০৬:০৪
চতুরঙ্গার ছক্কা, জিতল ঢাকা
মুস্তাফিজের অফ স্টাম্পের বাইরের বলটা পয়েন্টের ওপর দিয়ে সীমানাছাড়া করলেন চতুরঙ্গা ডি সিলভা। শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচটা শেষমেশ জিতল দুর্দান্ত ঢাকা।
দুর্দান্ত ঢাকা ১৪৭/৫, ১৯.৩ ওভার
ফল- ঢাকা ৫ উইকেটে জয়ী
০৬:০১
চেজের দারুণ ক্যাচ, শুক্কুর সাজঘরে
শেষ ওভারে চার রান চাই, শেষ পাঁচ বলে তিন।
এই পরিস্থিতিতে এসে আরও এক উইকেট খোয়াল ঢাকা। মুস্তাফিজুর রহমান ফেরালেন ইরফান শুক্কুরকে। তার অফস্টাম্পের বাইরের বলে শাফল করে এসে পয়েন্ট দিয়ে বের করে দিতে চেয়েছিলেন শুক্কুর, তবে বলটা গিয়ে সোজা পড়ল রস্টন চেজের হাতে। দারুণ এক ক্যাচে শুক্কুরকে ফেরালেন তিনি।
ঢাকা ১৪১/৫, ১৯.২ ওভার
০৫:৫৬
সাইফকে বিদায় করলেন খুশদিল
ম্যাচটা যেন পেন্ডুলামের মতো দুলছে!
যখনই মনে হচ্ছে এই বুঝি ম্যাচটা বের করে নিয়ে গেল ঢাকা, কুমিল্লা তখনই বসাচ্ছে কামড়। এবার খুশদিল শাহ ফেরালেন সাইফ হাসানকে। এর আগে তিন বলে তিনি দিয়েছেন দুই রান।
তাতেই ঢাকার সমীকরণটা এখন এসে দাঁড়িয়েছে ৮ বলে ১২ রানে।
ঢাকা ১৩২/৪, ১৮.৪ ওভার
০৫:৫২
দশ রানের ওভার!
ঢাকাকে জয়ের খুব কাছে নিয়ে এলেন ইরফান শুক্কুর আর সাইফ হাসান। ম্যাথিউ ফোর্ডের করা ১৮তম ওভার থেকে তুলে ফেললেন ১০ রান। ১২ বলে এখন ১৩ রান চাই ঢাকার।
ঢাকা ১৩১/৩, ১৮ ওভার
০৫:৪৮
৩ রান দিয়েও খুশদিলের আফসোস
ম্যাচের মহাগুরুত্বপূর্ণ ডেথ ওভার চলছে। এমন সময় এক ওভারে তিন রান, যে কোনো বোলারেরই স্বপ্ন রীতিমতো। খুশদিল শাহ আজ করেছেন তাই। তবে এরপরও আফসোসে পুড়তে পুড়তেই ওভার শেষ করলেন তিনি। ওভারে যে একটা উইকেটও পাওনা ছিল তার!
তার বলে ইরফান শুক্কুর যে বাউন্ডারি লাইনে ক্যাচ তুলে দিয়েও বেঁচে গেছেন! উইকেটটা তুলে নিতে পারলে ঢাকাকে আরও চাপেই ফেলে দিতে পারত কুমিল্লা। সেটা হয়নি বলেই তিন রান দিয়েও আফসোসে পুড়তে হলো পাকিস্তানি এই অলরাউন্ডারকে।
ঢাকা ১২১/৩, ১৭.০ ওভার
০৫:৪৪
এবার মুস্তাফিজ, ভালোভাবেই ম্যাচে ফিরল কুমিল্লা
এ ওভারেই একটা ছক্কা এসেছে। রানটাও চলে এসেছিল বলের সমানে। মনে হচ্ছিল ম্যাচটাও বুঝি ঢাকা নিয়ে এসেছে হাতের মুঠোয়।
কিন্তু মুস্তাফিজ নতুন মোড় এনে দিলেন ম্যাচের গল্পে। দারুণ এক কাটারে ফেরালেন লাসিথ ক্রসপুল্লেকে। তাতে কুমিল্লা পেল আরও একটা লাইফলাইন।
ঢাকা ১১৮/৩, ১৫.৬ ওভার
০৫:৩৪
সেই তানভীরই ফেরালেন গুনাথিলাকাকে
নিজের করা আগের ওভারে এলবিডব্লিউর ফাঁদে প্রায় ফেলেই দিয়েছিলেন দানুশকা গুনাথিলাকাকে। কিন্তু সে যাত্রায় রিভিউ বাঁচিয়ে দেয় লঙ্কান ব্যাটারকে, তানভীর ইসলাম বঞ্চিত হন উইকেট পাওয়া থেকে। কিন্তু শেষমেশ সেই তিনিই ফেরালেন ঢাকার ওপেনারকে।
১৫তম ওভারে আক্রমণে আসা তানভীরকে মিড উইকেট দিয়ে সীমানাছাড়া করতে চেয়েছিলেন গুনাথিলাকা। কিন্তু পারেননি। ক্যাচ দিয়েছেন সীমানায় থাকা জাকের আলী অনিকের হাতে।
ঢাকা ১০৬/২, ১৪.৩ ওভার
০৫:২৮
রিভিউ নিয়ে রক্ষা গুনাথিলাকার
ওভারপ্রতি চাই ছয়ের আশেপাশে রান, হাতে দশ উইকেটের সবকটি। দুর্দান্ত ঢাকা সহজ জয়ই দেখছে রীতিমতো। তাণ্ডব চালাতে থাকা নাঈম শেখ ফিরলেন তখন। এরপর যদি আরেক সেট ব্যাটার দানুশকা গুনাথিলাকাকেও হারাত ঢাকা, তাহলে কুমিল্লা দারুণভাবেই ম্যাচে ফিরে আসত।
তানভীর ইসলাম সে পথটা গড়েও দিয়েছিলেন। শুরুতে নাঈমকে ফেরানো তানভীরের বলে এলবিডব্লিউর শিকার হয়েই গিয়েছিলেন গুনাথিলাকা। এলবিডব্লিউর আবেদনে আঙুল তুলে দেন আম্পায়ার।
তবে সঙ্গে সঙ্গে রিভিউ নিয়ে নেন তিনি। সেখানে দেখা যায় বলটা মিস করে যেত লেগ স্টাম্প। প্রাণে রক্ষা পান গুনাথিলাকা, হাঁফ ছেড়ে বাঁচে ঢাকাও।
ঢাকা ১০২/১, ১২.৬ ওভার
০৫:২১
ঝোড়ো ফিফটির পর ফিরলেন নাঈম, জয়ের খুব কাছে ঢাকা
পাওয়ারপ্লেতে তার এনে দেওয়া ঝোড়ো শুরুটাই ঢাকাকে ম্যাচের ফেভারিট বানিয়ে দিয়েছে। নাঈম শেখ এরপর ফিফটি তুলে নিয়েছেন ৩৯ বলে। তবে তার ইনিংস শেষ হয়েছে একটু পরই। ৪০তম বলে তানভীর ইসলামের বলে বড় শট খেলতে গিয়ে ক্যাচ দিয়ে ফিরেছেন তিনি। তবে ৫২ রানে ফেরার আগে যা করেছেন, তাই ঢাকার জয়ের জন্য যথেষ্ট হয়ে যাবে বলে মনে হচ্ছে। দলের স্কোরবোর্ডে যে উঠে গেছে ১০১ রান!
০৪:৫৪
পাওয়ার প্লেতে নাঈম শেখের তাণ্ডব
পুঁজিটা বেশি বড় নয়। এ অবস্থায় কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের প্রয়োজন ছিল শুরুর দিকেই উইকেটের। কিন্তু নাঈম শেখ সেটা ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নদের পেতে দিলেন কই?
শুরু থেকেই নাঈম চড়াও হয়েছেন কুমিল্লার বোলারদের ওপর। ম্যাথিউ ফোর্ডের প্রথম ওভারে কিছুটা রয়েসয়ে খেলেছিলেন। বিধ্বংসী রূপে এলেন পরের ওভার থেকে।
মুশফিক হাসানের দ্বিতীয় ওভারে তুললেন ১৯। এরপর থেকে পাওয়ারপ্লের শেষ পর্যন্ত তিনি চড়াও হয়েছেন ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নদের ওপর। ৩টি করে ছক্কা আর চারে এখন পর্যন্ত তিনি করে ফেলেছেন ৪০, মাত্র ২৩ বল খেলে। তাতেই পাওয়ারপ্লে শেষে নবাগত ঢাকা তুলে ফেলেছে ৫৬ রান। জিততে দলটির চাই আর মাত্র ৮৮।
দুর্দান্ত ঢাকা ৫৬/০, ৬ ওভার
০৪:১৩
শরিফুলের হ্যাটট্রিক, কুমিল্লা থামল ১৪৩ রানে
শরিফুল ইসলাম তার স্পেলে উইকেটশূন্যই ছিলেন রীতিমতো, তবে তা এ ওভারের আগ পর্যন্ত। শেষ ওভারে খুশদিল শাহ দুটো ছক্কা মেরে ইঙ্গিত দিচ্ছিলেন বড় সংগ্রহের। কিন্তু শরিফুল সেটা শেষমেশ হতে দেননি। তিন বলে তিন উইকেট তুলে নিয়ে হ্যাটট্রিক করেছেন, তাতেই কুমিল্লার দেড়শ ছাড়ানো ইনিংসের পথ গেছে বন্ধ হয়ে।
শুরুতে খুশদিল, এরপর রস্টন চেজ আর মাহিদুল অঙ্কনকে ফিরিয়ে করে ফেলেন এবারের বিপিএলের প্রথম হ্যাটট্রিক। কুমিল্লাকে থেমে যেতে হয় ১৪৩ রান তুলে।
কুমিল্লা ১৪৩/৬, ২০ ওভার
০৪:০৬
এবার ইমরুলও গেলেন
তাসকিনের আরও এক। তিন অঙ্ক ছুঁয়ে ফেলা জুটিটা দুই বল আগে ভেঙেছিলেন তাওহীদ হৃদয়কে ফিরিয়ে, এবার তিনি ওভারের শেষ বলে ইমরুলকেও ফেরালেন। ইনিংসের সর্বচ্চ রান করা ইমরুল বড় শট খেলতে গিয়ে ক্যাচ দেন শরিফুলের হাতে। ৫৬ বলে ৬৬ রান করে ফেরেন তিনি।
কুমিল্লা ১৩১/৩, ১৮.৬ ওভার
০৪:০৪
ফিফটি হলো না তাওহীদের
দলের পর জুটির সেঞ্চুরিটাও হয়ে গিয়েছিল। এবার অপেক্ষা ছিল তাওহীদ হৃদয়ের ফিফটির। মাইলফলকের দিকে তিনি এগোচ্ছিলেনও ভালোভাবেই। কিন্তু মাইলফলকটা ঠিক ছোঁয়া হলো না তার। থামলেন ফিফটির তিন রান আগে। ইনিংসের ১৯তম ওভারে তাসকিন আহমেদের বলে থার্ড ম্যানে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন তিনি।
কুমিল্লা ১৩০/২, ১৮.৩ ওভার
০৩:৪১
কুমিল্লার ‘সেঞ্চুরি’র পর ইমরুলের ফিফটি
লিটন দাস দ্রুত ফিরে যাওয়ার পর সে ধাক্কাটা ভালোভাবেই সামলেছেন ইমরুল কায়েস আর তাওহীদ হৃদয়। অবিচ্ছিন্ন আশি রানের জুটি গড়েছেন, দলকে দিচ্ছেন বড় রান করার প্ল্যাটফর্ম। দলীয় সেঞ্চুরিটাও পেয়ে গেছে কুমিল্লা।
এই জুটিতে মূখ্য ভূমিকাটা ইমরুল কায়েসই পালন করেছেন। তিনিও পেয়ে গেছেন ফিফটির দেখা। এবারের বিপিএলে প্রথম ফিফটিটা তিনি পেয়ে গেলেন ৪২ বল খেলে।
কুমিল্লা ১০৪/১, ১৪.৪ ওভার
০৩:১৩
এবার ইমরুল ‘জীবন’ পেলেন মোসাদ্দেকের হাতে
ভাগ্যটা আজকে দারুণ সঙ্গ দিচ্ছে ইমরুল কায়েসকে। আগের ওভারে আম্পায়ার্স কলে বেঁচেবর্তে ফেরা ইমরুল পরের ওভারে আরও একবার বেঁচে গেলেন। এবার তাকে ‘জীবন’ দিলেন ঢাকা অধিনায়ক মোসাদ্দেক হোসেন।
উসমান কাদিরের ওভারের শুরু থেকে হাঁসফাঁস করছিলেন ইমরুল। পঞ্চম ওভারে সে চাপটা সরাতেই বড় শট খেলতে চেয়েছিলেন তিনি। তবে টপ এজড হয়ে হাওয়ায় ভেসে বলটা চলে যায় নন স্ট্রাইকিং প্রান্তের একটু সামনে। সেখানে দৌড়ে আসা মোসাদ্দেক বলটা আর হাতেই জমাতে পারেননি। ইমরুল ২৩ রানে ‘জীবন’ পান তার হাতে।
কুমিল্লা ৫০/১, ৭.৫ ওভার
০৩:০৭
ইমরুলকে বাঁচাল ‘আম্পায়ার্স কল’
আরাফাত সানির বলে সুইপ করতে গিয়ে ব্যর্থ হয়েছিলেন ইমরুল। এলবিডব্লিউর জোরাল আবেদনে সাড়া দেননি আম্পায়ার। রিভিউ নেয় ঢাকা।
সেখানে দেখা যায় বল স্টাম্পে লাগছিল বটে, কিন্তু ইমপ্যাক্ট ছিল স্টাম্প লাইনে একটু, বাইরে একটু, মানে ‘আম্পায়ার্স কল’। ইমরুল কায়েস বেঁচে যান এ যাত্রায়।
কুমিল্লা ৪৭/১, ৬.৫ ওভার
০৩:০৪
পাওয়ারপ্লেতে কুমিল্লা তুলল ৪৪
প্রথম ওভারে তাসকিন লিটন দাসকে ভুগিয়েছিলেন বেশ। পাওয়ারপ্লের শেষ ওভারে আবারও তাকে আক্রমণে আনেন ঢাকা অধিনায়ক মোসাদ্দেক। তবে এবার আর ব্যাটারদের ওপর আধিপত্য বিস্তার করতে পারলেন না তাসকিন।
তার ওভারটা ইমরুল শুরু করলেন চার মেরে। শেষে মারলেন একটা ছক্কা। সব মিলিয়ে সে ওভার থেকে এল ১৫ রান। পাওয়ারপ্লেটা কুমিল্লা শেষ করল ভালোভাবেই।
কুমিল্লা ৪৪/১, ৬ ওভার
০২:৫২
নড়বড়ে শুরুর পর লিটনের বিদায়
চতুর্থ ওভারে ভাঙল কুমিল্লার উদ্বোধনী জুটি।
লিটন দাস শুরু থেকেই হাঁসফাঁস করছিলেন যেন। শুরুতে আক্রমণে আসা তাসকিন আহমেদের ওভারে কয়েকবার বিট হয়েছেন। এরপর শরিফুল ইসলামের ওভারেও তাই।
চতুর্থ ওভারে আক্রমণে আসা চতুরঙ্গা ডি সিলভার ওভারে ছক্কা মেরে গিয়ার বদলানোর ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। তবে সেটা বেশিক্ষণ টিকল না। সে ওভারের শেষ বলেই কভারে ক্যাচ দিয়ে সাজঘরমুখো হতে হলো ১৬ বলে ১৩ রান করা লিটনকে ।
কুমিল্লা ২৩/১, ৩.৬ ওভার
০২:২০
বোলিং লাইন আপে দারুণ বৈচিত্র্য ঢাকার
কুমিল্লার শক্তি যেমন ভারসাম্য, ঢাকার শক্তিটা আবার অন্য জায়গায়। তাদের বোলিং লাইন আপে আছে বৈচিত্র্যের ছড়াছড়ি। ডানহাতি, বাঁহাতি পেসার আছেন, ডানহাতি অফ স্পিন, বাঁহাতি অর্থোডক্স আছে, আছেন এক লেগ স্পিনারও। ব্যাটিং গভীতরাও আছে কমপক্ষে সাত নম্বর পজিশন পর্যন্ত।
দুর্দান্ত ঢাকা একাদশ: মোহাম্মদ নাইম, দানুশকা গুনাথিলাকা, চতুরাঙ্গা ডি সিলভা, লাসিথ ক্রসপুলে, ইরফান শুক্কুর (উইকেটরক্ষক), মোসাদ্দেক হোসেন (অধিনায়ক), সাইফ হাসান, তাসকিন আহমেদ, আরাফাত সানি, শরিফুল ইসলাম, উসমান কাদির।
০২:১৭
কুমিল্লার ব্যালান্সড একাদশ
একাদশে আছেন তিন পেসার, তিন স্পিনার। ব্যাটিং গভীরতা আছে সাত নম্বর পজিশন পর্যন্ত। ব্যালান্সড একাদশ নিয়েই প্রথম ম্যাচে নামছে চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স।
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স একাদশ: লিটন দাস (উইকেটরক্ষক/অধিনায়ক), ইমরুল কায়েস, তৌহিদ হৃদয়, জাকের আলী, মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন, খুশদিল শাহ, রস্টন চেজ, তানভীর ইসলাম, মুস্তাফিজুর রহমান, ম্যাথিউ ফোর্ড, মুশফিক হাসান।
০২:১৩
‘দারুণ ব্যাটিং উইকেট মনে হচ্ছে!’
টস হেরে ব্যাটিংয়ে নামতে হলেও কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স অধিনায়ক লিটন দাসকে মোটেও অখুশি মনে হলো না। তার চোখে এ উইকেট ব্যাটিং করার জন্য বেশ ভালোই ঠেকল।
তিনি বললেন, ‘দেখে মনে হচ্ছে উইকেটটা ব্যাটিংয়ের জন্য বেশ ভালো। আমাদের তিন জন করে পেসার আর স্পিনার আছে। ভালো ক্রিকেট খেলার জন্য মুখিয়ে আছি আমরা।’
এদিকে ঢাকা অধিনায়ক মোসাদ্দেক হোসেন জানালেন নিজেদের পরিকল্পনা। বললেন, ‘আমাদের দলে বেশ কিছু তরুণ খেলোয়াড় আছে। তাদের সঙ্গে খেলতে মুখিয়ে আছি। আমরা শুরুর দিকে উইকেট তুলে নিয়ে প্রতিপক্ষকে চাপে ফেলতে চাই।’
০২:০৪
টস জিতে ফিল্ডিংয়ে ঢাকা
বিপিএলের উদ্বোধনী ম্যাচ আজ। এই ম্যাচে শিরোপাধারী কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স মুখোমুখি নবাগত দুর্দান্ত ঢাকা। এই ম্যাচে ঢাকার অধিনায়ক মোসাদ্দেক হোসেন জিতেছেন টসে। কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সকে পাঠিয়েছেন ব্যাটিংয়ে।