লাইভ আপডেট

ম্যাচসেন্টার: বিশ্বকাপ সেমিতে মুখোমুখি আফগানিস্তান-দক্ষিণ আফ্রিকা

০৮:৪৫

ম্যাচসেরা মার্কো ইয়ানসেন

শুরুর ধাক্কাটা দিয়ে আফগানিস্তানকে তিনিই নাড়িয়ে দিয়েছিলেন। সেই মার্কো ইয়ানসেনের হাতেই উঠল ম্যাচসেরার পুরস্কারটা। 


০৮:৪২

ইতিহাস গড়ে ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকা

সুযোগটা দুই দলের সামনেই ছিল। যে দলই ফাইনালে যেত, ইতিহাস গড়া হতো তাদেরই। শেষমেশ ইতিহাসটা গড়ল দক্ষিণ আফ্রিকাই। ৯ উইকেটে উড়িয়ে দিল আফগানিস্তানকে। আর তাতেই দলটা চলে গেল বিশ্বকাপের ফাইনালে, নিজেদের ইতিহাসে প্রথম বারের মতো। 

দক্ষিণ আফ্রিকা ৬০/১, ৮.৫ ওভার


০৮:২৭

পাওয়ারপ্লে শেষে...

পাওয়ারপ্লে শেষে অর্ধেক রাস্তা পার করে ফেলেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। একটা উইকেট খুইয়ে বসেছে বটে, তবে ৫৭ রান তাড়া করতে আরও উইকেট খোয়ালেও তো কোনো সমস্যা নেই, যদি না মাথা ঠাণ্ডা থাকে! দক্ষিণ আফ্রিকা সেটা করছেও। পাওয়ারপ্লে শেষ করেছে ৩৪ রান তুলে।

  


০৮:১৫

আউটসাইড এজ?

নাভিন উল হকের বেরিয়ে যেতে থাকা বলটা তাড়া করতে গিয়ে এইডেন মার্করাম পারেননি। বল যায় পেছনে উইকেটরক্ষক গুরবাজের কাছে। আউটসাইড এজ হলো কি না, মিড অফ থেকে অধিনায়ক রশিদ তা বোলার-কিপারকে জিজ্ঞেস করলেন, জবাব মিলল না, রিভিউ নিল না আফগানিস্তান। তবে এরপরই রিপ্লেতে দেখা গেল, বলটা মার্করামের ব্যাট ছুঁয়ে গেছে পেছনে! রিভিউটা নিলে স্কোরটা এখন দেখাত ৬/২, দক্ষিণ আফ্রিকাকে আফগানরা ফেলে দিতে পারত চাপে! এই ভেবে এখন নিশ্চয়ই কপাল চাপড়াচ্ছেন রশিদ!

দ. আফ্রিকা ৬/১, ২.৪ ওভার


০৮:০৩

আফগানদের আশা দিলেন ফারুকী!

খানিকটা শর্টার লেন্থে বলটা পড়েছিল, কুইন্টন ডি কক বলটা তাড়া করতে চলে গিয়েছিলেন উইকেট ছেড়ে একটু বেরিয়ে। তবে ব্যাটে বলে হয়নি, শেষ হাসিটা হাসেন ফজলহক ফারুকী! আফগানরা আশা দেখছে বৈকি!

দক্ষিণ আফ্রিকা ৫/১, ১.৫ ওভার


০৭:৩৫

৫৬ রানে অলআউট আফগানিস্তান

তাবরেইজ শামসির বলে সুইপ করতে গিয়ে এলবিডব্লিউর শিকার বনে গেলেন নাভিন উল হক। রিভিউ নিয়েছিলেন, কিন্তু বিষয়টা প্লাম্ব ছিল, রক্ষা পাওয়ার কোনো উপায়ই ছিল না। আফগানিস্তান অলআউট হলো ৫৬ রানেই। 

আফগানিস্তান ৫৬/১০, ১১.৫ ওভার


০৭:৩০

রশিদও গেলেন

নরকিয়ার দ্বিতীয় শিকার হয়ে ফিরে যাচ্ছেন রশিদ খান। তার সর্বনাশটাও করেছে ওই অসমান বাউন্সই। এবার গুড লেন্থের একটু পেছনে পড়ে বলটা উঠল না আর। রশিদ খান বাউন্স আশা করেই লেট কাট করতে চেয়েছিলেন, তা আর হলো কই! বলটা গিয়ে আঘাত হানল স্টাম্পে। আফগানরা খুইয়ে বসল তাদের নবম উইকেট। 

আফগানিস্তান ৫০/৯, ১০.২ ওভার


০৭:২৪

শামসির আরও এক!

তাবরেইজ শামসি এক বল আগে যা করেছিলেন, তাই করলেন আবারও। মিডল স্টাম্পে পিচ করিয়ে বলটা নিয়ে যাচ্ছিলেন লেগ স্টাম্পে। আবারও তা গিয়ে আঘাত হানল ব্যাটারের প্যাডে, এবার শিকার বনলেন নুর আহমেদ। রিভিউ নিয়েও লাভ হলো না, আম্পায়ার্স কলে কাটা পড়লেন তিনি। শামসির ঝুলিতে গেল আরও এক শিকার।

আফগানিস্তান ৫০/৮, ৯.৫ ওভার

 


০৭:২১

করিম জানাতও ফিরলেন!

রশিদ খানের সঙ্গে মিলে ক্ষতিটা পুষিয়ে দেওয়ার দারুণ ইঙ্গিতই দিচ্ছিলেন করিম জানাত। তবে তা টিকল না শেষমেশ। দলীয় ফিফটি পেরোনোর পরেই তিনি ফিরলেন।

নিজের প্রথম ওভারে আক্রমণে আসা তাবরেইজ শামসির স্টাম্পে করা বলটা গিয়ে আঘাত হানে সোজা করিম জানাতের প্যাডে। রিভিউ নিয়েও রক্ষা হয়নি। আম্পায়ার্স কলে আউট হলেন তিনি।

আফগানিস্তান ৫০/৭, ৯.৩ ওভার


০৭:১৮

ফিফটি আপ!

২৮ রানে ৬ উইকেট খোয়ানোর পর আফগানিস্তানের রান ৫০ পেরোতে পারবে কি না, তা নিয়ে ছিল ছিল প্রশ্ন। তবে রশিদ আর করিম মিলে সে প্রশ্নের জবাব দিয়েছেন। সপ্তম উইকেটে গড়েছেন ২২ রানের জুটি। তাতেই পঞ্চাশ রানের 'মাইলফলক' ছুঁয়েছে আফগানিস্তান।

আফগানিস্তান ৫০/৬, ৯.১ ওভার


০৭:১৬

রিভিউ হারাল দক্ষিণ আফ্রিকা

জুটিটা বিপদজনকই হয়ে উঠছিল। আগের ওভারে দুটো চারসমেত ৯ রান, চলতি ওভারে ৬ রান তুলে মাথাচাড়া দিয়ে ওঠার ইঙ্গিত দিচ্ছিল। তাই করিম জানাত আর রশিদ খানের এই জুটি ভাঙতে অনেকটা মরিয়া হয়েই দক্ষিণ আফ্রিকা অধিনায়ক এইডেন মার্করাম নিলেন রিভিউটা। বলটা লেগেছিল প্যাডে, তবে তা লেগ স্টাম্প মিস করছিল। ফলে যা হওয়ার তাই হলো, রিভিউটা গচ্চা দিল দক্ষিণ আফ্রিকা। 

আফগানিস্তান ৪৪/৬, ৮.৪ ওভার


০৭:০৮

এবার ওমরজাইও!

প্রতি আক্রমণের মন্ত্র পড়েই যেন নেমেছিলেন আজমতউল্লাহ ওমরজাই। দুটো চার মেরে পরিস্থিতিটা নিয়ন্ত্রণে আনতে চেয়েছিলেন তিনি। তবে অতি আক্রমণাত্মক হতে গিয়েই সর্বনাশটা নিজের ডেকে আনলেন শেষে। 

আনরিখ নরকিয়া অফ স্টাম্পের বাইরে বল করেছিলেন ডিপ কভারে ফিল্ডার রেখে। তার পাতা ফাঁদে পা দিলেন ওমরজাই। ক্যাচ দিলেন ওই ডিপ কভারে। 

আফগানিস্তান ২৮/৬, ৬.৩ ওভার 


০৬:৫৮

২৩ রানে অর্ধেক ইনিংস হাওয়া আফগানদের

লেগ স্টাম্পের বাইরে বলটা ফেলেছিলেন মার্কো ইয়ানসেন। সেটা তাড়া করতে চেয়েছিলেন নানগোয়েল খারোতি। পারলেন না। বলটা গিয়ে পড়ল সোজা উইকেটরক্ষক কুইন্টন ডি ককের হাতে। 

ইয়ানসেন পেয়ে গেলেন নিজের তৃতীয় উইকেটের দেখা। আফগানরা নিজেদের পঞ্চম উইকেট খুইয়ে বসল পাওয়ারপ্লে শেষের আগেই!

আফগানিস্তান ২৩/৫, ৪.৬ ওভার


০৬:৫৫

আবারও রাবাদা! এবার ফেরালেন নবীকে

দক্ষিণ আফ্রিকা বুঝি ঠিক এমন শুরুটাই চেয়েছিল। কখনো সেমিফাইনাল না খেলা আফগানিস্তানকে শুরুতেই চেপে ধরেছে দলটা। 

কাগিসো রাবাদা অনেকটা আগের উইকেটেরই পুনরাবৃত্তি করলেন যেন। শুধু পার্থক্যটা হচ্ছে, বলটা পড়ল গুড লেন্থে। সেটা ঢুকল মোহাম্মদ নবীর রক্ষণ ভেঙে। ভাঙল স্টাম্পও। একই ওভারে আরও এক শিকার ঢুকল রাবাদার পকেটে। 

আফগানিস্তান ২০/৪, ৩.৪ ওভার


০৬:৫১

এবার ইবরাহিম জাদরানও!

কাগিসো রাবাদাকে প্রথমবারের মতো আনা হয়েছিল আক্রমণে। প্রথম বলেই তিনি পেলেন সাফল্য। লেন্থের একটু পেছনে ফেললেন বলটা, এই উইকেটে বলটা লাফিয়ে উঠবে, নাকি নিচু হবে, তা নিয়ে যেন একটু দ্বিধায় ছিলেন ইবরাহিম জাদরান, সে দ্বিধার খেসারত দিয়েই বোল্ড হলেন।

আফগানিস্তান ২০/৩, ৩.১ ওভার

 


০৬:৪৮

টানা দ্বিতীয় ওভারে সাফল্য ইয়ানসেনের, সাজঘরে নাইব

আগের ম্যাচে গুলবাদিন নাইব পারফর্ম্যান্স নয়, আলোচনায় এসেছিলেন 'অভিনয়' দিয়ে। আজ মনে হচ্ছিল পারফর্ম্যান্স দিয়েই আসবেন সবার সামনে। কেশভ মহারাজকে চার মেরে শুরু করেছিলেন। এরপর মার্কো ইয়ানসেনকেও মারলেন। 

তবে সেটার শোধ ইয়ানসেন নিলেন একটু পরেই। তার লেন্থে পড়ে ভেতরের দিকে ঢোকা বলটা নাইবের রক্ষণ ভেঙে গিয়ে ভাঙল স্টাম্পও। টানা দ্বিতীয় ওভারে সাফল্য পেলেন ইয়ানসেন। 

আফগানিস্তান ১৬/২, ২.৩ ওভার


০৬:৪২

শুরুতেই ফিরলেন গুরবাজ

এবারের বিশ্বকাপে চারটা পঞ্চাশ রানের ওপেনিং জুটির অংশ ছিলেন রহমানউল্লাহ গুরবাজ। তার সবগুলোই আগে ব্যাট করে। তবে আজ আর তা হলো না। শুরুর ওভারেই ফিরলেন তিনি। 

মার্কো ইয়ানসেনের শিকার বনলেন তিনি। অফ স্টাম্পের বাইরে নির্বিষ এক হাফ ভলিতে ব্যাট চালিয়ে তিনি ক্যাচ দিলেন স্লিপে।

আফগানিস্তান ৪/১, ০.৬ ওভার


০৬:৩৬

দক্ষিণ আফ্রিকাও অপরিবর্তিত

দক্ষিণ আফ্রিকা দলেও কোনো পরিবর্তন নেই। আগের ম্যাচের একাদশের দেখাই মিলছে সেমিফাইনালে।

দক্ষিণ আফ্রিকা একাদশ-
কুইন্টন ডি কক (উইকেটরক্ষক), রিজা হেন্ড্রিক্স, এইডেন মার্করাম (অধিনায়ক), ডেভিড মিলার, হেনরিখ ক্লাসেন, ট্রিস্টান স্টাবস, মার্কো জানসেন, কেশব মহারাজ, কাগিসো রাবাদা, আনরিখ নরকিয়া, তাবরেজ শামসি


০৬:৩৪

গুরবাজ-গুলবাদিনকে নিয়েই মাঠে নামছে আফগানরা

আগের দিন নিজেদের বোলিংয়ের শুরুতেই হাঁটুর চোটে আফগানিস্তান ওপেনার ও উইকেটরক্ষক রহমানউল্লাহ গুরবাজ চলে গিয়েছিলেন মাঠের বাইরে। তাকে নিয়ে শুরু হয়েছিল শঙ্কাও। তবে সে শঙ্কা কেটে গেছে। তাকে নিয়েই মাঠে নেমেছে আফগানিস্তান। ওদিকে গুলবাদিন নাইবও 'চোট' পেয়েছিলেন মাঠে, তা নিয়ে আলোচনা-সমালোচনাও হয়েছে বেশ। তিনিও আছেন আফগান একাদশে।

আফগানিস্তান একাদশে কোনো পরিবর্তন নেই। বাংলাদেশ ম্যাচের দলটার ওপরই তারা ভরসা রাখছে আজ।

আফগানিস্তান একাদশ-
ইবরাহিম জাদরান, রহমানউল্লাহ গুরবাজ, গুলবাদিন নাইব, আজমতউল্লাহ ওমরজাই, মোহাম্মদ নবী, নানগয়াল খারোতি, কারিম জানাত, রশিদ খান, নুর আহমেদ, নাভিন উল হক, ফজলহক ফারুকী


০৬:২৭

টস হেরে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান

বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে টস ভাগ্যটাকে নিজেদের সঙ্গেই পেল আফগানিস্তান। অধিনায়ক রশিদ খান টস জিতে দুবার না ভেবেই ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন আজ।