছিল না, আফগানদের প্রয়োজন ছিল যে কোনো মূল্যে একটা জয়। আফগানরা সেটা করে দেখিয়েছে। ডিএলএস পদ্ধতিতে ৮ রানে জিতেছে দলটা।
বাংলাদেশ ১০৫/১০, ১৭.৫ ওভার
১১:০১
তাসকিনকে ফেরালেন নাভিন
নাভিন উল হকের বলে প্লেড অন হলেন তাসকিন আহমেদ। ৯ বলে ২ রান করে ফিরলেন তিনি। সেমিফাইনাল থেকে আর মোটে এক উইকেটের দূরত্বে আফগানিস্তান।
এরপরই নেমে গেল বৃষ্টি! ম্যাচটা বোধ হয় শেষই! বাংলাদেশ এখন পিছিয়ে ৩ রানে। অথচ খেলাটা আর এক বল আগে বন্ধ হলে বাংলাদেশ এখন এগিয়েই থাকত। সেক্ষেত্রেও ব্যবধানটা থাকত তিন রানের।
বাংলাদেশ ১০৫/৯, ১৭.৪ ওভার
১০:৫৩
ফিফটির পর ‘আম্পায়ার্স কলে’ রক্ষা লিটনের
ফিফটি ছুঁয়ে ফেলেছেন লিটন। তিনি এখন আশা দেখাচ্ছেন অস্ট্রেলিয়াকে। আফগানিস্তানের সেমিফাইনালের পথে কাটা হয়েও দাঁড়িয়ে আছেন তিনি। তাকে নুর আহমেদ বিদায় করেই দিচ্ছিলেন, জোরালো আবেদনে আম্পায়ার ল্যাংটন রুসেরে সাড়া দেননি। রিভিউ নিলেন নুর। সেখানে দেখা গেল, লিটনের ইমপ্যাক্ট আর হিটিং, দুটোই হলুদবাতিতে, মানে আম্পায়ার্স কল। যদি আম্পায়ার আউট দিতেন তাহলে লিটনকে ফিরতেই হতো সাজঘরে।
১০:৪৪
আফগানদের চাই আর ২ উইকেট
তানজিম হাসান সাকিবের ইনিংসের ইতি টানলেন গুলবাদিন নাইব। তার বলে ব্যাট চালিয়ে কভারে মোহাম্মদ নবীর হাতে ক্যাচ দিলেন সাকিব। ৮ উইকেট নেই বাংলাদেশের। সেমিফাইনাল থেকে আর ২ উইকেটের দূরত্বে আফগানিস্তান।
বাংলাদেশ ৯২/৮, ১৪.২ ওভার
১০:৩৬
বিশ্বকাপ থেকে বিদায় বাংলাদেশের
বিশ্বকাপ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে বিদায় নিল বাংলাদেশ। এখন আর এই রান তাড়া করলেও সেমিফাইনালে যেতে পারবে না। তবে জয়ের সম্ভাবনা এখনও আছে। জিততে হলে ১৯ ওভারে ১১৪ রান তুলতে হবে বাংলাদেশের। ৩৯ বলে ২৮ রান চাই দলের। সেটা তুলে ফেলতে পারলে আফগানিস্তান বিদায় নেবে। অস্ট্রেলিয়া চলে যাবে সেমিফাইনালে।
বাংলাদেশ ৮৫/৭, ১২.২ ওভার
১০:৩১
খেলা শুরু আবার
বৃষ্টি খুব বেশি হয়নি। আবারও শুরু হয়ে গেছে ম্যাচ। সেমিফাইনালে যেতে বাংলাদেশের চাই ৩ বলে ৩৫। এই রানটা বাংলাদেশ তাড়া করে ফেললে অস্ট্রেলিয়া যাবে সেমিফাইনালে। বাংলাদেশের তিন উইকেট তুলে নিলে আফগানিস্তান যাবে শেষ চারে।
১০:২৭
আবারও বৃষ্টি!
সেমিফাইনালের আশা বাংলাদেশের শেষ হয়ে গেছে একটু আগে। শেষ চারে যেতে হলে বাংলাদেশের চাই এখন ৩ বলে ৩৫ রান।
তবে ম্যাচ জেতার আশাটা ছিল। উইকেট ৩টা হাতে থাকলেও বাংলাদেশের প্রয়োজন ছিল ৫০ বলে ৩৫ রান।
সে আশাটাও ফিকে হয়ে গেল বৃষ্টিতে। এই মুহূর্তে বৃষ্টি নেমেছে, যখন বাংলাদেশ ডিএলএস পদ্ধতিতে পিছিয়ে ২ রানে।
বৃষ্টি যদিও খুব বেশি নেই। তবে খেলা আর শুরু না হলে আফগানিস্তান জিতবে। চলে যাবে সেমিফাইনালে। অস্ট্রেলিয়া নিশ্চয়ই শ্বাস বন্ধ করে দেখছে ম্যাচটা!
১০:২০
রিশাদও আউট!
আগের ম্যাচে রিশাদ হোসেন ১০ বলে ২৫ রানের ইনিংস খেলেছিলেন। আজ সেমিফাইনালে যেতে হলে বাংলাদেশের এমন কিছুই দরকার ছিল। তবে রিশাদ আজ সেটা পারলেন না। রশিদের গুগলিতে বিভ্রান্ত হয়ে বোল্ড হয়ে ফিরলেন তিনি।
বাংলাদেশ ৮০/৭, ১১ ওভার
১০:১৯
মাহমুদউল্লাহ গেলেন
৯ বলে ৬ রান করে মাহমুদউল্লাহ ফিরলেন রশিদ খানের বলে এলবিডব্লিউ হয়ে।
বাংলাদেশ ৮০/৬, ১০.৫ ওভার
১০:১২
৫ ডট বল দিলেন মাহমুদউল্লাহ!
দলের প্রয়োজন ছিল ১৯ বলে ৪৩ রান। সে সময় নুর আহমেদ আক্রমণে এলেন। তার ওভারের চতুর্থ বলে চার মারলেন বটে, কিন্তু বাকি পাঁচ বলে ডট দিলেন মাহমুদউল্লাহ। সমীকরণটা এখন এসে ঠেকল ১৩ বলে ৩৯ রানে।
বাংলাদেশ ৭৭/৫, ১০ ওভার
১০:০৯
লিটনের দশ রানের ওভার
শুরুটা রশিদ ভালো করেছিলেন। তবে শেষ দুই বলে দুটো চার মেরে লিটন দাস পরিস্থিতিটা নিয়ে এসেছেন বাংলাদেশের পক্ষে। এই ওভারে এল ১০ রান।
বাংলাদেশের এখন চাই ১৯ বলে ৪৩ রান।
বাংলাদেশ ৭৩/৫, ৯ ওভার
১০:০৭
হৃদয় গেলেন
আগের ওভারে বাংলাদেশকে তাওহীদ হৃদয় এনে দিয়েছিলেন ১২ রান। তবে এরপরই তিনি ফিরলেন। ৯ বলে ১৪ রান করা তিনি নবম বলটায় রশিদ খানকে মারতে গিয়েছিলেন বাতাসের বিপরীতে। পারলেন না, ক্যাচ দিলেন ডিপ মিড উইকেটে থাকা ইবরাহিম জাদরানকে। বাংলাদেশের এখন চাই ২৩ বলে ৫২ রান।
বাংলাদেশ ৬৪/৫ ৮.২ ওভার
১০:০৫
১২ রানের ওভার
ঠিক এমনি ওভার প্রয়োজন এখন। একটু ভাগ্যের ছোঁয়া, সঙ্গে ইন্টেন্ট। তাওহীদ হৃদয় তৃতীয় বলে জীবন পেয়েছিলেন। পরের তিন বলে দুটো চার আর একটা দুই পেলেন তিনি। এ ওভার থেকে এল ১২ রান। ৪.১ ওভারে চাই এখন ৫৩ রান।
বাংলাদেশ ৬৩/৪, ৮ ওভার
১০:০১
উইকেট নিয়ে রশিদ দিয়ে গেলেন ৫ রান
পরিস্থিতিটা এমন যে সেমিফাইনালে যেতে বাংলাদেশের এখন রান চাই ওভারপ্রতি ১২ করে। সেই মুহূর্তে রশিদ খান এসে একটা উইকেট নিয়ে গেলেন, দিলেন মোটে ৫ রান। ৩১ বলে এখন চাই ৬৫ রান।
বাংলাদেশ ৫১/৪, ৭ ওভার
০৯:৫৯
স্পিনে হাঁসফাঁস সৌম্যর, বনলেন রশিদের শিকার
লেফট রাইট কম্বিনেশন ঠিক রাখতে সাকিব আল হাসান আউট হওয়ার ঠিক পরপর সৌম্য সরকারকে নামানো হলো। তবে একটু পরেই স্পিনের সময় বিষয়টা বুঝি ভুলেই গিয়েছিল বাংলাদেশ। স্পিনে হাঁসফাঁস করছিলেন সৌম্য। প্রথমে মোহাম্মদ নবী, এরপর রশিদ খানের বলেও ধুঁকছিলেন।
তবে নিজের ইনিংসের শেষটাও তিনি রশিদের ওভারেই দেখে ফেললেন। খানিকটা গতির ওপর করা রশিদের বলটা বুঝতেই পারেননি সৌম্য। বোল্ড হয়ে ফিরলেন তিনি।
বাংলাদেশ ৪৮/৪, ৬.৩ ওভার
০৯:৫৬
পাওয়ারপ্লে শেষে বাংলাদেশ ৪৬/৩
বিশ্বকাপে এটাই বাংলাদেশের সেরা পাওয়ারপ্লে। তবে শেষ ওভারটা মোটেও মনোপূত হবে না দলের। মোহাম্মদ নবীর এই ওভার থেকে ৩ রান করেছেন লিটন আর সৌম্য। দলের এখন চাই ৩৭ বলে ৭০ রান। ওভারপ্রতি ১২ ছুঁইছুঁই আস্কিং রেট এখন।
বাংলাদেশ ৪৬/৩, ৬ ওভার
০৯:৪৮
ওভারপ্রতি চাই ১০
৪৮ বলে ৮০ চাই এখন। ঠিক ওভারপ্রতি দশ রান করে।
বাংলাদেশ ৩৬/৪, ৪.১ ওভার
০৯:৪৩
৫৩ বলে চাই ৮৫
হিসেবটা আরও সহজ। ১০০ বলে বাংলাদেশের চাই ৮৫ রান। তবে সেমিফাইনালের হিসেবটা মাথায় রাখলেই বাংলাদেশের সমীকরণটা নেমে আসছে ৫৩ বলে।
সঙ্গে ‘দোয়া’ও চাই বাংলাদেশের। ম্যাচটা যেন বৃষ্টিতে ভেসে না যায়। সেক্ষেত্রে ডাকওয়ার্থ লুইস স্টার্ন মেথডে বাংলাদেশের সমীকরণটা আরও কঠিন হয়ে পড়বে।
০৯:৩৬
ডিএলএসে এগিয়ে বাংলাদেশ, তবে...
ডাকওয়ার্থ লুইস স্টার্ন পদ্ধতিতে বাংলাদেশ এই মুহূর্তে এগিয়ে আছে। ৩.২ ওভার শেষে দলের প্রয়োজন ছিল ৩ উইকেটে ২৯ রান। তবে ম্যাচটা সম্পন্ন হতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ৫ ওভার। সেক্ষেত্রে তখন দলকে করতে হবে ৩৫ রান। এই রানটা তুলে ফেলতে পারলে বাংলাদেশ ম্যাচটা ‘জিতবে’, তবে শেষ চারে যেতে এটা যথেষ্ট হবে না মোটেও।
০৯:৩২
খেলা শুরু ৯টা ৪৩ মিনিটে
বৃষ্টি থেমে গেছে। খেলা শুরু হবে ৯টা ৪৩ মিনিটে।
কোনো ওভার কাটা পড়েনি এখনও। তবে আর একবার বৃষ্টি হলেই ওভার কমা শুরু হয়ে যাবে। সেক্ষেত্রে বাংলাদেশকে রানটা তাড়া করতে হবে আরও কম ওভারে। সেটা শান্তরা নিশ্চয়ই চাইবেন না!
০৯:১৫
আবারও বৃষ্টি!
আর্নস ভেল স্টেডিয়ামে আবারও নেমে এল বৃষ্টি। বাংলাদেশ নিশ্চয়ই এমন কিছু চায়নি!
বৃষ্টি আসার পরেও একটা বল অপেক্ষা করছিলেন দুই আম্পায়ার। তবে সে বলে বাংলাদেশ ওয়াইড থেকে একটা রান পেল। এরপরই বৃষ্টির তোড় বেড়ে গেল। আর খেলাটা গেল বন্ধ হয়ে।
বাংলাদেশ ৩১/৩, ৩.২ ওভার
০৯:১১
পাঁচে এলেন সৌম্য!
তাওহীদ হৃদয়ের দেখা নেই! লেফট রাইট কম্বিনেশন ঠিক রাখতে এবার আনা হয়েছে সৌম্য সরকারকে।
বাংলাদেশ ২৪/৩, ৩ ওভার
০৯:১০
এবং সাকিবও!
লেফট রাইট কম্বিনেশন ঠিক রাখতে সাকিব আল হাসানকে চারে নামানো হয়েছিল। তবে সে কৌশলটা তিনি বাস্তবায়ন করতে পারলেন না মোটেও। লিডিং এজ হয়ে ফিরতি ক্যাচ দিলেন নাভিনকে। টানা দুই ম্যাচে হ্যাটট্রিক হজমের মুখে বাংলাদেশ।
বাংলাদেশ ২৩/৩, ২.৫ ওভার
০৯:০৮
শান্ত গেলেন!
তার জন্য দুটো ফিল্ডার ডিপ মিড উইকেটে রেখেছিলেন রশিদ খান। নাভিন উল হকের লেগ স্টাম্পে করা বলটা উড়িয়ে ওখানেই নিয়ে গেলেন নাজমুল হোসেন শান্ত। ক্যাচ দিলেন সেখানে থাকা ফিল্ডারের হাতে।
বাংলাদেশ ২৩/২, ২.৪ ওভার
০৯:০১
দ্বিতীয় ওভারে ফিরলেন তামিম
ধারাভাষ্যকাররা বলাবলি করছিলেন কে হবেন পরের ব্যাটার। সেটা যেন শুনেই ফেললেন ফজলহক ফারুকী। তার ইনসুইঙ্গার পুল করতে গিয়ে মিস করলেন তানজিদ। এলবিডব্লিউর শিকার বনে গেলেন তিনি। রিভিউ নিয়েও রক্ষা হলো না।
বাংলাদেশ ১৬/১, ১.৩ ওভার
০৮:৫৪
১৩ রান দিয়ে শুরু বাংলাদেশের
একটু ভাগ্যের সহায়তাও ছিল। প্রথম বাউন্ডারিটা এসেছিল খানিকটা ভাগ্যের ছোঁয়ায়। তবে পরের বলে লিটন দাস ছক্কাটা যে মারলেন, তাতে পুরো কৃতিত্বটা তারই। ডিপ মিড উইকেটের ওপর দিয়ে নাভিন উল হককে সীমানাছাড়া করলেন লিটন, বাতাসটা বইছিল ওদিকেই! পরের বলে বাই থেকে একটা রান এল। ফলে প্রথম ওভার থেকে এল ১৩ রান। বাংলাদেশ ঠিক এমন শুরুই তো চেয়েছিল!
০৮:৫০
কাম অন বাংলাদেশ!
গত রাতে ভারতের কাছে হারের পর অস্ট্রেলিয়া অধিনায়ক মিচেল মার্শ ঠিক এই কথাই বলেছেন। আজ অজিরা চাইছে বাংলাদেশের জয়। তবে বাংলাদেশ ১২.১ ওভারে রানটা তাড়া করে নিচ্ছে, এমনটা চাইবে না অস্ট্রেলিয়া। নাজমুল হোসেন শান্তদের লক্ষ্য হবে ঠিক সেটাই।
বৃষ্টির বাধা পেরিয়ে খেলা শুরু হলো এখন। লিটন দাস আর তানজিদ তামিম ইনিংসের গোড়াপত্তন করতে আসছেন। লক্ষ্যটা নিশ্চয়ই ১২.১ ওভারেরই থাকবে তাদের ভাবনায়!
০৮:৩৬
উদ্ভট যত ভাবনা!
কী হবে যদি ১২.৫ ওভারে দাঁড়িয়ে থাকে বাংলাদেশ। সে বলটা নো বল হয়, আর তাতে ছক্কা মারেন সাকিব আল হাসান বা তাওহীদ হৃদয়?
- হাহা! সেটা হলেও অবশ্য বাংলাদেশই চলে যাবে সেমিফাইনালে, রানটা তো যোগ হবে দলের খাতায়!
ম্যাচ হারলেও কি আফগানিস্তান যাবে সেমিফাইনালে?
- না। মোটেও না। সুপার ওভারে ম্যাচ হারলেও না! সেক্ষেত্রে অস্ট্রেলিয়া যাবে সেমিফাইনালে।
০৮:০৮
বাংলাদেশের সামনে সমীকরণ কী?
ইনিংস শুরুর আগে বাংলাদেশের সামনে সমীকরণটা ছিল ১১.৪ থেকে ১৩.৪ ওভারের মধ্যে লক্ষ্য তাড়া করার, সেটা নির্ভর করত লক্ষ্য কত রানের হয় তার ওপর। এখন বাংলাদেশ লক্ষ্য জেনে গেছে তাদের। ১১৬ রান চাই তাদের। এবার সমীকরণটাও জেনে গেছেন শান্তরা। বাংলাদেশের এই রান তাড়া করতে হবে ১২.১ ওভারে।
এই সমীকরণটা মাথায় রেখে বাংলাদেশ ব্যাট করতে নামবে তো?
০৮:০৬
এবং বৃষ্টি!
আফগানিস্তানের ইনিংস শেষ করতে না করতেই আর্নস ভেল স্টেডিয়াম ঝাঁপিয়ে নামল বৃষ্টি। বৃষ্টিতে ম্যাচ ভেসে গেলে আফগানিস্তানই খুশি হবে। ৩ পয়েন্ট নিয়ে দলটা চলে যাবে সেমিফাইনালে। বাংলাদেশ আর অস্ট্রেলিয়া বিদায় নেবে টুর্নামেন্ট থেকে।
০৮:০৫
শেষ ওভারে তানজিম দিলেন ১৫ রান!
জোড়া ছক্কা হজম করলেন তানজিম সাকিব। শেষ ওভারে তাকে দুটো ছক্কাই হাঁকিয়েছেন রশিদ খান। শেষ ওভার থেকে আফগানরা পেল ১৫ রান।
আফগানিস্তান ১১৫/৫, ২০ ওভার
০৭:৫৯
১৯ থেকে মুস্তাফিজ দিলেন ১
ইনিংসের ১৯তম ওভারে আক্রমণে এসেছিলেন মুস্তাফিজুর রহমান। তার ৫ বলে ব্যাটই লাগাতে পারেনি আফগান ব্যাটাররা। সে ওভার থেকে তিনি দিলেন ১ রান।
আফগানিস্তান ১০০/৫, ১৯ ওভার
০৭:৫৬
দশ বল আগে তিন অঙ্কে আফগানরা
আফগানিস্তান দারুণ শুরুর পরও পথ হারিয়েছে মাঝে। তবে দলটা অবশেষে তিন অঙ্ক ছুঁয়ে ফেলেছে। ইনিংসের বাকি আর দশ বল।
আফগানিস্তান ১০০/৫, ১৮.২ ওভার
০৭:৫৩
এবার দৃশ্যপটে তাসকিন!
ওভারের আগের তিন বলে কোনো রান দেননি তাসকিন আহমেদ। চাপটা মোহাম্মদ নবীর ওপর বাড়ছিল। এবার ব্যাটে লাগাতে পারলেন। তবে শর্ট বলে করা শটটা ঠিকঠাক হলো না। বলটা সোজা উঠে গেল ওপরে। শর্ট কভারে ক্যাচ নিলেন নাজমুল হোসেন শান্ত! তাসকিন পেয়ে গেলেন উইকেটের দেখা।
আফগানিস্তান ৯৩/৫, ১৭.৪ ওভার
০৭:৪৯
গুরবাজসহ রিশাদের জোড়া শিকার!
বাংলাদেশ চলে এসেছে চালকের আসনে। টানা ডটের চাপটা আফগানিস্তান নিতে পারেনি। আগের ওভারে মুস্তাফিজের পর এবার রিশাদ হোসেন পেলেন সাফল্য, তাও একবার নয় দুবার।
তার বলে ইনসাইড আউট করতে গিয়ে ডিপ কভারে ক্যাচ দিয়েছেন গুরবাজ। এর দুই বল পর গুলবাদিন নাইবও ওই একই ঢঙ্গে ক্যাচ দিলেন ওই একই জায়গায়। জোড়া সাফল্য পেয়ে গেলেন রিশাদ।
আফগানিস্তান ৮৯/৪, ১৬.৪ ওভার
০৭:৪৬
মুস্তাফিজের উইকেট!
আগের বলে না পাওয়া উইকেটটা পরের বলেই পেয়ে গেল বাংলাদেশ। মুস্তাফিজের অফ স্টাম্পের বাইরের বলে ব্যাট ছুঁইয়ে ওমরজাই ক্যাচ দিলেন উইকেটের পেছনে।
বাংলাদেশ ৮৪/৩, ১৫.৫ ওভার
০৭:৪৪
‘কমেডি অফ এররজ!’
মুস্তাফিজের বলটা পয়েন্টে ঠেলে দিয়ে রান নিতে চেয়েছিলেন গুরবাজ। তবে শেষ মুহূর্তে তা মানা করে দেন তিনি, ততক্ষণে এপাশে পৌঁছে গেছেন ওমরজাই। তবে রিশাদ থ্রোটা করলেন ভুল প্রান্তে। এরপর আরও একবার দুই ব্যাটারের ভুল বোঝাবুঝি হলো, কিন্তু ওভারথ্রোতে পাওয়া বলটাও ঠিকঠাক থ্রো হলো না। উইকেটটা মিলল না! ভুল দুই দলের হলেও আফগানরা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলল তাতে।
আফগানিস্তান ৮৪/২, ১৫.৪ ওভার
০৭:৩৯
রানরেট নামছে!
আফগানিস্তান মাঝের চার ওভারে রান তুলেছিল ৭.৭৫ করে। তবে শেষ পাঁচ ওভারের শুরুতে একটা উইকেট খুইয়ে চাপে পড়ে গেছে দলটা। ১১ থেকে ১৫ এই সময় দলটা তুলেছে ২৩ রান। রান রেট ৪.৬০, বাংলাদেশ তো এমনি চেয়েছিল!
০৭:৩৬
১৩ রানের ওভার!
আফগানিস্তান খানিকটা খোলসেই ঢুকে গিয়েছিল। দশ থেকে ১২ এই তিন ওভারে রান পেয়েছিল মোটে ৪ রান পেয়েছিল। তবে ১৪তম ওভারে এসে সে শেকলটা ভাঙলেন গুরবাজ। দুটো চার হাঁকালেন রিশাদকে। সে ওভার থেকে এল ১৩ রান। বলাই বাহুল্য, এই ওভারটাই এই ম্যাচে বাংলাদেশের সবচেয়ে খরুচে ওভার।
আফগানিস্তান ৭৫/১, ১৪ ওভার
০৭:৩৩
‘কোয়ার্টার চান্স’!
প্রান্ত বদলে রিশাদকে আবারও আনা হয়েছে আক্রমণে। শেকল ভাঙতে আজমতউল্লাহ ওমরজাই রিশাদকে তুলে মারতে চেয়েছিলেন লং অফে। তবে ব্যাটে বলে হয়নি। বলটা হাওয়ায় ভেসে চলে গিয়েছিল ডিপ কভারে। তা ধরতে সেখানে অনেকটা দূর থেকে দৌড়ে এসেছিলেন তানজিদ তামিম। তা হয়নি শেষমেশ। ‘কোয়ার্টার চান্স’টা নিতে পারল না বাংলাদেশ।
আফগানিস্তান ৬৫/১, ১৩.২ ওভার
০৭:৩০
এবার সাকিবে ৩ রানের ওভার
উইকেটটার পর থেকেই বাংলাদেশ যেন চেপে ধরছে আফগানিস্তানকে। তাসকিন মেইডেন দিয়েছিলেন, এবার সাকিব আল হাসান এসে দিয়ে গেলেন মোটে ৩ রান।
আফগানিস্তান ৬২/১, ১৩ ওভার
০৭:২৮
মেইডেন!
আফগানিস্তান খানিকটা হাত খোলার চেষ্টা করছিল পাওয়ারপ্লে শেষের পর। তবে ইবরাহিম জাদরানের উইকেটটা আবারও খোলসেই ঢুকিয়ে দিল আফগানদের। তাসকিন আহমেদ ১২তম ওভারে আফগানদের কোনো রানই দেননি। ইনিংসের এই পর্যায়ে দিয়ে গেলেন মেইডেন!
আফগানিস্তান ৫৯/১, ১২ ওভার
০৭:২২
রিশাদের ব্রেক থ্রু
অবশেষে, ১১তম ওভারে ব্রেক থ্রু পেল বাংলাদেশ, তা এনে দিলেন রিশাদ হোসেন। তার টসড আপ ডেলিভারিটা লং অফের ওপর দিয়ে সীমানাছাড়া করার চেষ্টা করেছিলেন ইবরাহিম। সেটা হলো না শেষমেশ। বলটা সোজা গিয়ে পড়ল সেখানে থাকা তানজিম হাসান সাকিবের হাতে। প্রথম সফলতা এল বাংলাদেশের পক্ষে।
আফগানিস্তান ৫৯/১, ৯.৪ ওভার
০৭:১৬
দশ ওভার শেষে...
পাওয়ারপ্লেতে আফগানিস্তান তুলেছিল ২৭ রান। পরের চার ওভারে গিয়ার বদলানোর চেষ্টা করছে দলটা। তুলেছে ৩১ রান। ইনিংসের মাঝপথে দলটার রান গিয়ে দাঁড়াল ৫৮তে।
বাংলাদেশ ৫৮/০, ১০ ওভার
০৭:১৩
গুরবাজ-জাদরানের রেকর্ড
চলতি বিশ্বকাপে এর আগ পর্যন্ত ৩টা ফিফটি জুটি ছিল আফগানিস্তান ওপেনিং জুটি ইবরাহিম জাদরান আর রহমানউল্লাহ গুরবাজের। বাংলাদেশের বিপক্ষেও আজ ৫০ জুটি পেয়ে গেছেন দুজনে।
ফলে রেকর্ডও হয়ে গেছে তাদের। বিশ্বকাপের ইতিহাসে এক আসরে ওপেনিং জুটিতে সবচেয়ে বেশি ফিফটি এখন তাদের। এর আগে রেকর্ডটা ছিল আরও তিন জুটির। সে রেকর্ডটা আজ নিজেদের করে নিয়েছেন দুজন মিলে।
আফগানিস্তান ৫০/০, ৮.২ ওভার
০৭:০২
দেখে-শুনে পাওয়ারপ্লে পার করল আফগানরা
কোনো প্রকারের ভুলচুক করা যাবে না, এমনি পণ নিয়ে যেন মাঠে নেমেছে আফগানিস্তান। পাওয়ারপ্লেতে কোনো উইকেট হারায়নি দলটা। ইবরাহিম আর গুরবাজ মিলে করে ফেলেছেন ২৭ রান।
আফগানিস্তান ২৭/০, ৬ ওভার
০৬:৫১
আফগানিস্তান একাদশ
আফগানিস্তান একাদশে কোনো পরিবর্তন নেই।
একাদশ-
ইবরাহিম জাদরান, রহমানউল্লাহ গুরবাজ, গুলবাদিন নাইব, আজমতউল্লাহ ওমরজাই, মোহাম্মদ নবী, নানগয়াল খারোতি, কারিম জানাত, রশিদ খান, নুর আহমেদ, নাভিন উল হক, ফজলহক ফারুকী
০৬:৪৭
বাংলাদেশ একাদশে তাসকিন-সৌম্য
বাংলাদেশ এই ম্যাচে দুটো পরিবর্তন নিয়ে মাঠে নেমেছে। সৌম্য সরকার আর তাসকিন আহমেদ ফিরেছেন একাদশে। আর বাদ পড়েছেন জাকের আলী ও শেখ মেহেদী।
বাংলাদেশ একাদশ-
লিটন দাস, তানজিদ তামিম, নাজমুল হোসেন শান্ত, তাওহীদ হৃদয়, সাকিব আল হাসান, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, সৌম্য সরকার, তাসকিন আহমেদ, রিশাদ হোসেন, মুস্তাফিজুর রহমান, তানজিম হাসান সাকিব
০৬:৩৮
টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান
আফগানিস্তান ইতিহাসেরই সামনে দাঁড়িয়ে। জিতলেই সেমিফাইনাল। ৬১ রান বা ১২ ওভারে ম্যাচ জিততে পারলে বাংলাদেশও যাবে সেমিফাইনালে। এমন সমীকরণের সামনে দুই দল মুখোমুখি আজ।
এই ম্যাচে টস জিতেছে আফগানিস্তান, নেমেছে ব্যাটিংয়ে।