১০:৩৬
জিতল অস্ট্রেলিয়াই!
ম্যাচটা শেষমেশ অস্ট্রেলিয়াই জিতল। বৃষ্টিতে আর ম্যাচটা মাঠে গড়াল না। অজিরা ম্যাচটা জিতল ডিএলএস পদ্ধতিতে ২৮ রানে।
বাংলাদেশ ১৪০/৮, ২০ ওভার
অস্ট্রেলিয়া ১০০/২, ১১.২ ওভার
১০:১৯
১৫ মিনিটের অপেক্ষা
আর মিনিট পনেরোর ভেতর খেলা না শুরু হলে জিতবে অস্ট্রেলিয়া, জানাচ্ছে ক্রিকইনফো। কেন? তখন ডিএলএস পদ্ধতিতে অজিদের লক্ষ্য নেমে আসবে ১০০র নিচে, দলটার রান এখনই ১০০, তাই খেলার তো আর প্রয়োজনই নেই!
সেটা হওয়ার জোর সম্ভাবনাই দেখা যাচ্ছে। অ্যান্টিগায় বৃষ্টি হচ্ছে বেশ। তা কখন থামে, তারপর মাঠ পরিদর্শন শেষে দুই দলের মাঠে নামা, সময় লেগে যাবে বেশ। তাই ম্যাচটা জেতা এখন অস্ট্রেলিয়ার সময়ের অপেক্ষা মাত্র।
১০টা ৩৫ মিনিটে শেষ হবে এ অপেক্ষা।
১০:০২
ডিএলএস পদ্ধতিতে এগিয়ে অস্ট্রেলিয়া
বিষয়টা অনুমিতই ছিল! ডাকওয়ার্থ লুইস স্টার্ন মেথডে এই মুহূর্তে এগিয়ে আছে অস্ট্রেলিয়াই।
১১.২ ওভার শেষে দলটার প্রয়োজন ছিল ৭২ রান। তা থেকে ২৮ রান এগিয়ে আছে দলটা। অর্থাৎ খেলা না হলে অজিরা জিতবে ওই রানে।
১০:০১
এবং আবারও বৃষ্টি!
বৃষ্টির কারণে আরও একবার খেলা বন্ধ হয়েছিল। আবারও হলো। বৃষ্টি ফিরে এসেছে আবারও। তবে এবারের বৃষ্টির তোড়টা একটু বেশিই মনে হচ্ছে! খেলা আর হবে তো?
অস্ট্রেলিয়া ১০০/২, ১১.২ ওভার
০৯:৫৯
ওয়ার্নারের ফিফটি
দুটো উইকেট তুলে নিলেও বাংলাদেশ ডেভিড ওয়ার্নারের কোনো জবাবই দিতে পারছে না। ৩৪ বলে ফিফটি তুলে নিয়েছেন তিনি। তার হাত ধরেই অনায়াসে জয়ের পথে এগোচ্ছে অস্ট্রেলিয়া।
অস্ট্রেলিয়া ৯৯/২, ১১.১ ওভার
০৯:৫৩
দশ শেষে...
মুস্তাফিজ তার দ্বিতীয় ওভার থেকে দিয়ে গেলেন ১০ রান। আগের ওভারেও ছিলেন খরুচে। দিয়েছিলেন ১৩ রান।
দশ ওভার শেষে রান তাড়া করার কক্ষপথেই আছে অস্ট্রেলিয়া। ৮০ রান তুলে ফেলেছে ২ উইকেট খুইয়ে।
০৯:৫০
সাকিবের দেখা নেই!
মিডল ওভারে সব দলই প্রতিপক্ষকে চেপে ধরতে চাইছে স্পিন দিয়ে। বাংলাদেশও তাই করছে। রিশাদ হোসেন আক্রমণে এসেছিলেন পাওয়ারপ্লের পরে প্রথম ওভারেই। ওপাশ থেকে তাকে সঙ্গ দিচ্ছিলেন শেখ মেহেদী হাসান। রিশাদের দ্বিতীয় ওভারের পর মুস্তাফিজুর রহমান এলেন আক্রমণে। তবু সাকিব আল হাসানকে বল তুলে দিলেন না অধিনায়ক শান্ত।
এবারের বিশ্বকাপে সব ম্যাচেই তিনি বল হাতে পেয়েছিলেন শুরুর দশ ওভারের ভেতর, দুই ম্যাচে বল করেছেন পাওয়ারপ্লেতে। তবে আজ দশ ওভার পেরিয়ে গেলেও তার দেখা নেই বোলিং এন্ডে। তার ওপর ভরসা রাখতে পারছেন না শান্ত?
০৯:৪৭
রিশাদের আরও এক!
টানা দ্বিতীয় ওভারে বাংলাদেশকে সাফল্য এনে দিলেন রিশাদ হোসেন। তার বলে সুইপ করতে গিয়ে বল মিস করলেন মিচেল মার্শ, বলটা গিয়ে লাগল প্যাডে। আবেদন করতেই আঙুল তুলে দিলেন আম্পায়ার রিচার্ড ইলিংওয়ার্থ।
রিভিউ নিয়েছিলেন মার্শ। বলটা ব্যাট মিস করল, তা পরিষ্কার বোঝা যাচ্ছিল। এরপর তা গিয়ে আঘাত হানত স্টাম্পে, বল ট্র্যাকারে দেখা গেল তা। আম্পায়ার্স কল বলে রিভিউ বেঁচে গেল অজিদের, তবে মার্শ ফিরলেন সাজঘরে।
অস্ট্রেলিয়া ৬৯/২, ৮.৫ ওভার
০৯:৩৯
অবশেষে রিশাদ এনে দিলেন ব্রেকথ্রু
বিরতি পড়লে নাকি তা ব্যাটারদের মনোযোগ আর ছন্দেও প্রভাব ফেলে। বৃষ্টির বিরতি কি ট্র্যাভিস হেডকে তাই করল?
সে যাই হোক। রিশাদ হোসেনের হাত ধরে প্রথম সফলতাটা পেল বাংলাদেশ। তার একটু বাড়তি বাঁক নেওয়া বলটা কাট করতে গিয়ে বোল্ড হলেন হেড। বাংলাদেশ সপ্তম ওভারে পেল কাঙ্ক্ষিত প্রথম উইকেটের দেখা।
অস্ট্রেলিয়া ৬৫/১, ৬.৫ ওভার
০৯:৩২
বৃষ্টি শেষে খেলা শুরু
বৃষ্টির তোড় খুব বেশি ছিল না। তবু সতর্কতা মেনে আম্পায়াররা খেলা বন্ধ করে দিয়েছিলেন। তবে বৃষ্টিটা থেমে গেছে একটু পরেই। খেলাও শুরু হয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশ সময় ৯টা ৩৫ মিনিটে আবারও মাঠে নামবে দুই দল। কোনো ওভার কাটা যাচ্ছে না।
০৯:১৩
খেলা না হলে আর?
পরিস্থিতি তেমন নয় মোটেও। তবে খেলা আর না হলে অস্ট্রেলিয়াই ম্যাচটা জিতবে। ৬.২ ওভারে অস্ট্রেলিয়ার প্রয়োজন ছিল ৩৫ রান। সেখানে দলটা ৬৪ রান তুলে বসে আছে। খেলা না হলে ২৯ রানে জিতবে অজিরাই।
০৯:০৯
বৃষ্টি!
ম্যাচ শুরুর আগে একটু বৃষ্টির দেখা মিলেছিল অ্যান্টিগায়। ম্যাচের দ্বিতীয় ইনিংসের পাওয়ারপ্লে শেষ হওয়ার ঠিক পরেই সে বৃষ্টি ফিরে এল আবারও। যে কারণে এখন খেলাও বন্ধ আপাতত।
অস্ট্রেলিয়া ৬৪/০, ৬.২ ওভার
০৯:০৬
একটি ব্রেকথ্রু-বিহীন পাওয়ারপ্লে
একটা সুযোগ এসেছিল দ্বিতীয় ওভারে। তবে তানজিম সাকিবের বলে আসা সুযোগটা কাজে লাগাতে পারেনি বাংলাদেশ। এরপর ট্র্যাভিস হেড আর ডেভিড ওয়ার্নার মিলে স্রেফ ভোগান্তিই উপহার দিয়েছেন বাংলাদেশকে। পাওয়ারপ্লেতে আর কোনো ব্রেকথ্রু আসেনি আর!
অস্ট্রেলিয়া ৫৯/০, ৬ ওভার
০৮:৪৭
ক্যাচ মিস!
ডেভিড ওয়ার্নারকে ফেরান যেত দ্বিতীয় ওভারের শুরুতেই! তানজিম সাকিবের বলে কভারে ক্যাচ তুলে দিয়েছিলেন তিনি। তবে শেষমেশ সেখানে সেটা নিতে পারলেন না তাওহীদ হৃদয়। ব্রেক থ্রু পেতে পেতেও পেলেন না সাকিব।
অস্ট্রেলিয়া ৫/০, ১.১ ওভার
০৮:৪৪
প্রথম ওভারে মেহেদী দিলেন ৫
শুরুর ওভারে শেখ মেহেদী হাসানকে আনা হলো আক্রমণে। বেশ আঁটসাঁট বোলিং করেছেন। ৫ রান দিয়ে গেলেন তিনি।
০৮:১৩
বাংলাদেশের পুঁজি ১৪০
উইকেটটা ব্যাটিংয়ের জন্য বেশ ভালোই ছিল। তবে সে পিচে বাংলাদেশ তুলতে পেরেছে মোটে ১৪০ রান। শুরুতে উইকেট খুইয়ে খোলসে ঢুকে যাওয়ার পরেই মূলত রানটা কমে গেছে। এবার কাজটা বোলারদের।
বাংলাদেশ ১৪০/৮, ২০ ওভার
০৮:১০
কামিন্সের হ্যাটট্রিক, হৃদয়ের বিদায়
আগের ওভারের শেষ দুই বলে উইকেট তুলে নিয়ে হ্যাটট্রিকের দুয়ারে এসে দাঁড়িয়েছিলেন কামিন্স।
শেষ ওভার করতে আসা প্যাট কামিন্সকে এবার স্কুপ করতে গিয়েছিলেন তাওহীদ হৃদয়। তবে শর্ট ফাইন লেগে থাকা হেইজেলউডের হাতে ক্যাচ দিয়েই ফিরলেন তিনি। তাতে আরও এক হ্যাটট্রিকের কীর্তি গড়ে ফেললেন কামিন্স।
বাংলাদেশ ১৩৩/৮, ১৯.১ ওভার
০৮:০৪
রানের খাতা খোলার আগে মেহেদীও শেষ
থার্ডম্যানে ফিল্ডার ছিলেন। কামিন্স বলটা করেছিলেন শর্ট বল। সেটা কী ভেবে যেন ওই থার্ডম্যান অঞ্চলেই গ্লাইড করে পাঠালেন শেখ মেহেদী। ফলাফল হওয়ার তাই হলো। ক্যাচ গেল বাউন্ডারিতে থাকা জ্যাম্পার হাতে।
বাংলাদেশ ১২২/৭
০৮:০১
কামিন্সের শিকার মাহমুদউল্লাহ
মাহমুদউল্লাহকে শর্ট বল করেছিলেন কামিন্স। তিনি তা পুল করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু গতির হেরফেরে বিভ্রান্ত হয়ে ইনসাইড এজ হয়ে বোল্ড হয়ে ফিরলেন রিয়াদ।
বাংলাদেশ ১২২/৬, ১৭.৫ ওভার
০৭:৫৭
হৃদয়ের জোড়া ছক্কা
মিড অন ওপরে তোলা ছিল। স্টয়নিসের করা গুড লেন্থের বলটা ‘শর্ট আম জ্যাব’ করে সীমানার বাইরে। পরের বলে আবারও এক ছক্কা তার। এবার তার বলটা ছিল তার পায়ের ওপরে। ফ্লিক করে ছক্কা মারলেন তিনি।
বাংলাদেশ ১১৭/৫, ১৭ ওভার
০৭:৫৩
সাকিবও গেলেন!
যে দশটা বল খেলেছিলেন, সাকিব আল হাসান স্বস্তিতে ছিলেন না তার একটাতেও। অবশেষে দশম বলে ক্যাচই তুলে দিলেন। ফিরতি ক্যাচটা নিয়ে তাকে ফেরালেন মার্কাস স্টয়নিস।
বাংলাদেশ ১০৩/৫, ১৬.১ ওভার
০৭:৪৭
জ্যাম্পা ৪-০-২৪-২
শেষ সাত ওভারে যে বাংলাদেশ রান তুলতে পারেনি, তার বড় কারণ ছিলেন অ্যাডাম জ্যাম্পা। তার কোটার শেষ ওভারে ৮ রান নিয়েছেন হৃদয়-সাকিব। তবু তার ইকনমি রইল ছয়ের ঘরেই। নিজের কোটায় লিটন-শান্তর দুটো উইকেটও তুলে নিয়েছেন তিনি। রান চেপে ধরা, মূল দুই ব্যাটারকে ফেরানো। জ্যাম্পা তার কাজটা ভালোভাবেই সারলেন।
বাংলাদেশ ৯৭/৪, ১৫ ওভার
০৭:৪৩
রানের গতি নেই!
শেষ ছয় ওভারে বাংলাদেশের রানের গতি নেমে এসেছে ওভারপ্রতি ছয়েরও নিচে। এই সময় ৩২ রান তুলেছে বাংলাদেশ। খুইয়ে বসেছে তিনটি উইকেট! প্রত্যাশিত রানটাও এখন নেমে গেছে অনেকটাই!
বাংলাদেশ ৮৯/৪, ১৪ ওভার
০৭:৩৮
এবার জ্যাম্পার শিকার শান্ত
নাজমুল হোসেন শান্ত আজ ছিলেন ছন্দে। ছক্কা হাঁকিয়েছিলেন জশ হেইজেলউডের বলে। তবে তার ইনিংসটা আরও বড় হলো না। ফিফটির আগেই তিনি ফিরলেন অ্যাডাম জ্যাম্পার বলে সুইপ করতে গিয়ে এলবিডব্লিউ হয়ে।
বাংলাদেশ ৮৪/৪, ১২.৬ ওভার
০৭:২৫
‘ফ্লোটারের’ কৌশল ব্যর্থ, ফিরলেন রিশাদ
রিশাদ হোসেনকে ওপরে তুলে এনে রানরেট বাড়িয়ে নেওয়ার কৌশলটা ব্যর্থই হলো। গ্লেন ম্যাক্সওয়েলকে আক্রমণে এনেছিল অস্ট্রেলিয়া। তার বলে চার্জ করতে গিয়ে শর্ট থার্ড ম্যানে ক্যাচ দিয়েছেন রিশাদ।
বাংলাদেশ ৬৭/১, ৯.৬ ওভার
০৭:২১
‘ফ্লোটার’ ভূমিকায় রিশাদ
এক প্রান্ত থেকে অ্যাডাম জ্যাম্পা ছিলেন বোলিংয়ে। স্পিনের বিপক্ষে দ্রুত রান তোলার ক্ষমতার কারণে রিশাদ হোসেনকে তুলে আনা হয়েছে চার নম্বরে।
০৭:১৯
অস্বস্তিতে থাকা লিটন ফিরলেন অবশেষে
লিটন তার ইনিংসে বাউন্ডারি মেরেছিলেন বটে। কিন্তু ছিলেন খোলসে ঢুকেই। ২৫ বলে ১৬ রানের এই ইনিংসে তাকে খুব একটা স্বস্তিতেও দেখা যাচ্ছিল না। অবশেষে অ্যাডাম জ্যাম্পার বলে বোল্ড হলেন তিনি।
বাংলাদেশ ৫৮/২, ৮.৩ ওভার
০৭:১৫
জুটির ফিফটি
মার্কাস স্টয়নিসের শর্ট বলটা শান্তর ব্যাটের কোণা ছুঁয়ে গিয়ে বেরিয়ে গেল উইকেটরক্ষকের নাগালের একটু বাইরে দিয়ে। চার রান এল ওই বলে। সঙ্গে সঙ্গে বাংলাদেশের রান ছুঁয়ে ফেলল পঞ্চাশ রানের কোটা। তার সঙ্গে লিটন-শান্তর জুটিরও পঞ্চাশ হয়ে গেল।
বাংলাদেশ ৫২/১, ৭.২ ওভার
০৭:০৯
পাওয়ারপ্লে শেষে...
তানজিদ হাসান তামিমকে হারানোর ধাক্কাটা বাংলাদেশ সেরে উঠেছে মোটামুটি। ওপেনার লিটন দাস আর অধিনায়ক শান্ত সামলে নিয়েছেন। ৫.৩ ওভারে তুলেছেন ৩৯ রান। বাংলাদেশ তাই পাওয়ারপ্লেটা শেষ করেছে ওভারপ্রতি ৬.৫০ রান নিয়ে।
বাংলাদেশ ৩৯/১, ৬ ওভার
০৭:০৭
অবশেষে ছয়ের ওপরে রানরেট
শুরুতে উইকেট খুইয়ে বসার পর বাংলাদেশ খোলসেই ঢুকে পড়েছিল। রান রেট ছিল ছয়ের নিচে। ষষ্ঠ ওভারে এসে তা ছয় পেরোলো। প্রথম বলে প্যাট কামিন্স একটা ওয়াইড দিয়েছিলেন। এরপর তাকে একটা চার মেরেছিলেন অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। ওভারের চতুর্থ বল করতে গিয়ে আরও একটা ওয়াইড দিলেন কামিন্স। তা শান্তকে তো পেরোলোই, উইকেটরক্ষক ম্যাথিউ ওয়েডকেও ফাঁকি দিয়ে সীমানা পেরোলো। ষষ্ঠ ওভারের তৃতীয় বলে অবশেষে বাংলাদেশের রান রেট ছয় পেরোলো।
বাংলাদেশ ৩৭/১ ৫.৩ ওভার
০৬:৫০
বাংলাদেশের ওপেনিং যেন বেহুলার বাসর!
এবারের বিশ্বকাপে বাংলাদেশের ওপেনিং জুটির সবগুলো ভেঙেছে এক অঙ্কে। আজও এর ব্যতিক্রম হলো না। ওপেনার তানজিদ তামিম ফিরলেন মিচেল স্টার্কের বলে বোল্ড হয়ে।
বাংলাদেশ ০/১, ০.৩ ওভার
০৬:৪৮
অস্ট্রেলিয়া একাদশে ২ পরিবর্তন
প্যাট কামিন্স ও জশ হেইজেলউডকে ফিরিয়ে এনেছে অজিরা। বাদ পড়েছেন অ্যাশটন অ্যাগার ও নাথান এলিস।
অস্ট্রেলিয়া একাদশ
ডেভিড ওয়ার্নার,ট্র্যাভিস হেড, মিচেল মার্শ (অধিনায়ক), গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, মার্কাস স্টয়নিস, টিম ডেভিড, ম্যাথু ওয়েড (উইকেটকিপার), প্যাট কামিন্স, মিচেল স্টার্ক, অ্যাডাম জ্যাম্পা ও জশ হ্যাজলউড।
০৬:৪৭
বাংলাদেশ দলে এক পরিবর্তন
বাংলাদেশ একটা পরিবর্তন নিয়ে মাঠে নেমেছে। জাকের আলী অনিককে বসিয়ে একাদশে আনা হয়েছে শেখ মেহেদী হাসানকে।
বাংলাদেশ একাদশ-
তানজিদ হাসান তামিম, লিটন দাস (উইকেটকিপার), নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), সাকিব আল হাসান, তাওহীদ হৃদয়, মাহমুদউল্লাহ, শেখ মেহেদী হাসান, রিশাদ হোসেন, তাসকিন আহমেদ, তানজিম হাসান সাকিব ও মুস্তাফিজুর রহমান।
০৬:৪৫
টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
টসভাগ্যটা আজও অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তকে সঙ্গ দেয়নি। অস্ট্রেলিয়া জিতেছে টসে। বাংলাদেশকে পাঠাল ব্যাটিংয়ে।