০৩:৫৭
ব্যাটে বলে পারফর্ম করে ম্যাচসেরা শেখ মাহেদি
নিউজিল্যান্ডের বুকে ঐতিহাসিক টি-টোয়েন্টি জয়, তার নায়ক বনে গেছেন শেখ মাহেদি হাসান। বোলিংয়ে শুরুতেই উইকেট নিয়ে স্বাগতিকদের চেপে ধরা, এরপর কিপটে বোলিংয়ে তাদের আটকে রাখা, ব্যাটিংয়ে নেমে গুরুত্বপূর্ণ ১৯টি রান করা... একটা টি-টোয়েন্টিতে দলকে জেতাতে এটাই তো যথেষ্ট!
০৩:২৯
এবং... টি-টোয়েন্টিতেও প্রথম জয়
১০ রান করতে ১২ বল খেলে ফেললেও হয়ে যেত। তবে শেখ মাহেদি খেলাটা সে পর্যন্ত যেতেই দিলেন না। ১৯তম ওভার করতে আসা অ্যাডাম মিলনের ৪ বলেই তুলে বসলেন ১২ রান। ম্যাচটা তাতেই চলে এল বাংলাদেশের হাতে।
আগের সফরে টেস্টে বৃত্ত ভেঙেছিল বাংলাদেশ। এবারের সফরে ওয়ানডেতে আগের ম্যাচেই কাটিয়েছিল, এবার টি-টোয়েন্টিতেও বাজিমাত করল বাংলাদেশ। ৫ উইকেটের দারুণ এই জয়ের ফলে এখন দলের সামনে সিরিজ জয়ের হাতছানি।
বাংলাদেশ ১৩৭/৫, ১৮.৪ ওভার
০৩:২৬
ক্যাচ তুলে দিয়ে ছয় পেলেন লিটন
বেন সিয়ার্সের প্রথম বলে চার মেরেছিলেন। লিটন দাস পরের বলটা স্কুপ করলেন। তবে তা ইশ সোধির হাতে গিয়ে পড়ল। তা ধরতে গিয়ে অবশ্য সোধি পা দিয়ে দিলেন সীমানাদড়িতে। আউট হওয়ার বদলে ছক্কা পেয়ে গেলেন লিটন। ওভারের শুরুতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ছিল ১৮ বলে ২৪ রান, সে দুই বলে লক্ষ্যটা নেমে এল ১৬ বলে ১৪তে। ওভার শেষে বাংলাদেশের চাই ১২ বলে ১০ রান।
বাংলাদেশ ১২৫/৫, ১৮ ওভার
০৩:১০
লিটনকে বাঁচালো রিভিউ
আফিফের বিদায়ের দুই বল পর উইকেটে অনেকক্ষণ ধরে থাকা লিটন দাসকে খুইয়েই বসেছিল বাংলাদেশ। টিম সাউদির বল লেগেছিল তার প্যাডে, আবেদনে আম্পায়ার আঙুল তুলেও দিয়েছিলেন। তবে সঙ্গে সঙ্গে রিভিউ নেন লিটন। সেখানে রিপ্লেতে দেখা যায় বলটা মিস করছিল তার স্টাম্প। বেঁচে যান বাংলাদেশ ওপেনার। টিকে যায় দলের আশাও।
বাংলাদেশ ৮৯/৫, ১৫.০ ওভার
০৩:০৭
এবার আফিফও গেলেন!
হৃদয়ের বিদায়ের পর গোটা চারেক ডট বল আদায় করল নিউজিল্যান্ড। সেটা যেন চাপে ফেলে দিল উইকেটে থাকা আফিফ হোসেনকে। বোলিং পরিবর্তনে আক্রমণে আসা সাউদিকে মারতে চেয়েছিলেন তুলে। শর্ট মিড উইকেটে থাকা নিশামের হাতে ক্যাচই তুলে দিতে পারলেন স্রেফ।
বাংলাদেশ ৯৭/৫, ১৪.৩ ওভার
০৩:০৪
ফিরলেন হৃদয়
এক ওভারে দশ এনে আস্কিং রেটটাকে ছয়ের নিচে নামিয়ে এনেছিলেন। পরের দুই ওভারে লিটন দাসের সঙ্গে মিলে তাওহীদ হৃদয় ছয় ছয় করে রান এনেছিলেন। সব মিলিয়ে ‘সেন্সিবল ক্রিকেট’।
তবে হৃদয়ের শেষটা সেন্সিবল হলো না। অফ স্টাম্পের বাইরে মিচেল স্যান্টনারের ঝুলিয়ে দেওয়া বলটা উইকেট ছেড়ে বেরিয়ে এসে মারতে চেয়েছিলেন হৃদয়। বলের কাছে গেলেনই না, ক্যাচ দিলেন শর্ট এক্সট্রা কভারে।
বাংলাদেশ ৯৬/৪, ১৩.৩ ওভার
০২:৫১
আস্কিং রেট নেমে এল ছয়ের নিচে
১১তম ওভারে আসা বেন সিয়ার্সকে একবার সীমানাছাড়া করেছেন তাওহীদ হৃদয়, আদায় করেছেন ছয়। রান এসেছে বাকি পাঁচ বলেও। সব মিলিয়ে আসা ১০ রানের এই ওভার আস্কিং রেটটাকেও নামিয়ে দিয়েছে ছয়ের নিচে। ৫৪ বলে এখন চাই ৫২ রান।
বাংলাদেশ ৮৩/৩, ১১ ওভার
০২:৪৮
৬০ বলে চাই ৬২
পাওয়ারপ্লেতে পাওয়া দারুণ শুরুটা ধরে রেখেছে বাংলাদেশ। শেষ চার ওভারে এসেছে ৩১। যদিও তা এসেছে সৌম্য সরকারের উইকেটের মাসুল চুকিয়ে। শেষ দশ ওভারে এখন বাংলাদেশের চাই ৬২ রান।
বাংলাদেশ ৭৩/৩, ১০ ওভার
০২:৪৩
‘লুকিং ডেঞ্জারাস’ এবং আউট... এবার সৌম্য!
উইকেটে আসেন, ত্রাস ছড়ান খানিকক্ষণ, এরপর ফিরে যান...
বাংলাদেশের ইনিংসের ফিরিস্তি যেন দিয়ে দেওয়া যায় এই দিয়েই। শুরুতে নাজমুল হোসেন শান্ত এগোচ্ছিলেন দারুণভাবে, কিন্তু ফিরলেন বড় কিছুর আগে। এবার সে পথ ধরে সৌম্যও একইভাবে ফিরলেন।
১৪ বলে ২২ করা সৌম্য নিউজিল্যান্ডকে চাপে রেখেছিলেন বেশ। বাংলাদেশের রানের চাকা সচল ছিল যে! তবে তাকে ফিরিয়ে স্বাগতিকদের খানিকটা স্বস্তি এনে দিলেন বেন সিয়ার্স। তার বলে বোল্ড হয়ে সাঝঘরে ফিরছেন সৌম্য।
বাংলাদেশ ৬৭/৩, ৮.৪ ওভার
০২:৩৪
১৪ রানের ওভার এনে দিলে সৌম্য
ইশ সোধিকে ভালোভাবেই স্বাগত জানালেন সৌম্য সরকার।
প্রথম বৈধ বলটা মিড উইকেট দিয়ে পাঠালেন গ্যালারিতে, ছক্কা। দ্বিতীয় বলে রিভার্স সুইপে বৃত্তের ভেতর থাকা ফিল্ডারকে বিট করে বল পাঠালেন সীমানাদড়িতে, চার। তার আগে পরে একটা ওয়াইড আর তিনটা সিঙ্গেলও এসেছে। সব মিলিয়ে ওভার থেকে এসেছে ১৪ রান।
বাংলাদেশ ৫৬/২, ৭ ওভার
০২:৩১
পাওয়ারপ্লে শেষে এগিয়ে বাংলাদেশ
দুটো উইকেট গেছে বটে। তবে পাওয়ারপ্লেটা মন্দ কাটেনি বাংলাদেশের। স্কোরবোর্ডে ইতোমধ্যেই উঠে গেছে ৪২ রান, ওভারপ্রতি ৭ করে।
নিউজিল্যান্ড দল এই পর্যায়ে এসে তুলেছিল ৩৬ রান, ৪ উইকেট হারিয়ে। রান আর উইকেট দুই দিক থেকেই স্বাগতিকদের চেয়ে এগিয়ে সফরকারীরা।
তবে নিউজিল্যান্ড শেষের দিকে এসে রান তুলেছে বেশ। সে ঝুঁকিতে না যেতে চাইলে রান তুলে রাখা জরুরি এখনই। সেটাও বাংলাদেশ করছে।
ইনিংসের শুরুতে বাংলাদেশের আস্কিং রেট ছিল ৬.৭৫ করে। তার চেয়েও .২৫ করে বেশি রান তুলছে নাজমুল হোসেন শান্তর দল।
০২:২৫
শান্ত আউট!
আগের ওভারে জীবন পেয়েছিলেন, কিন্তু এবার আর বাঁচতে পারলেন না। শট খেলার জন্য ভালো জায়গা পেয়েছিলেন, কিন্তু ব্যাটে বলে সেই 'সুইট টাইমিং'টা হলো না। যার ফলে কিউই অধিনায়ক মিচেল স্যান্টনারের তালুবন্দি হয়ে ফিরতে হয়েছে তাকে।
বাংলাদেশ ৩৮/২, ৫ ওভার
নিউজিল্যান্ড ১৩৪/৯, ২০ ওভার
০২:২৩
জীবন পেলেন শান্ত!
চতুর্থ ওভারের শুরুটা করেছিলেন ডাউন দ্য উইকেটে এসে মিলনেকে চার হাঁকিয়ে। তবে ওভারের চতুর্থ বলে অল্পের জন্য বেঁচে গেছেন অধিনায়ক শান্ত! মিলনের করা সে বলটি কাট করতে গিয়ে উইকেটের পেছনে ক্যাচ তুলে দিয়েছিলেন, কিন্তু কিউই উইকেটকিপার টিম সেইফার্ট সে ক্যাচ তালুতে জমাতে পারেননি।
বাংলাদেশ ৩১/১, ৪ ওভার
নিউজিল্যান্ড ১৩৪/৯, ২০ ওভার
০২:০৯
মারমুখী হতে গিয়ে উইকেট বিলিয়ে দিলেন রনি
আগের ওভারে ছক্কা হাঁকিয়েছিলেন। সে আত্মবিশ্বাসেই দ্বিতীয় ওভারের চতুর্থ বলে ফের উচ্চাভিলাষী শট খেলতে ব্যাট চালালেন, কিন্তু এবার বল উঠল শুন্যে, পড়ল সেই সাউদির হাতে। ৭ বলে ১০ রান করেই ফিরতে হলো রনি তালুকদারকে।
বাংলাদেশ ১৭/১, ২ ওভার
নিউজিল্যান্ড ১৩৪/৯, ২০ ওভার
০২:০৫
ছক্কায় শুরু!
প্রথম ওভারেই টিম সাউদিকে এক্সট্রা কাভারের উপর দিয়ে সীমানাছাড়া করেছেন রনি তালুকদার। লক্ষ্য তাড়া করার চ্যালেঞ্জে শুরুটা ভালো হলো বাংলাদেশের।
বাংলাদেশ ৭/০, ১ ওভার
নিউজিল্যান্ড ১৩৪/৯, ২০ ওভার
০১:৫১
নিউজিল্যান্ডকে অল্পেতেই বেধে রাখল বাংলাদেশ
রানটা আরও কম হতে পারত কি না, তা নিয়ে প্রশ্ন হতেই পারে। এক রানে তিন উইকেট নেই, এরপর থেকে ১৩৪ তো অনেক ভালো কিছুই!
তবে যে মাঠে শুরুতে ব্যাট করে জয়ী দলের গড় ২০৭, সে মাঠে এ রানটা আপাতত কমই মনে হচ্ছে। এ কৃতিত্বের পুরোটাই বোলারদের। আরেকটু স্পষ্ট করে বললে শেখ মাহেদি, শরিফুল ইসলামের। নিউজিল্যান্ডের হয়ে সবচেয়ে বেশি রান এসেছে জিমি নিশামের ব্যাট থেকে (৪৮)।
বাংলাদেশের সামনে লক্ষ্য ১৩৫ এর।
নিউজিল্যান্ড ১৩৪/৯, ২০ ওভার
০১:৪৩
‘অবশেষে’ আউট সাউদি!
খেলেছেন আট রানের ইনিংস, কিন্তু তাতেই টিম সাউদি জীবন পেয়েছেন দুবার। একবার রিশাদ হোসেনের হাত থেকে বল ছুটে গেছে। পরের বার বল উঠে গিয়েছিল আকাশে, কভার আর পয়েন্টে থাকা রনি আর রিশাদের মাঝে।
অবশেষে তার ব্যাটে ভাগ্যের ছোঁয়া শেষ হলো। মুস্তাফিজের বলে ক্যাচ দিলেন বাউন্ডারি লাইনে।
নিউজিল্যান্ড ১২৪/৮, ১৮.৩
০১:৩৪
‘জুসি ফুলটসে’ উইকেট খোয়ালেন নিশাম
আগের ওভারে একটা ছক্কা হাঁকিয়েছিলেন। জিমি নিশাম তা চাইলেন এবারও। তবে মুস্তাফিজ তাকে ‘জুসি’ ফুলটসে ভড়কে দিয়েছিলেন রীতিমতো। নিশাম অফ স্টাম্পের বাইরের বলে ব্যাটটা চালালেন স্রেফ, তা গিয়ে সোজা জমা পড়ল ডিপ পয়েন্টে থাকা আফিফ হোসেনের হাতে। ৪৮ রান করে বাংলাদেশকে অস্বস্তিতে রাখা নিশামের ইনিংসের ইতি ঘটে গেল তাতে।
নিউজিল্যান্ড ১১০/৭, ১৬.৩ ওভার
০১:২১
স্যান্টনারকে ফেরালেন শরীফুল
৫০ রান তুলতেই অর্ধেক ইনিংস নেই হয়ে গিয়েছিল নিউজিল্যান্ডের। সেখান থেকে দলটাকে টেনে তুলছিলেন মিচেল স্যান্টনার আর জিমি নিশাম মিলে। স্যান্টনারকে ফিরিয়ে সে জুটিটা ভাঙলেন আক্রমণে ফিরে আসা শরীফুল।
নিউজিল্যান্ড ৯২/৬
১২:৫৮
প্রথম ওভারেই রিশাদের উইকেট
মার্ক চ্যাপম্যান চোখরাঙানি দিচ্ছিলেন। ১৯ বলে ১৯ রান করে দলকে এগিয়ে নিচ্ছিলেন একটু একটু করে।
কিন্তু তাকে বেশি দূর এগোতে দেননি রিশাদ হোসেন। তাকে এক্সট্রা কভার দিয়ে সীমানাছাড়া করতে চেয়েছিলেন চ্যাপম্যান, ক্যাচ দিয়েছেন সীমানার এপারে। রিশাদ প্রথম উইকেটের দেখা পেলেন প্রথম ওভারেই!
নিউজিল্যান্ড ৫০/৫, ৯.২ ওভার
১২:৫২
পাওয়ারপ্লের শেষ ওভারে খানিকটা স্বস্তি কিউইদের
ওভারের দ্বিতীয় বলে চার মেরেছিলেন। মার্ক চ্যাপম্যান এরপর ছক্কা মেরেছিলেন তানজিম সাকিবকে। পরের বলে আরও একটা চার। ১৪ রানের ওভার পেল নিউজিল্যান্ড। পাওয়ারপ্লেটা শেষ করল একটু স্বস্তি নিয়ে।
নিউজিল্যান্ড ৩৬/৪, ৬ ওভার
১২:৪০
আবারও শেখ মাহেদি! নিউজিল্যান্ড আরও বিপদে
১ রানে তিন উইকেট খোয়ানোর চাপটা ধীরে ধীরে সরিয়ে দিচ্ছিলেন ড্যারিল মিচেল। টানা দুই ওভার আক্রমণ করেছিলেন বেশ। তাতে অল্প অল্প করে খানিকটা শঙ্কাও চলে আসছিল বাংলাদেশ শিবিরে।
তবে সেটা সরিয়ে দিলেন শেখ মাহেদি হাসান। তার অফ স্টাম্পে করা বলটা ইনসাইড আউট করতে চেয়েছিলেন মিচেল। কিন্তু শেষমেশ আর তাতে সফল হননি। বোল্ড হয়ে ফেরেন তিনি। তাতে দ্বিতীয় ওভারে দ্বিতীয় উইকেটের দেখা পেয়ে যান মাহেদি। নিউজিল্যান্ড পড়ে যায় আরও বিপদে।
নিউজিল্যান্ড ২০/৪, ৪.৪ ওভার
১২:২৩
শরীফুল অন আ হ্যাটট্রিক!!
রীতিমতো স্বপ্নের শুরু!
শরীফুল আগের বলেই উইকেট তুলে নিয়েছিলেন। এবার উইকেটে আসা গ্লেন ফিলিপস প্রথম বলে শট অফার করেননি, লিভ করেছিলেন বলটা, সেটা গিয়ে আঘাত হানে তার প্যাডে। জোরালো আবেদনে সাড়া দেননি আম্পায়ার। রিভিউতে দেখা যায় পিচিং, ইমপ্যাক্ট, হিটিং তিনটাতেই লাল বাতি জ্বলে গেছে ফিলিপসের।
নিউজিল্যান্ড ১/৩, ১.৩ ওভার
১২:১৯
এবার শরীফুল! বাংলাদেশ উড়ছে!
শেষ ওয়ানডেটা যেখানে শেষ করেছিলেন, শরীফুল ইসলাম যেন এবার শুরু করলেন ঠিক সেখান থেকেই। খানিকটা লেট মুভমেন্ট ছিল তার দ্বিতীয় বলটাতে, তাতেই সর্বনাশটা হলো ওপেনার ফিন অ্যালেনের।
অফ স্টাম্পের বাইরের বলটা মারতে চেয়েছিলেন মিড অনে। কিন্তু বলটা স্রেফ ব্যাটের কোণাই ছুঁল। চলে গেল প্রথম স্লিপে থাকা সৌম্য সরকারের হাতে, দারুণভাবে বলটা তিনি লুফে নিলেন। নিউজিল্যান্ড বিপাকে, বাংলাদেশ রীতিমতো উড়ছে!
নিউজিল্যান্ড ১/২, ১.২ ওভার
১২:১৫
বোলার আটজন!
১১ জনের দলে বোলিং করতে পারেন এমন ক্রিকেটার আছেন আটজন। নামগুলো জানিয়ে দেই। পেসার আছেন চারজন। শরিফুল ইসলাম, মুস্তাফিজুর রহমান, তানজিব হাসান সাকিব ও সৌম্য সরকার। স্পিন কোটায় লেগস্পিনার রিশাদ হোসেন, শেখ মাহেদি হাসান, আফিফ হোসেন ও অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। ২০ ওভারের বোলিং কোটা শেষ করতে সিরিজের প্রথম ম্যাচে অনেক অপশন পাচ্ছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক।
এই ম্যাচে টি- টোয়েন্টিতে অভিষেক হচ্ছে তানজিম হাসান সাকিবের। যিনি ব্যাটিংয়েও দক্ষতা দেখিয়েছেন। ওপেনার হিসেবে লিটন দাসের জুটি হতে পারেন সৌম্য সরকার। রনি তালুকদার সেক্ষেত্রে মিডলঅর্ডারে ব্যাট করবেন।
১২:১৪
শুরুতেই শেখ মাহেদির আঘাত!
দুই ডটে চাপটা তৈরি করেছিলেন শেখ মাহেদি। খানিকটা জায়গা বানিয়ে খেলতে চেয়েছিলেন টিম সেইফার্ট। লাইন মিস করে যান পুরোপুরি। বোল্ড! প্রথম ওভারে বাংলাদেশকে সফলতা এনে দিলেন শেখ মাহেদি।
নিউজিল্যান্ড ১/১, ০.৪ ওভার
১২:১১
রবীন্দ্রকে ছাড়া নিউজিল্যান্ডের একাদশ
নিউজিল্যান্ড একাদশ: মিচেল স্যান্টনার (অধিনায়ক), ফিন অ্যালেন, মার্ক চ্যাপম্যান, অ্যাডাম মিলনে, ড্যারিল মিচেল, জিমি নিশাম, গ্লেন ফিলিপস, বেন সিয়ার্স, টিম সেইফার্ট, ইশ সোধি ও টিম সাউদি।
১২:০০
এক বছর পর টি-টোয়েন্টি দলে সৌম্য
ওয়ানডে সিরিজে দারুণ পারফর্ম্যান্সের সুবাদে এক বছর পর টি-টোয়েন্টি দলে ঢুকলেন সৌম্য সরকার। এছাড়াও দলে এসেছেন আফিফ হোসেন। শেখ মেহেদী হাসান এসেছেন মেহেদি হাসান মিরাজের জায়গায়।
বাংলাদেশ একাদশ : সৌম্য সরকার, লিটন দাস (উইকেটরক্ষক), নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), রনি তালুকদার, তাওহীদ হৃদয়, মুস্তাফিজুর রহমান, আফিফ হোসেন ধ্রুব, শেখ মেহেদী হাসান, তানজিম হাসান সাকিব, শরিফুল ইসলাম, রিশাদ হোসেন।
১১:৪৯
টস জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে আজ বাংলাদেশ মুখোমুখি নিউজিল্যান্ডের। এ ম্যাচে বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত জিতেছেন টসে। নিয়েছেন ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত।