০৯:৫১
এমন লড়াইয়ের পর সঙ্গী ৩ রানের হার!
রুদ্ধশ্বাস একটা ম্যাচ। তবে শেষটা বিয়োগাত্মকই হলো বাংলাদেশের জন্য। ৩ রানে হারল নাজমুল হোসেন শান্তর দল।
বাংলাদেশ ২০৩/৮, ২০ ওভার
ফল- শ্রীলঙ্কা ৩ রানে জয়ী।
সিরিজ- শ্রীলঙ্কা ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে।
০৯:৪৫
জাকের আলীর লড়াই শেষ
দেশের মাটিতে অভিষেক। তাতেই এমন ইনিংস, ৩৪ বলে ৬৮ রান করে ফিরলেন জাকের আলী অনিক।
৩ বলে এখন বাংলাদেশের চাই ১০ রান! শরিফুল-তাসকিন কি পারবেন?
০৯:৪২
শেষ ওভারের শুরুতে রিশাদের বিদায়
শেষ ওভারে চাই ১২! স্ট্রাইকে ছিলেন রিশাদ হোসেন। ওপাশে জাকের আলী অনিক ছিলেন স্ট্রাইকের অপেক্ষায়। তবে শানাকার বলে তুলে মারতে গিয়ে কভারে ক্যাচ দিলেন রিশাদ। ৫ বলে এখন চাই ১২।
০৯:৩৫
মাহেদির বিদায়
ম্যাচটা রীতিমতো পেন্ডুলামের মতো করে দুলছে। তিন ওভারে বাংলাদেশের দরকার ছিল ৩৭ রান। শেখ মাহেদি বিনুরা ফার্নান্দোকে হাঁকালেন দুটো চার। তবে ফিরলেন এরপরই। ওভার থেকে এল ১০ রান। এখন ১২ বলে বাংলাদেশের চাই ২৭ রান।
বাংলাদেশ ১৮০/৬, ১৮ ওভার
০৯:৩১
২৫ বলে জাকের আলীর ফিফটি, আশাটা বাড়ছেই!
ছয়টা ছক্কা আগেই পেয়ে গিয়েছিলেন, কিন্তু চার ছিল না একটাও। প্রথম চারের দেখা পেলেন ২৫তম বলে এসে। সঙ্গে সঙ্গে ক্যারিয়ারের প্রথম ফিফটিও। ২৫ বলে ৫৩ রান তার।
এমন কিছুরই তো প্রয়োজন ছিল বাংলাদেশের! কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স কোচ মোহাম্মদ সালাউদ্দিন নিশ্চয়ই এখন মুচকি হাসছেন!
বাংলাদেশ ১৭০/৫, ১৭ ওভার
০৯:১৮
জাকেরের ৫ ছক্কা, আশায় বাংলাদেশ
হোপ অ্যাগেইন্সট হোপ?
মাহমুদউল্লাহর বিদায়ের পর আশাটা এক প্রকার মিইয়েই গিয়েছিল বাংলাদেশের। তবে সে হারিয়ে যাওয়া আশাটা আবারও ফিরিয়ে আনলেন যেন জাকের আলী অনিক। আগের ওভারে দুটো, থিকসানার চলমান ওভারে হাঁকালেন আরও একটা ছক্কা। ১৯ বলে তার রান ৪০।
তার ইনিংসেই এখন আশা দেখছে বাংলাদেশ।
০৯:১০
লড়াকু ফিফটির পর বিদায় মাহমুদউল্লাহর
দ্রুত তিনটা উইকেট খুইয়ে বাংলাদেশ খাদের কিনারেই চলে গিয়েছিল। সেই থেকে এখন পর্যন্ত যে দলের আশা টিকে আছে, কৃতিত্বটা মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের। ৫৫০ দিন পর দলে ফিরেই করেছেন ফিফটি। ২৭ বলে ছুঁয়েছিলেন ফিফটি, বড় রান তাড়ায় স্ট্রাইক রেটটা তো এমনই হওয়া চাই! তবে এরপর আর বেশি দূর এগোতে পারলেন না। সময়ের চাওয়া ছিল হাত খুলে খেলা, মাহিশ থিকসানাকে সীমানাছাড়া করতে গিয়েই ধরা পড়লেন লং অনে।
বাংলাদেশ ১১৫/৫, ১৩.২ ওভার
০৯:০১
১১ বলের ওভারে এল ২০!

১১তম ওভারটাকে ভুলেই যেতে চাইবেন মাথিসা পাথিরানা। ১১ বল দীর্ঘ এক ওভার করলেন। রান দিলেন ২০!
ওভারের ফিরিস্তিটা দেখুন একবার–
০, ১নো, ৩নো, ৬, ১, ১ও, ১ও, ০, ১ও, ০, ৬
০৮:৫১
বল হারিয়ে ফেললেন মাহমুদউল্লাহ!
একটা ফ্রি হিট কাজে লাগাতে পারেননি মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। দ্বিতীয় বার আর ভুল হলো না একটুও। বলটাও পেয়েছিলেন স্লটের কাছাকাছি, হাঁকিয়েছেন ছক্কা। তাও যেই সেই ছক্কা নয়, মিড উইকেটের ওপর দিয়ে বলটা আছড়ে ফেললেন বাউন্ডারির ওপার তো বটেই। রীতিমতো হারিয়েই গেল বলটা!
২০ বলে ৪০ রানে অপরাজিত তিনি। তার ওপরই ঝুলে আছে বাংলাদেশের ম্যাচ জেতার আশা।
বাংলাদেশ ৮৮/৪, ১০.২ ওভার
০৮:৪৬
দশ ওভার শেষে...
বাংলাদেশের রান ৭৮, ইনিংসের এই পর্যায়ে শ্রীলঙ্কার রান ছিল ৭৯। তবে তাতে তফাত আছে অনেক বড়। শ্রীলঙ্কার উইকেট ছিল ২, আর বাংলাদেশের রানের পাশে উইকেটসংখ্যা ৪। পার্থক্য আরও আছে একটা। শ্রীলঙ্কা শেষ দিকে রীতিমতো ঝড়ই তুলেছিল। ৬০ বলে চাই ১২৯ রান। এই চাপ মাথায় রেখে কম সংখ্যক উইকেট নিয়ে বাংলাদেশ পারবে তো?
বাংলাদেশ ৭৮/৪, ১০ ওভার
০৮:৪৩
শান্তও ফিরলেন
পূর্ণকালীন অধিনায়কত্বের পাওয়ার প্রথম দিনটা ভালো কাটল না নাজমুল হোসেন শান্তর। শুরু থেকে একের পর এক উইকেট যেতে দেখেছেন ওপাশে। এরপর ২২ বলে ২০ রান করে ফিরেই গেলেন।
মাথিসা পাথিরানার শর্ট বলে অস্বস্তিটা স্পষ্টই ছিল তার। সেই শর্ট বলই সর্বনাশ করল তার। ব্যাট চালাতে গিয়ে ক্যাচ দিলেন অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউসকে।
বাংলাদেশ ৬৮/৪, ৮.৫ ওভার
০৮:২৫
পাওয়ারপ্লেতে এল ৪৩
পাওয়ারপ্লেটা মোটেও ভালো কাটেনি বাংলাদেশের। ওভারপ্রতি রান এসেছে মোটে ৭ করে, অথচ উইকেট চলে গেছে ৩টা। ২০৭ রান তাড়া করতে নেমে শুরুটা এমন অন্তত চায়নি স্বাগতিকরা।
বাংলাদেশ ৪৩/৩, ৬ ওভার
০৮:১৬
এবার তাওহীদ!
বিপিএলে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকের তালিকায় দুইয়ে ছিল তার নাম। বিপিএলের ফর্মটা জাতীয় দলে টেনে আনা হলো না তাওহীদ হৃদয়ের। অতি আগ্রাসী হতে গিয়ে ক্যাচ দিয়ে ফিরলেন উইকেটের পেছনে। ৫ বলে ৮ রান করে ফেরার আগে তিনি একটা রিভিউও নষ্ট করে গেলেন!
বাংলাদেশ ৩০/৩, ৪.১ ওভার
০৮:০৯
আশা জাগিয়ে ফিরলেন সৌম্যও
সৌম্য সরকার কিছুটা আশা দেখাচ্ছিলেন দুটো চার মেরে। তবে তার ইনিংসটা দীর্ঘ হলো না খুব একটা। ১০ বলে ১২ রান করে তিনি ফিরলেন বিনুরা ফার্নান্দোর বলে। ২১ রানে দ্বিতীয় উইকেট খুইয়ে বসল বাংলাদেশ।
বাংলাদেশ ২১/২, ৩.১ ওভার
০৭:৫৬
শুরুতেই ফিরলেন লিটন
২০৭ রানের বিশাল লক্ষ্য তাড়া করতে গেলে বড় জুটি প্রয়োজন শুরুতেই। কিন্তু বাংলাদেশের উদ্বোধনী জুটি তা পারল কই? লিটন দাস ফিরে গেলেন শুরুতেই। অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউসের বলে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিয়ে ফিরলেন সাজঘরে। রানের খাতা খোলার আগেই প্রথম উইকেট খুইয়ে বসল বাংলাদেশ।
বাংলাদেশ ০/১, ০.৩ ওভার
০৭:৪১
রান পাহাড়েই চড়ল শ্রীলঙ্কা
বিপদের গন্ধটা দশ ওভার শেষেই পাওয়া যাচ্ছিল। শেষমেশ সে শঙ্কাটাই সত্যি হলো। শ্রীলঙ্কা শেষমেশ রানের পাহাড়েই চড়ল। কুশল মেন্ডিসের পর সাদিরা সামারাবিক্রমার ফিফটি আর চারিথ আসালঙ্কার ৪৪ রানে ভর করে ইনিংস শেষ করল ২০৬ রান তুলে। বাংলাদেশের লক্ষ্যটা গিয়ে ঠেকল ২০৭ এ।
শ্রীলঙ্কা ২০৬/৩, ২০ ওভার
০৭:১৯
অবশেষে গেলেন কুশল
কুশল মেন্ডিস রীতিমতো তাণ্ডবই চালাচ্ছিলেন বোলিংয়ের ওপর। রিশাদ হোসেনের আগের ওভারে তুলে ফেলেছিলেন ১৮ রান, করে ফেলেছিলেন ফিফটিও।
সেই তাকে রিশাদই ফেরালেন। উইকেট পাওয়ার বলটাও করলেন স্লটে, আগের ওভারে যা করছিলেন। তবে এখানেই করলেন চালাকিটা। গতিটা দিলেন খানিকটা কমিয়ে। তা লং অফ দিয়ে সীমানাছাড়া করতে গিয়ে তুলে দেন বাউন্ডারি লাইনে থাকা মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের হাতে। ৩৬ বলে ৫৯ রান করে ফেরেন কুশল মেন্ডিস।
শ্রীলঙ্কা ১৩৩/৩, ১৪.৪ ওভার
০৭:০৯
রিশাদকে ছাড়ালেন শরিফুল!
দারুণ শুরুটা শরিফুল ইসলাম এনে দিয়েছিলেন। তবে সে শুরুটা বাংলাদেশ ধরে রাখতে পারেনি। রান বিলিয়ে যাচ্ছে খোলা হাতে। শরিফুলও এসে সে পথে পা বাড়ালেন। আগের ওভারে রিশাদ দিয়ে গিয়েছিলেন ১৮ রান, ইনিংসের সবচেয়ে খরুচে ওভারটা করে গিয়েছিলেন। পরের ওভারে শরিফুল তাকে ছাড়িয়ে গেলেন। একটা ছক্কা, ওয়াইডে দিলেন পাঁচ রান, দুটো করে চার আর সিঙ্গেল হজম করলেন, ওভারটা শেষ করলেন ২১ রান দিয়ে।
শ্রীলঙ্কার রানের পাহাড়টাকে অবধারিত বলেই মনে হচ্ছে এখন।
শ্রীলঙ্কা ১২৩/২, ১৩ ওভার
০৭:০৪
১, ২ মিলে ৯, ৩ এ এসে ১৮!
অন্য বোলাররা যখন রান বিলোচ্ছিলেন, রিশাদ হোসেন তখন চাপে ফেলছিলেন নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে। আগের ওভারে তাসকিন আহমেদ যখন ১২ রান দিয়ে গেলেন, সেই একই এন্ড থেকে রিশাদকে আনলেন অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত, উদ্দেশ্য রানে লাগাম দেওয়া। তবে এবার রিশাদ তার অ্যাসাইনমেন্টটা ধরতে ব্যর্থ পুরোপুরি। একের পর এক স্লটে বল দিয়ে গেলেন, রানও হজম করলেন দেদারসে। ইনিংসের সবচেয়ে খরুচে ওভারটা তিনিই করে গেলেন। ১৮ রান দিলেন নিজের তৃতীয় ওভারে। অথচ আগের দুই ওভারে রান দিয়েছিলেন মোটে এর অর্ধেক!
শ্রীলঙ্কা ১০২/২, ১২ ওভার
০৬:৫২
বড় স্কোরের হুমকি শ্রীলঙ্কার
দুটো উইকেট গেছে বটে, কিন্তু টি-টোয়েন্টিতে এ আর এমন কী! রান তোলাটা গুরুত্বপূর্ণ। সেটা শ্রীলঙ্কা করেও যাচ্ছে। শেখ মাহেদি থেকে শুরু করে তাসকিন আহমেদ, সবার বলেই রান তুলছেন দুই ব্যাটার কুশল মেন্ডিস আর সাদিরা সামারাবিক্রমা।
শ্রীলঙ্কা ৭৯-২, ১০ ওভারে
০৬:৩৯
‘নাগিন’ ডার্বি নয়, ‘টাইমড আউট’ ডার্বি

০৬:৩১
এজড অ্যান্ড...
এই নিয়ে এ ম্যাচে চতুর্থ বারের মতো ঘটল ঘটনাটা। শুরুটা হয়েছিল শরিফুলের প্রথম বলটাতেই। ব্যাটের কোণায় বল লেগে ফাঁকায় থাকা স্লিপ অঞ্চল দিয়ে বল চলে গিয়েছিল সীমানার বাইরে। এরপর একে একে আরও তিনবার হয়েছে এমন। শরিফুলের পর তাসকিন আহমেদও নাম লিখিয়েছেন দুর্ভাগা বোলারের খাতায়। ভালো বোলিংয়ের সুফলটা আরও বেশি না মেলার আক্ষেপটা বাড়ছে তাতে।
শ্রীলঙ্কা ৩৯/২, ৪.৫ ওভার
০৬:২৬
দ্বিতীয় আঘাত তাসকিনের
কামিন্দু মেন্ডিসই ইনিংসের প্রথম ছক্কাটা হাঁকিয়েছিলেন। হুমকি দিচ্ছিলেন আরও বড় কিছুর। ১৪ বলে করে ফেলেছিলেন ১৯। তবে তাকে বেশি দূর বাড়তে দিলেন না তাসকিন আহমেদ। তাসকিনের অফ স্টাম্পে করা বলটা মিড উইকেট দিয়ে সীমানাছাড়া করতে গিয়ে শর্ট মিড উইকেটে থাকা সৌম্য সরকারের হাতে ক্যাচ তুলে দিলেন মেন্ডিস। দ্বিতীয় উইকেট গেল শ্রীলঙ্কার।
শ্রীলঙ্কা ৩৭/২, ৪.৩ ওভার
০৬:২১
তৃতীয় ওভারেই নষ্ট প্রথম রিভিউ
অবশ্য বল স্ট্যাম্পে লাগল কি না তা আর দেখারি প্রয়োজন পড়লো না। বল পিচিং আউটসাইড দ্য লেগ! নষ্ট ম্যাচে বাংলাদেশের প্রথম রিভিউটি।
ওভারেই প্রথম বলেই কামিন্দু মেন্ডিসের হাতে ছক্কা খেয়ে বসেন আগের ওভারের উইকেটশিকারি শরিফুল ইসলাম। যেন প্রতিশোধ নিতেই এমন সিদ্ধান্তে উদ্যত এই বাঁহাতি পেসার, মানিয়েও ফেললেন অধিনায়ককে। তবে এ যাত্রা বেঁচে রইলেন কামিন্দু। এবং পরের বলেই মারলেন চারে। ওভার শুরু ছক্কায় এবং শেষটা চার দিয়ে।
শ্রীলঙ্কা ২১/১ ৩ ওভার
০৬:০৪
শুরুতেই শরিফুলের আঘাত!
শিরোনামটা যখন লিখতে নিচ্ছি, তখনই প্যানেল থেকে সাজেস্ট করে বসল। তার মানে আগে আরও বহুবার এই শিরোনাম দেওয়া হয়েছে। গেল বছর নিয়মেই পরিণত করেছিলেন বিষয়টাকে। সে রেওয়াজটা এ বছরও টেনে আনলেন শরিফুল ইসলাম।
বিপিএলে কমপক্ষে একটা ম্যাচ কম খেলেও সর্বোচ্চ ২২ উইকেট নিয়ে টুর্নামেন্টের সেরা বোলার হয়েছিলেন। এবার আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের এই ছন্দটা ধরে রাখলেন তিনি। ইনিংসের দ্বিতীয় বলেই পেলেন উইকেট। আভিস্কা ফার্নান্দোকে ফেরালেন লিটন দাসের হাতে ক্যাচ তুলিয়ে।
উইকেটটা আগের বলেও পেতে পারতেন তিনি। অফ স্টাম্পের বাইরে করা ডেলিভারিটা আভিস্কার ব্যাটের কোণায় চুমু খেয়ে চলে যায় ফাঁকায় থাকা প্রথম স্লিপ দিয়ে। তবে শোধবোধটা দ্বিতীয় বলেই করে ফেললেন শরিফুল, আভিস্কাকে ফিরিয়ে।
শ্রীলঙ্কা ৪/১, ০.২ ওভার
০৫:৪২
আসালঙ্কার নেতৃত্বে শ্রীলঙ্কা
ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা গতকাল ফটোশুটে ছিলেন। তবে আজ ম্যাচে তিনি নেই, কারণ তিনি আছেন আইসিসির নিষেধাজ্ঞায়। তার বদলে শ্রীলঙ্কার নেতৃত্ব দিচ্ছেন চারিথ আসালাঙ্কা।
শ্রীলঙ্কা একাদশ-
আভিষ্কা ফার্নান্দো, কুশল মেন্ডিস (উইকেটরক্ষক), সাদিরা সামারাবিক্রমা, কামিন্দু মেন্ডিস, চরিথ আসালঙ্কা (অধিনায়ক), অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউস, দাসুন শানাকা, মহিশ থিকশানা, আকিলা দনাঞ্জয়া, বিনুরা ফার্নান্দো, মাথিশা পাথিরানা
০৫:৪০
জাকের আলীর ‘অভিষেক’, ৫৫০ দিন পর টি-টোয়েন্টিতে মাহমুদউল্লাহ
ওয়াইল্ড কার্ড এন্ট্রি হয়েছিল তার। শেষ মুহূর্তে আলিস আল ইসলামের চোটে দলে ঢুকেছিলেন তিনি। এরপর এবার সিলেটে পেলেন একাদশে ঢোকার সুখবরও। ‘বাংলাদেশের’ হয়ে অবশ্য আগেও ম্যাচ খেলেছেন তিনি। এশিয়ান গেমসের ম্যাচে অভিষেক হয়েছিল তার। এবার জাতীয় দলের হয়ে দেশের মাটিতে ‘অভিষেক’টাও হয়ে গেল তার।
মাহমুদউল্লাহর জন্যও দিনটা হয়ে রইল বিশেষ কিছু। ৫৫০ দিন পর তিনি ফিরলেন আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে।
বাংলাদেশ একাদশ-
নাজমুল হোসেন শান্ত, লিটন দাস, সৌম্য সরকার, তাওহীদ হৃদয়, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, শেখ মাহেদি, জাকের আলী অনিক, মুস্তাফিজুর রহমান, শরিফুল ইসলাম, তাসকিন আহমেদ, রিশাদ হোসেন।
০৫:৩৩
টস জিতে বোলিংয়ে বাংলাদেশ
পূর্ণকালীন অধিনায়কত্বের শুরুটা মুখে হাসি নিয়ে হলো নাজমুল হোসেন শান্তর। প্রথম টস জিতলেন তিনি।
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে ট্রেন্ডটা দেখা যাচ্ছিল, টসে জিতে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নেওয়া। ঢাকা পর্বে তো একটা ম্যাচও আগে ব্যাট করা দল জেতেনি। সেই ভাবনা থেকেই কি না কে জানে, শান্তও বেছে নিলেন ওই বোলিংয়ের সিদ্ধান্তই।
০৫:২৬
স্বাগতম!
শ্রীলঙ্কাকে আতিথ্য দিয়ে নতুন বছরের শুরুটা করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। আজ মাঠে গড়াবে প্রথম টি-টোয়েন্টি।
ম্যাচটা বিভিন্ন দিক থেকে বিশেষ কিছু। বিশ্বকাপের বেশি দিন বাকি নেই। সেই আসরে চোখ রেখে প্রস্তুতির শুরুটা একটু একটু করে নেওয়া শুরু হবে এই সিরিজ থেকে।
আরও একটা বিষয়, আজ নাজমুল হোসেন শান্তর পূর্ণকালীন অধিনায়ক-যুগের শুরু। সব মিলিয়ে আজকের ম্যাচটা তাই গুরুত্বপূর্ণ বেশ।
এই ম্যাচের আদ্যোপান্ত খবর মিলবে এই লাইভ থ্রেডে। আপনাকে স্বাগত জানাচ্ছি আমি নেয়ামত উল্লাহ।