১১:০৪
সিলেটকে উড়িয়ে শুভসূচনা চট্টগ্রামের
ওভার শুরুর আগে নাজিব ছিলেন ৪৫ রানে, চট্টগ্রামের প্রয়োজন ছিল ১৪ রান। মাশরাফির করা ১৯তম ওভারের প্রথম বলটায় ছক্কা হাঁকান নাজিব, ছুঁয়ে ফেলেন ফিফটি। এরপরের বলেও ছক্কা, পরের বলে চার। তিন বল থেকে আসা ১৬ রান চট্টগ্রামকে এনে দেয় ৭ উইকেটের দুর্দান্ত এক জয়।
চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স ১৮০/৩, ১৮.৩ ওভার
ফল- চট্টগ্রাম ৭ উইকেটে জয়ী
১১:০০
তানজিম সাকিব দিলেন ১৫ রান, জয়ের খুব কাছে চট্টগ্রাম
তিন ওভারে চট্টগ্রামের প্রয়োজন ছিল ২৯ রান। তানজিম সাকিবের ওভারেই ১৫ রান তুলে নিলেন নাজিব-শাহাদাত। দুই ছক্কায় আসা এ রান দুজনের জুটির শতরান এনে দিয়েছে। চট্টগ্রামকে নিয়ে এসেছে জয়ের খুব কাছে। ১২ বলে চাই ১৪ রান।
১০:৫২
শাহাদাতের ফিফটি
রিচার্ড এনগারাভার প্রথম তিন বলে রান পাননি, চাপটা বেড়ে যাচ্ছিল। তবে পরের দুই বলে দুই চারে ক্ষতিটা পুষিয়ে নিলেন শাহাদাত হোসেন। ৩৫ বলে ৫০ ছুঁয়েছেন তিনি। ওপাশে নাজিব অপরাজিত ২৪ বলে ৩৭ রান নিয়ে। চট্টগ্রামের চাই আর ২৯ রান, হাতে আছে ১৯ বল।
চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স ১৪৯/৩, ১৬.৫ ওভার
১০:৩৭
নাজিব-শাহাদাতের ব্যাটে জয়ের স্বপ্ন চট্টগ্রামের
৬০ রান না তুলতেই ৩ উইকেট নেই। চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স তখন ঘোর বিপদের মুখেই দাঁড়িয়ে ছিল। তবে এরপর নাজিবউল্লাহ জাদরান আর শাহাদাত হোসেন মিলে সে বিপর্যয় সামলেছেন। ৪২ বলে ৬১ রানের জুটিতে ভর করে এখন জয়ের স্বপ্নও দেখছে চট্টগ্রাম। জিততে হলে ৩৫ বলে এখন ৫৮ রান চাই চ্যালেঞ্জার্সের।
১০:২৪
প্রথম বলেই মাশরাফির উইকেট
ঠিক ২৫০ দিন আগে মাশরাফি বিন মুর্তজা তার শেষ ম্যাচটা খেলেছেন। ফিরেছেন আজ চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স ম্যাচ দিয়ে। ফিরেই করলেন বাজিমাত। প্রথম বলেই তুলে নিয়েছেন উইকেট।
ওপাশে দুই ব্যাটারের আসা-যাওয়া দেখেছেন চট্টগ্রাম ওপেনার ইমরানউজ্জামান, তবে নিজে অবিচল থেকেছেন। সে তাকেই সাজঘরের পথ দেখালেন মাশরাফি।
চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স ৫৯/৩, ৭.১ ওভার
০৯:৫৭
চট্টগ্রামকে ভালো শুরু এনে দিয়ে বিদায় আভিষ্কার
ওভারপ্রতি চাই নয় করে রান। এমন লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে চট্টগ্রাম শুরুটা করেছে বেশ ভালো। পাওয়ারপ্লেতে তানজিদ তামিমের উইকেট খোয়ালেও তুলে ফেলেছে ৫৬ রান। এর প্রধান কৃতিত্বটা আভিষ্কা ফার্নান্দোর। ২৩ বলে ৩৯ রান করে তিনিই দলকে রেখেছেন রান তাড়া করার কক্ষপথে। তবে এরপরই তিনি ফিরে গেছেন প্যাভিলিয়নে। নাজমুল হোসেন অপুর বলে বোল্ড হয়েছেন তিনি।
চট্টগ্রাম ৫৬/২, ৬.৩ ওভার
০৯:১৩
জাকির ঝড়ে সিলেটের ১৭৭
মিরপুরে রীতিমতো ঝড়ই বইয়ে দিলেন জাকির হাসান। ৪৩ বলে তিনি করেছেন ৭০ রান। তাকে দারুণভাবে সঙ্গ দিয়েছেন হ্যারি টেক্টর। ২০ বলে ২৬ রান করেছেন তিনি। তার আগে শান্ত আর মিঠুনের এনে দেওয়া ভিতের ওপর দাঁড়িয়ে দুজনের ৪৯ বলে ৮২ রানের জুটি সিলেটকে এনে দিয়েছে ১৭৭ রানের লড়াকু পুঁজি।
সিলেট ১৭৭/২, ২০ ওভার
০৮:৫৮
জাকির হাসানের ঝোড়ো ফিফটি
শান্ত-মিঠুন মিলে সিলেট স্ট্রাইকার্সকে শুরুটা ভালোই এনে দিয়েছিলেন। সে ভিতের ওপর দাঁড়িয়ে দলের দরকার ছিল ঝোড়ো একটা ইনিংসের। সে চাহিদাটাই পূরণ করলেন জাকির হাসান।
এসেই ব্যাট চালিয়েছেন সময়ের দাবি মিটিয়ে। ৩১ বলে ছুঁয়ে ফেললেন ফিফটি। তাতে ভর করেই বড় সংগ্রহের সম্ভাবনা দেখছে সিলেট স্ট্রাইকার্স।
সিলেট স্ট্রাইকার্স ১৪৩/২, ১৬.৩ ওভার
০৮:৩৮
ফিফটির আগে ফিরলেন মিঠুন
শান্তর সঙ্গে ওপেন করতে নেমে সিলেটকে দারুণ এক শুরুই এনে দিয়েছিলেন মোহাম্মদ মিঠুন। দ্রুত রান তোলার কাজটা তিনি করেছেন দারুণভাবে। ২৮ বলে তিনি করেছেন ৪০ রান। এরপরই তিনি ফিরেছেন কারটিস ক্যাম্ফারের শিকার হয়ে।
সিলেট ৯৫/২, ১১.৬ ওভার।
০৮:২০
সিলেটকে ভালো শুরু এনে দিয়ে ফিরলেন শান্ত
নাজমুল হোসেন শান্ত এই সিলেট স্ট্রাইকার্সের হয়েই গেল বছর দারুণ একটা বিপিএল কাটিয়েছিলেন। সে ছন্দটা এবারও টেনে এনেছেন তিনি। সঙ্গী হিসেবে তিনি পেয়েছেন মোহাম্মদ মিঠুনকে। দুজন মিলে ৬৭ রানের উদ্বোধনী জুটি এনে দিয়েছেন সিলেটকে। তবে এরপর শান্ত ফিরেছেন নিহাদুজ্জামানকে ছক্কা মারতে গিয়ে। ফেরার আগে তিনি করেছেন ৩০ বলে ৩৬ রান।
সিলেট ৬৭/১, ৮.২ ওভার
০৭:১৩
২৫০ দিন পর ক্রিকেট মাঠে মাশরাফি
সিলেট স্ট্রাইকার্স একাদশ-
নাজমুল হোসেন শান্ত, ইয়াসির আলি, হ্যারি টেক্টর, মোহাম্মদ মিঠুন (ডাব্লু), বেন কাটিং, জাকির হাসান, মাশরাফি মুর্তজা (অধিনায়ক), বেনি হাওয়েল, তানজিম হাসান সাকিব, নাজমুল ইসলাম, রিচার্ড নাগারভা
০৭:১০
চট্টগ্রাম একাদশে তারুণ্যের ছড়াছড়ি
চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স: আবিষ্কা ফার্নান্দো, তানজিদ হাসান, শাহাদাত হোসেন, নাজিবুল্লাহ জাদরান, ইমরানউজ্জামান (ডাব্লু), শুভাগত হোম (অধিনায়ক), কার্টিস ক্যাম্পার, নিহাদুজ্জামান, শহিদুল ইসলাম, আল-আমিন হোসেন, বিলাল খান।
০৭:০৪
টস জিতে সিলেটকে ব্যাটিংয়ে পাঠাল চট্টগ্রাম
দিনের প্রথম ম্যাচে একই উইকেটে পরে ব্যাট করে জিতেছিল দুর্দান্ত ঢাকা। দিনের দ্বিতীয় ম্যাচে একই রেসিপিতে জয় তুলে নিতে চাইছে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। সিলেট স্ট্রাইকার্সের বিপক্ষে টস জিতে অধিনায়ক শুভাগত হোম নিয়েছেন ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত।