১১:৪৭
বাংলাদেশ হারল ৫০ রানে
হারটা বহু আগেই নিশ্চিত হয়ে গিয়েছিল। এখন স্রেফ রানের সংখ্যাটা নির্ধারিত হলো আরকি।
দুইশ ছুঁইছুঁই রান তাড়া করতে নেমে বাংলাদেশকে হারল ৫০ রানে। তাতে বিশ্বকাপ থেকেও বিদায়ের দুয়ারে চলে গেছেন নাজমুল হোসেন শান্তরা।
ভারত ১৯৬/৫, ২০ ওভারে
বাংলাদেশ ১৪৬/৮, ২০ ওভারে
১১:৪০
রিশাদকে ফেরালেন বুমরাহ
তিন ছক্কা আর এক চারে শেষ দিকে এসে বিনোদনই দিয়েছেন রিশাদ হোসেন। তবে ১৯তম ওভারে তাকে বিদায় করলেন বুমরাহ। তার বলে এক্সট্রা কভারে ক্যাচ দিলেন রিশাদ। ১০ বলে ২৪ রান করে ফিরছেন তিনি।
বাংলাদেশ ১৩৮/৭, ১৮.৪ ওভার
১১:৩৯
আবারও রিশাদের জোড়া ছক্কার ওভার
আরশদীপের পর অক্ষর পাটেলের ওভারেও রিশাদ হাঁকালেন জোড়া বাউন্ডারি। এবার দুটোই ছক্কা। বাকি চার বল থেকে এল ৩ রান। ফলে এই ওভার থেকেও এল ১৫ রান। কিন্তু এসবও তো যথেষ্ট নয়! দলের যে এখন চাই ওভারপ্রতি ২৫ রান!
৮ বল খেলে রিশাদের রান ২৪, ওপাশে মাহমুদউল্লাহ অপরাজিত আছেন ১০ বলে ১১ রান করে।
বাংলাদেশ ১৩৭/৬, ১৮ ওভার
১১:৩৫
রিশাদের ‘টু লেট ব্লো’
‘লেট ব্লো’ বলে ক্রিকেটে কথা আছে একটা। ‘টু লেট ব্লো’ বলে কি কিছু আছে? রিশাদ হোসেনের একটা ছক্কা আর একটা চারের ওভারটাকে তো তেমনই মনে হচ্ছে। আরশদীপ সিংয়ের করা ইনিংসের ১৭তম ওভার থেকে তিনি আনলেন ১২ রান। ১৮ বলে চাই ৭৫ রান, শেষ দিকে এসে এই বাউন্ডারিগুলো তো তাই বলা উচিত এখন!
বাংলাদেশ ১২২/৬, ১৭ ওভার
১১:৩২
জাকেরও গেলেন!
১৭তম ওভারের শুরুতে আরশদীপ সিংকে চার্জ করতে চেয়েছিলেন তাসকিন আহমেদের জায়গায় একাদশে ঢোকা জাকের আলী। তবে তিনি মিড উইকেট পর্যন্তই বলটা পাঠাতে পারলেন। কোহলি সেখানে সহজ ক্যাচ নিলেন সেখানে। বাংলাদেশ হারিয়ে বসল তাদের ষষ্ঠ উইকেট।
বাংলাদেশ ১১০/৬, ১৬.১ ওভার
১১:৩০
চোখ রাঙাচ্ছে রেকর্ড হার
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভারতের বিপক্ষে চার ম্যাচের কোনোটিতেই জিততে পারেনি বাংলাদেশ। তবে শেষ দুই হারগুলো বাংলাদেশ হেরেছিল এক অঙ্কের রানে। তার আগে ২০০৯ সালে প্রথম দেখায় হারটা ছিল ২৫ রানের ব্যবধানে, সেটাই ছিল রানের হিসেবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় হার। এখন যা পরিস্থিতি, তাতে সে ব্যবধানে হারতে হলেও অনেক কাঠখড় পোড়াতে হবে বাংলাদেশকে। ২৪ বলে এখন চাই ৮৭ রান। ২৫ রানের ব্যবধানে হারতে হলেও বাংলাদেশকে এখন করতে হবে ৬১ রান, ওভারপ্রতি ১৫.২৫ করে চাই সে রান তুলতেও!
বাংলাদেশ ১১০/৫, ১৬ ওভার
১১:২৬
বুমরাহর বলে আউট শান্ত
জয়ের আশাটা বহু আগেই ফিকে হয়ে গেছে। এবার নাজমুল হোসেন শান্তর বিদায়ে তা পুরোপুরি শেষই হয়ে গেল যেন।
তৃতীয় ওভার করতে আসা বুমরাহর স্লোয়ারে ছক্কা হাঁকাতে গিয়ে শান্ত ক্যাচ দিলেন আরশদীপ সিংয়ের হাতে।
বাংলাদেশ ১০৯/৫, ১৫.৩ ওভার
১১:২৩
১৫ থেকে এল ৮
ওভারপ্রতি রান চাই ১৬.১৬ করে। এমন পরিস্থিতিতে শান্ত আর মাহমুদউল্লাহ মিলে তুলতে পারলেন ৮ রান। শেষ পাঁচ ওভারে এখন দলের প্রয়োজন ৮৯ রান।
বাংলাদেশ ১০৮/৪, ১৫ ওভার
১১:১৯
ওভারপ্রতি চাই ১৬রও বেশি রান!
অবশেষে সেঞ্চুরি ছুঁল বাংলাদেশ। তবে বড্ড দেরি হয়ে গেছে মনে হচ্ছে। ১৪ ওভার যে শেষ হয়ে গেছে!
৬ ওভারে এখন চাই ৯৭ রান। যার মানে দাঁড়াচ্ছে বাংলাদেশের এখন ওভারপ্রতি নিদেনপক্ষে দুটো ছক্কা চাইই!
১১:১৭
ছক্কা মেরে সাকিবের বিদায়
সূর্যকুমার যাদব, লিটন দাস... এবার সাকিব আল হাসান। আজ ছক্কা মেরে পরের বলেই আউট হওয়া ব্যাটারের সংখ্যাটা উন্নীত হলো তিনে। আগের বলে ছক্কাটা হাঁকিয়েছিলেন বোলারের মাথার ওপর দিয়ে। পরের বলে আবারও উড়িয়ে মারতে গিয়ে টপ এজড হয়ে ক্যাচ দিলেন এক্সট্রা কভারে থাকা রোহিত শর্মার কাছে। ৭ বলে ১১ রান করে ফিরলেন তিনি।
বাংলাদেশ ৯৮/৪, ১৩.৩ ওভার
১১:১৪
১১ রানের ওভার
প্রথম বলে রবীন্দ্র জাদেজাকে ছক্কা হাঁকিয়েছিলেন অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। এরপর স্ট্রাইকটা সাকিবকে দিলেন তিনি। শেষ বলে সাকিবও খানিকটা ভাগ্যের ছোঁয়া পেয়ে হাঁকালেন চার। ১১ রান এল ওভার থেকে। তবে এখন প্রয়োজন ওভারপ্রতি ১৩র কাছাকাছি রান!
বাংলাদেশ ৯১/৩, ১৩ ওভার
১১:০৯
হৃদয়ের উইকেটের সঙ্গে শেষ রিভিউটাও হারাল বাংলাদেশ
পার্থক্যটা স্রেফ এখানে যে হৃদয় ডানহাতি আর তানজিদ বাঁহাতি। না হলে বোলার, আউট হওয়ার ধরন, এরপর প্রতিক্রিয়া সবকিছু মিলে যাচ্ছে খাপে খাপে। কুলদীপ যাদবের বলে এলবিডব্লিউ হন তাওহীদ। তবে রিভিউ নেন তিনি। সেখানে দেখা যায় সর্বত্র লাল বাতি! ফেরার আগে রিভিউটাও নিয়ে গেলেন তাওহীদ হৃদয়।
বাংলাদেশ ৭৬/৩, ১৩.১ ওভার
১১:০৬
অনেক পিছিয়ে বাংলাদেশ
১১ ওভার শেষ। ইনিংসের এ পর্যায়ে ভারতের রান ছিল ৯৭, সেখানে বাংলাদেশের রান ৭৬। ওভারপ্রতি প্রয়োজনীয় রানটাও ১৩ ছুঁইছুঁই। সেখানে বাংলাদেশের রান রেট ৭ এরও অনেক নিচে। এই ঘাটতিটা কী করে সামাল দেবে দল?
১১:০০
তামিমের সঙ্গে রিভিউও হারাল বাংলাদেশ
কুলদীপ যাদবের রঙ আনটা বুঝতে পারেননি তানজিদ হাসান তামিম। বলটা সোজা এসে আঘাত হানল প্যাডে। ব্যাটের ধারেকাছেও যায়নি বলটা। তবে তামিম রিভিউ নিয়েছিলেন বলটা লেগ স্টাম্পও বেরিয়ে যাচ্ছিল কি না, তা দেখতে। তবে রিপ্লেতে দেখা গেল পিচ, ইমপ্যাক্ট, হিটিং সব জায়গাতেই জ্বলেছে লাল বাতি। তার মানে দাঁড়াচ্ছে বাংলাদেশ তানজিদের উইকেটের সঙ্গে রিভিউও একটা গচ্চা দিল।
বাংলাদেশ ৬৪/২, ৯.৪ ওভার
১০:৫৬
শান্তর দুই ছক্কার এক ওভার
ওভারের দ্বিতীয় বলে গায়ের ওপর করা শর্ট বলটা ডিপ ফাইন লেগের ওপর দিয়ে ছক্কা হাঁকিয়েছিলেন নাজমুল হোসেন শান্ত। মাঝের দুই বলে দুটো রান এল। পঞ্চম বলে আবারও ওই ডিপ ফাইন লেগের ওপর দিয়ে ছক্কা মারলেন শান্ত। ব্যাটিংয়ে নিজেদের সেরা ওভারটার দেখা পেয়ে গেল বাংলাদেশ। ১৪ রান এল এ ওভার থেকে।
বাংলাদেশ ৬৪/১, ৯ ওভার
১০:৪৮
‘ইতিবাচক’ এক পাওয়ারপ্লে
লিটন দাস পঞ্চম ওভারে ছক্কাটা হাঁকিয়ে একটা ইঙ্গিত দিয়েছিলেন খোলস ছেড়ে বেরোবার। তবে পরের বলেই তার বিদায়ে তা আর হলো না। হলে হয়তো রানটা আরও বেশিও হতে পারত।
তবে যা হয়েছে তাও নেহায়েত খারাপ নয়। পাওয়ারপ্লেতে আর কোনো উইকেট যে খোয়ায়নি বাংলাদেশ!
বাংলাদেশ ৪২/১, ৬ ওভার
১০:৪০
৩৫ এ শেষ বাংলাদেশের উদ্বোধনী জুটি
আগের ৫ ইনিংস মিলিয়ে ওপেনিং জুটি থেকে সাকুল্যে ১৩ রান এসেছিল। আজ বাংলাদেশ সে বৃত্ত থেকে বেরিয়ে এসেছে। তবে জুটিটা খুব বড় যে হয়েছে, তাও নয়। ৩৫ রানে শেষ হলো এই জুটির আয়ু।
হার্দিক পান্ডিয়ার আগের বলে একটা ছক্কা হাঁকিয়েছিলেন লিটন দাস। এরপরের বলে লিটন আরও একটা ছক্কার চেষ্টা করেছিলেন। তবে এবার বলটা গিয়ে পড়ল ডিপ মিড উইকেটে থাকা ফিল্ডারের হাতে। ১০ বলে ১৩ রানে ফিরলেন লিটন।
বাংলাদেশ ৩৫/১, ৪.৩ ওভার
১০:২৯
‘প্রথম’ বারের মতো দুই অঙ্কে বাংলাদেশের ওপেনিং
এবারের বিশ্বকাপে বাংলাদেশের ওপেনিং জুটি যেন বেহুলার বাসর। পাঁচ ম্যাচের একটিতেও দুই অঙ্ক ছোঁয়নি দলের উদ্বোধনী জুটি। অবশেষে ষষ্ঠ ম্যাচে এসে সে বৃত্ত থেকে বেরিয়ে এল বাংলাদেশ।
ইনিংসের তৃতীয় ওভারে তানজিদ হাসান তামিম আরশদীপের অফ স্টাম্পের বাইরের বলে তাড়া করে চার পেলেন। আর তাতেই ‘মাইলফলক’টা ছুঁয়ে ফেলল বাংলাদেশ।
বাংলাদেশ ১১/০, ২.১ ওভার
১০:২১
অবশেষে ‘ডাক’ ভাঙলেন তামিম
নেপালের বিপক্ষে শূন্য রানে আউট হয়েছিলেন। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষেও ওই একই পরিণতি হয়েছিল তানজিদ হাসান তামিমের। ভারতের বিপক্ষে এসে অবশেষে রানের খাতাটা খুললেন বাংলাদেশ ওপেনার। আরশদীপ সিংয়ের করা অফ স্টাম্পের বাইরের বলটা ইনফিল্ডের ওপর দিয়ে তুলে দিলেন। চার রান পেয়ে গেলেন তিনি।
বাংলাদেশ ৫/০, ১ ওভার
১০:০৫
বাংলাদেশের লক্ষ্য ১৯৭
মাঝের দিকে চাপে পড়লেও শেষের দিকে শিভম দুবে আর হার্দিক পান্ডিয়ার ঝড়ে ঠিকই লড়াকু পুঁজি পেয়ে গেছে ভারত। শেষ পাঁচ ওভারে দলটা রান তুলেছে ৬২ রান। ২৭ বলে ৫০ রান করে অপরাজিত থেকেই ইনিংস শেষ করলেন হার্দিক পান্ডিয়া।
ভারত ১৯৬/৫, ২০ ওভার
০৯:৫০
দুবেকে ফেরালেন রিশাদ
আগের বলে ছক্কা হাঁকিয়েছিলেন শিভম দুবে। তবে পরের বলেই প্রতিশোধটা নিয়ে নিলেন রিশাদ হোসেন। টসড আপ ডেলিভারিটা এবার একটু ভেতরের দিকে আনলেন, তাতেই ভেঙে গেল দুবের রক্ষণ। বল গিয়ে আঘাত হানল স্টাম্পে।
ভারত ১৬১/৫, ১৭.২ ওভার
০৯:৪১
কতদূর যাবে ভারত?
পান্ত বিদায় নেওয়ার পর থেকে ভারত শেষ ২০ বলে বাউন্ডারি পেয়েছে দুটো। ১৫ ওভার শেষে রান ১৩৪। এখান থেকে কতদূর যাবে ভারত? তাদের কত রানে আটকাতে পারবে বাংলাদেশ?
০৯:৩২
আরও একবার ‘কিপটে’ মাহমুদউল্লাহ
মাহমুদউল্লাহ আগের ওভারে দিয়ে গিয়েছিলেন ৩ রান। ‘কিপটে’ বোলিংটা আরও এক ওভারে ধরে রাখলেন তিনি। নিজের দ্বিতীয় ওভারেও হাত খুলতে দিলেন না ভারতকে। দিয়ে গেলেন ৫ রান, যা এই মুহূর্তে বেশ সানন্দেই গ্রহণ করবে বাংলাদেশ।
ভারত ১১৫/৪, ১৩ ওভার
০৯:২৭
‘গিয়ার’ বদলাতে থাকা পান্তর বিদায়, সফল রিশাদ
আগের ওভারে মুস্তাফিজুর রহমানকে এক ছক্কা আর দুই চার হাঁকিয়েছিলেন। ঋষভ পান্ত পরের ওভারে আসা রিশাদকে হাঁকালেন এক ছক্কা আর এক চার। মনে হচ্ছিল ‘গিয়ার’ বদলাচ্ছেন তিনি। তবে তাকে আরও বিপদজনক হয়ে ওঠার আগে ফেরালেন রিশাদ। তাকে রিভার্স সুইপ করতে গিয়ে তানজিম হাসান সাকিবের হাতে ক্যাচ দিলেন পান্ত।
ভারত ১০৮/৪, ১১.৪ ওভার
০৯:১৫
মাহমুদউল্লাহর ৩ রানের ওভার
ইনিংসের দশম ওভারে মাহমুদউল্লাহকে আক্রমণে এনেছিলেন অধিনায়ক শান্ত। তিনি এসে দিয়ে গেলেন ৩ রান। ১০ ওভার শেষে ভারতের সংগ্রহটা তাই দাঁড়াল ৮৩ রানে, উইকেট সেই ৩টাই।
০৯:০৮
ছক্কা মেরেই সূর্যর অক্কা!
প্রথম বলেই ছক্কা মেরে অভিপ্রায়টা বুঝিয়ে দিয়েছিলেন সূর্যকুমার যাদব। তবে তার পরের শর্ট বল কাট করতে গিয়ে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিলেন তিনি। আর তাতেই বাংলাদেশ পেয়ে গেল নিজেদের তৃতীয় সফলতা।
ভারত ৭৭/৩, ৮.৪ ওভার
০৯:০৬
বিপদজনক কোহলিকে ফেরালেন তানজিম
বিরাট কোহলিকে আজ বেশ ছন্দে আছেন বলেই মনে হচ্ছিল। তবে তাকে বোল্ড করে সাজঘরের পথ দেখালেন তানজিম হাসান সাকিব।
ভারত ৭১/২, ৮.১ ওভার
০৯:০০
আক্রমণে রিশাদ
আজ একটু দেরিতেই রিশাদ এলেন আক্রমণে। সাধারণত পাওয়ারপ্লের পরের ওভারটাতেই আক্রমণে আনা হয়। আজ তিনি আক্রমণে এলেন অষ্টম ওভারে।
০৮:৫৭
কোহলি উড়ছেন, ভারতও উড়ছে!
আয়ারল্যান্ড, পাকিস্তান, যুক্তরাষ্ট্র ও আফগানিস্তানের বিপক্ষে ৪ ইনিংসে কোহলি সব মিলিয়ে করেছিলেন ২৯ রান। আজ পাওয়ারপ্লেতেই তুলে ফেলেছেন তার কাছাকাছি, ২৭ রান। তার ১৮ বলের এই ইনিংস, সঙ্গে রোহিত শর্মার ১১ বলে ২৩ এ ভর করে ভারত পাওয়ারপ্লেতে পেয়ে গেছে ৫৩ রান। দারুণ শুরুই পেয়ে গেল দলটা?
০৮:৪৯
সাকিবের অনন্য 'ফিফটি'
নেপাল ম্যাচে দুই উইকেট নিয়েই এই মাইলফলকের সামনে এসে দাঁড়িয়েছিলেন সাকিব আল হাসান। অস্ট্রেলিয়া ম্যাচে বোলিংই করেননি। আজ দ্বিতীয় ওভারে অবশেষে সে মাইলফলকটা ছুঁলেন তিনি। প্রথম বোলার হিসেবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ইতিহাসে তুলে নিলেন নিজের পঞ্চাশতম উইকেট।
০৮:৪৬
খরুচে সাকিব ফেরালেন রোহিতকে
প্রথম ওভারে আক্রমণে এসে সাকিব দিয়ে গিয়েছিলেন ১৫ রান। তাকে আবারও আক্রমণে আনা হলো। প্রথম তিন বলে ১০ রান দিয়ে সে সিদ্ধান্তটাকে প্রশ্নবাণে জড়ানোর একটা সম্ভাবনাই তৈরি করেছিলেন সাকিব। তবে সেই তিনিই চতুর্থ বলে বাংলাদেশকে এনে দিলেন প্রথম সাফল্যটা। তাকে আরও এক ছক্কা হাঁকাতে গিয়ে ক্যাচ দিয়ে ফিরলেন রোহিত শর্মা।
ভারত ৩৯/১, ৩.৪ ওভার
০৮:৪০
দুই প্রান্ত থেকে স্পিন!
ওপাশে শেখ মেহেদী ছিলেন, এপাশে অধিনায়ক শান্ত আক্রমণে আনলেন সাকিব আল হাসানকে, আগের ম্যাচে যিনি করেননি একটি বলও! সিদ্ধান্তটা যে ভুল, তাও বুঝা গেল সঙ্গে সঙ্গেই। সাকিব তার প্রথম ওভার থেকে এক ছক্কা আর এক চার হজম করে দিয়ে গেলেন ১৫ রান। পুরো বিশ্বকাপজুড়ে ফর্মহীন রোহিত শর্মা আর বিরাট কোহলিকে আজ ছন্দটা পেয়ে গেলেন বলেই মনে হচ্ছে!
ভারত ২৩/০, ২ ওভার
০৮:৩২
আক্রমণে শেখ মেহেদী
রোহিত শর্মার বাঁহাতি পেসের বিরুদ্ধে দুর্বলতা এবারের বিশ্বকাপে ধরা দিচ্ছে খালি চোখেও। তিন বার আউট হয়েছেন বাঁহাতি পেসারের বিরুদ্ধে। সেই রোহিত শর্মা প্রথম স্ট্রাইকটা নিলেন। তার বিরুদ্ধে অধিনায়ক শান্ত আক্রমণে আনলেন ডানহাতি অফ স্পিনার শেখ মেহেদী হাসানকে!
০৮:১৪
উইনিং কম্বিনেশনেই ভরসা ভারতের
টানা পাঁচ ম্যাচ জিতে এই ম্যাচে পা রেখেছে ২০০৭ সালের চ্যাম্পিয়ন ভারত। গেল ম্যাচে আফগানিস্তানের বিপক্ষে যে একাদশ নামিয়েছিল দলটা, আজও সেই একই একাদশের ওপর ভরসা রাখছে ভারত টিম ম্যানেজমেন্ট।
ভারত একাদশ
রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), বিরাট কোহলি, ঋষভ পান্ত (উইকেটরক্ষক), সূর্যকুমার যাদব, শিভম দুবে, হার্দিক পান্ডিয়া, রবীন্দ্র জাদেজা, অক্ষর প্যাটেল, কুলদীপ যাদব, আরশদীপ সিং, যশপ্রীত বুমরাহ।
০৮:১২
তাসকিন নেই!
টানা দুই 'ডাক' এরপর তানজিদ হাসান তামিমের জায়গা দলে হবে কি না, তা নিয়ে একটা আলাপ চলছিল। তবে তিনি আবারও সুযোগ পেয়েছেন একাদশে।
তবে বাংলাদেশ একাদশে এসেছে এক পরিবর্তন। তাসকিন আহমেদকে বসিয়েছে ব্যাটার জাকের আলীকে দলে আনা হয়েছে। ভারতের বোলিংয়ের শক্তিমত্তা মাথায় রেখেই যে এই ব্যাটিং গভীরতা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত, তা বলাই বাহুল্য!
বাংলাদেশ একাদশ-
তানজিদ হাসান তামিম, লিটন দাস, নাজমুল হোসেন শান্ত, তাওহীদ হৃদয়, সাকিব আল হাসান, মাহমুদউল্লাহ, জাকের আলী, শেখ মেহেদী হাসান, রিশাদ হোসেন, তানজিম হাসান সাকিব, মুস্তাফিজুর রহমান।
০৮:০৯
টস জিতল বাংলাদেশ, ব্যাটিংয়ে পাঠাল ভারতকে
টস ভাগ্যটা যেন সঙ্গই দিচ্ছিল না বাংলাদেশকে। সবশেষ ম্যাচেও টস হেরেছিলেন অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। সে ভাগ্যটাকে এবার পাশে পেয়েছে বাংলাদেশ। টস জিতে ভারতকে পাঠিয়েছেন ব্যাটিংয়ে।