০১:৪১
৬ রানে জিতল ভারত
শেষ ওভারে ভারতের প্রয়োজন ছিল ১৮ রান। তবে আরশদীপ সিংয়ের ওই ওভারে নাসিম শাহ নিতে পারলেন দুই চারে স্রেফ ১১ রান। আর তাতেই ভারত ম্যাচটা জিতল ৬ রানে। বিশ্বকাপ থেকে বিদায়ের দুয়ারেই চলে গেছে পাকিস্তান।
পাকিস্তান ১১৩/৭, ২০ ওভার
০১:৩৩
চাপে পড়ে ইফতিখারেরও বিদায়
৭ বলে ১৮ রান চাই। ব্যাট চালাতেই হতো ইফতিখার আহমেদকে। যশপ্রীত বুমরাহর লো ফুলটসে তা তিনি চালালেনও। তবে তা সোজা উঠে গেল আকাশে। এরপর তা গিয়ে পড়ল আরশদীপ সিংয়ের কোলে। ইফতি ম্যানিয়ার দেখা মিলল না আজ। পাকিস্তান ম্যাচ থেকে ছিটকেই গেছে অনেকটা।
পাকিস্তান ১০২/৬, ১৯ ওভার
০১:২২
৩ ওভারে পাকিস্তানের চাই ৩০
শেষ ১৮ বলে পাকিস্তান স্রেফ ১০ রানই নিতে পেরেছে। তাতে আইজেনহাওয়ার পার্কের ট্রিকি উইকেটে যেখানে বল একটু থেমে আসছে, সেখানে তাদের লক্ষ্যটা কঠিনই উঠেছে রীতিমতো। ১৮ বলে চাই ৩০। উইকেটে আছেন ইফতিখার আহমেদ আর ইমাদ ওয়াসিম। পাকিস্তান লাইফলাইন পাবে তো?
পাকিস্তান ৯০/৫, ১৭ ওভার
০১:১৯
শাদাবের বিদায়, আরও চাপে পাকিস্তান
রিজওয়ানের বিদায়ের আগ পর্যন্ত পরিস্থিতিটা হাতেই ছিল পাকিস্তানের। যখন তিনি বিদায় নিচ্ছেন, তখন ৬ ওভারে ৪০ রান প্রয়োজন ছিল তাদের। তবে তার বিদায়ের পর থেকেই চাপটা একটু একটু একটু করে বেড়েছে পাকিস্তানের ঘাড়ের ওপর। শেষ ১৫ বলে এসেছে ৮ রান।
সেই চাপটা থেকেই বুঝি ভজকট পাকিয়ে ফেললেন শাদাব খান। খেসারতটা দিলেন হার্দিক পান্ডিয়াকে উইকেটটা বিলিয়ে দিয়ে। উইকেটটা ভারতকে কেমনভাবে চালকের আসনে এনে দিয়েছে, তার জানানটা মিলল দর্শকদের চিৎকার থেকে। ১২৩ ডেসিবেলে চিৎকার করলেন নাসাউ ক্রিকেট কাউন্টির দর্শকরা। উল্লসিত হবেনই তো, ম্যাচটা যে বের করে ফেলছে ভারত!
পাকিস্তান ৮৮/৪, ১৬.৩ ওভার
০১:০৭
ইনসুইংগারে রিজওয়ানকে ফেরালেন বুমরাহ
এমন দৃশ্য পাকিস্তান দেখতে চাইবে না, কিন্তু দেখতে হচ্ছে এখন।
যশপ্রীত বুমরাহ তার দ্বিতীয় স্পেলে ফিরেই পেলেন উইকেট। তাও সেটা কার? মোহাম্মদ রিজওয়ানের, যিনি উইকেটে জমে ক্ষীর হয়ে গিয়েছিলেন রীতিমতো।
তার ডেলিভারিটা গুড লেন্থে পড়ে একটু সুইং নিয়ে ভেতরে ঢুকল। আড়াআড়ি ব্যাটে বলটা মিড উইকেট দিয়ে সীমানাছাড়া করতে চেয়েছিলেন রিজওয়ান। বলটা ব্যাট প্যাডের ফাঁক গলে গিয়ে ভাঙল স্টাম্প। পাকিস্তানকে আশা দেখানো রিজওয়ানও এখন সাজঘরে।
পাকিস্তান ৮০/৪, ১৪.১ ওভার
১২:৫৭
‘ডেঞ্জারম্যান’ ফখরও গেলেন
ওয়াকার ইউনিস যা বলছেন, তার উল্টোটাই যেন হচ্ছে আজ।
এবার তার শিকার ফখর জামান। এক ছক্কা, এক চারে ইন্টেন্টটা পরিষ্কার করে দিয়েছিলেন তিনি। এরপর ওয়াকার বলছিলেন তিনি পাঁচটা ওভার টিকলেই খেলাটা পাকিস্তান জিতবে অনায়াসে।
হার্দিক পান্ডিয়ার বিরুদ্ধে ফখর আরও আগ্রাসী হতে উইকেট ছেড়ে বেরোলেন। তবে একটু আগেই বুঝি কমিট করে ফেলেছিলেন। এগিয়ে আসতে দেখেই অনেকটা শরীর বরাবর শর্ট বল করে বসেন হার্দিক। এরপর বলটা ঠেকাতে গিয়ে তিনি ক্যাচ দেন উইকেটের পেছনে। একটু পিছিয়ে দারুণ ক্যাচ নিলেন ঋষভ পান্ত।
ওয়াকারসহ আরও কোটি পাকিস্তানভক্তকে দুর্ভাবনায় ফেলে ফিরলেন ফখর।
পাকিস্তান ৭৩/৩, ১২.২ ওভার
১২:৪৮
প্রথম বলেই অক্ষরের ব্রেক থ্রু, উসমান সাজঘরে
অক্ষর পাটেলের স্লাইডারটা ব্যাকফুটে গিয়ে খেলতে চেয়েছিলেন উসমান খান। তবে বেশ গতি নিয়ে বলটা গিয়ে আঘাত করল তার প্যাডে। এলবিডব্লিউর আবেদনে সাড়া দেননি আম্পায়ার। রিভিউতে দেখা যায় লেগ স্টাম্প হিট করছিল বলটা। ফলাফল উসমান আউট।
পাকিস্তান ৫৭/২, ১০.১ ওভার
১২:২৯
পাওয়ারপ্লে শেষে...
শুরুটা খারাপ হয়নি পাকিস্তানের। শুধুমাত্র বাবর আজমের উইকেটটাই একটু ভাবাবে দলটাকে। নাহলে ১২০ রান তাড়া করতে নেমে ৩৫ রান তুলে খুশিই থাকার কথা তাদের।
পাকিস্তান ৩৫/১, ৬ ওভার
১২:১৮
বুমরাহর ব্রেক থ্রু, ফিরলেন বাবর
একটু আগে একটা সুযোগ তুলে দিয়েছিলেন ভারতের হাতে। সে যাত্রায় বেঁচে ফিরেছিলেন বাবর আজম। এবার আর পারলেন না।
বুমরাহর হঠাৎ লাফিয়ে ওঠা বলটা ছেড়ে দিতে গিয়েও শেষমেশ পারলেন না। বলটা তার ব্যাট ছুঁয়ে গিয়ে জমা পড়ল প্রথম স্লিপে। ভারত পেল মহামূল্য ব্রেক থ্রুর দেখা।
পাকিস্তান ২৬/১, ৪.৪ ওভার
১২:১১
৩ বলে ২ ক্যাচ ফেলল ভারত
পাকিস্তান শুরুটা করেছে ভালো। আস্কিং রেট ছয়, বাবর আজম আর মোহাম্মদ রিজওয়ানও খেলছেন পরিস্থিতির দাবি মিটিয়ে। তবে একেবারে নিখুঁত অবশ্য খেলতে পারছেন না। দুটো ক্যাচ তুলে দিয়েছিলেন দুজনে।
তৃতীয় ওভারের পঞ্চম বলে মোহাম্মদ রিজওয়ান শুরু করেছিলেন, তবে তার ক্যাচ হাতে রাখতে পারেননি শিভম দুবে। এরপর বাবর আজমও ফিরতি ক্যাচ দিয়েছিলেন মোহাম্মদ সিরাজকে। তার হাত থেকেও ক্যাচটা গেল ফসকে।
পুঁজি এমনিতেই কম, তার ওপর এমন ফিল্ডিং পরিস্থিতিটা একেবারেই পক্ষে নেই ভারতের।
পাকিস্তান ১৯/০ ৩.১ ওভার
১১:৪২
ভারত ১১৯/১০
ওভারটায় দুই ব্যাটার আরশদীপ সিং আর মোহাম্মদ সিরাজ ব্যাটে বল ছুঁইয়েই দৌড়োচ্ছিলেন। তাতে ৬টা রান যোগও হয়েছিল। তবে ১৯তম ওভারের শেষ বলটায় আর তা হলো না। সিরাজ মিড অনে ক্যাচ তুলে দিয়েছিলেন, বাবরের একটু সামনে বলটা পড়েছিল। তবে উইকেট গেল ঠিকই। রানের জন্য মরিয়া আরশদীপকে বাবর ফেরালেন তার থ্রোতে। ভারতের ইনিংস শেষ হলো ১২০ রানেরও আগে।
ভারত ১১৯/১০
১১:৩৩
হারিস অন আ হ্যাটট্রিক
মাত্রই ওয়াকার ইউনিস বলছিলেন ১৪০ এর আশেপাশে স্কোর হলে ভারত ম্যাচে ফিরবে ভালোভাবে। তার ঠিক পরের বলেই হারিস রউফকে ছক্কা হাঁকাতে চাইলেন হার্দিক পান্ডিয়া। তবে তা শুধু বাউন্ডারি লাইনে থাকা ইফতিখার আহমেদকে একটা ক্যাচিং প্র্যাকটিসই করাতে পারলেন।
পরের বলে যশপ্রীত বুমরাহকেও ফেরালেন হারিস। অফ স্টাম্পের অনেক বাইরের বলে তাড়া করতে গিয়ে কভারে থাকা ইমাদ ওয়াসিমকে ক্যাচ দিলেন বুমরাহ।
হারিস অন আ হ্যাটট্রিক
ভারত ১১২/৯, ১৭.৫ ওভার
১১:১৫
পান্তকে শিকার বানালেন আমির, সঙ্গে জাদেজাকেও
ওপাশে ব্যাটারদের আসা যাওয়ার মিছিল থাকলেও এক পাশ আগলে রেখেছিলেন ঋষভ পান্ত। তবে তাকেও শেষমেশ ফিরিয়ে দিলেন মোহাম্মদ আমির। এবারও পিচ থেকে থেমে আসা বলেই সর্বনাশ হলো ব্যাটারের। ইনফিল্ড ক্লিয়ার করতে গিয়ে বলটা তুলে দিলেন আকাশে, বল গিয়ে পড়ল অধিনায়ক বাবরের হাতে। ভারত খুইয়ে বসল তাদের ষষ্ঠ উইকেট।
তার ঠিক পরের বলেই রবীন্দ্র জাদেজাকেও সাজঘরের রাস্তা মাপালেন তিনি। নাসিমের বলে শর্ট মিড অফে থাকা ইমাদের হাতে ক্যাচ দিলেন জাদেজা।
ভারত ৯৬/৭, ১৪.২ ওভার
১১:০৮
দুবেও! অর্ধেক ইনিংস হাওয়া ভারতের
উইকেট থেকে পাওয়া গ্রিপটা কাজে লাগালেন নাসিম শাহ। তার স্লোয়ার বলটাকে ঠিকঠাক পড়তেই পারেননি শিভম দুবে। পায়ের কাজ করতেই পারলেন না। ব্যাট দিয়ে কোনো রকম খোঁচা দিলেন। বলটা ফিরতি ক্যাচ হিসেবে গেল নাসিমের হাতে। ভারতের অর্ধেক ইনিংস হাওয়া হয়ে গেছে তাতেই, নাসিমের ঝুলিতে ইতোমধ্যেই ঢুকে গেছে তিন উইকেট।
ভারত ৯৫/৫, ১৩.২ ওভার
১১:০১
সূর্য হারাল ভারতের আকাশ
নড়বড়ে ছিলেন বুঝাই যাচ্ছিল। হারিস রউফের আগের বলেও বিট হয়েছেন সূর্যকুমার। পরের বলে ইনফিল্ড ক্লিয়ার করতে চেয়েছিলেন। হলো না ক্যাচ দিলেন মিড অফে মোহাম্মদ আমিরের হাতে। সূর্য ফিরলেন মাত্র ৭ রান করে।
ভারত ৮৯/৪, ১১.২ ওভার
১০:৪১
এবার অক্ষরও গেলেন!
টানা দুই ডট বলে চাপটা অক্ষর পাটেলের ওপর সৃষ্টি করেছিলেন নাসিম শাহ। তার ফলটাও পেলেন। তার স্টাম্পে করা বলটা তেড়েফুঁড়ে বেরিয়ে এসে ছক্কা হাঁকাতে চেয়েছিলেন অক্ষর। লাইন মিস করে বোল্ড হলেন। ১৮ বলে তার ২০ রানের ইনিংস শেষ হলো তাতে।
ভারত ৫৮/৩, ৭.৪ ওভার
১০:৩১
পাওয়ারপ্লে শেষে ‘ফিফটি’ ভারতের
ভারতের শুরুটা যেমন হয়েছিল, তাতে মনে হচ্ছিল রান তুলতে বেশ সংগ্রামই করতে হবে তাদের। কিন্তু তিনে নামা পান্ত আর চারে নামা অক্ষর পাটেল সামলে নিয়েছেন মোটামুটি। পাওয়ারপ্লেতেই তাই ফিফটির দেখা পেয়ে গেছে ভারত। রান রেটটা আছে আটের একটু ওপরে।
ভারত ৫০/২, ৬ ওভার
১০:৩০
সুযোগ হারাল পাকিস্তান
আমিরের করা পাওয়ারপ্লের শেষ ওভারটা বেশ ঘটনাবহুলই হচ্ছে দেখা যায়। প্রথম বলে থিক আউটসাইড এজে ঋষভ পান্ত বল তুলে দিয়েছিলেন স্লিপের একটু বাইরে। বলটা একমাত্র স্লিপ ফিল্ডারের নাগালের একটু বাইরে দিয়ে বেরিয়ে গেল।
এরপরের বলটা পান্ত লেগ সাইডে খেলতে গিয়েছিলেন, কিন্তু লিডিং এজ হয়ে বলটা তিনি তুলে দিয়েছিলেন কভারের একটু পেছনে। ব্যাকপ্যাডল করে উসমান খান চেষ্টা একটা করেছিলেন, কিন্তু তাতে সফলতা মিলল না আদৌ। বলটা বেরিয়ে গেল হাত ফসকে। ২ বলে দুটো হাফ চান্স খোয়াল পাকিস্তান।
ভারত ৪৫/২, ৫.২ ওভার
১০:১৩
সাজঘরের পথে রোহিত
শাহিন আফ্রিদির আগের ওভারে ঠিক ওভাবেই ছক্কাটা হাঁকিয়েছিলেন রোহিত শর্মা। এবারও চাইলেন। তবে এবার হাসিটা হাসলেন শাহিন। গতি একটু কম ছিল, তাতেই বলটা গিয়ে পড়ল ডিপে থাকা হারিস রউফের হাতে। ভারত হারাল তাদের দুই উইকেট।
ভারত ১৯/২, ২.৪ ওভার
১০:০৫
চারে শুরু কোহলির, শেষ দু’বল পরই!
বৃষ্টি শেষে খেলা শুরু হয়েছে আবার। কোহলি শুরু করেছিলেন নাসিম শাহকে চার মেরে।
তবে এক বল পরই তার ইনিংসে যবনিকা টেনে দিলেন নাসিম। খানিকটা ব্যাক অফ লেন্থে পড়ে খানিকটা সুইং করে বেরিয়ে যাচ্ছিল। তবে কোহলির সর্বনাশটা হয়েছে গতির হেরফেরে। বলটা একটু কম গতি নিয়ে গেল ব্যাটারের ব্যাটে, তা তাড়া করলেন কোহলি। তবে গতি কম হওয়ায় বলটা জমা পড়ল গিয়ে উসমান খানের হাতে।
ভারত ১২/১, ১.৩ ওভার
০৯:৫৯
১০টায় খেলা শুরু, ওভার কমেনি একটাও
সুখবর দিলেন আম্পায়াররা। খেলা শুরু হচ্ছে ১০টায়। আর ওভারও একটা কমেনি।
তবে শঙ্কাটা হচ্ছে, এরপর আর একবারও বৃষ্টি হলে ম্যাচের পরিধি কমে আসতে থাকবে একটু একটু করে।
০৯:৫১
কভার সরছে!!
বৃষ্টি থেমেছে। আম্পায়াররা মাঠে এসেছেন। হাতে ছাতা আছে অবশ্য, কিন্তু তা বন্ধ করা।
কভারও সরিয়ে আনা হচ্ছে। তার মানে খেলা শুরু হতেও আর বেশি সময় বাকি নেই।
এখানে অবশ্য শর্ত প্রযোজ্য। খেলা শুরু হবে ‘বৃষ্টি না হলে’।
০৯:৪৩
যত বিভেদ ঘুচে যায় গানে
খেলা বন্ধ, বৃষ্টি হচ্ছে ঝমঝমিয়ে। তবে দর্শকরা তাদের উৎসব করেই যাচ্ছেন, তাদের থামাতে পারেনি বৃষ্টি।
এমনি সময় বেজে উঠল লাহোরভিত্তিক জুনুন ব্যান্ডের ‘সাইয়োনি’। সঙ্গে সঙ্গে পুরো স্টেডিয়ামে হাজির দর্শক ভারত-পাকিস্তান বিভেদ ভুলে সমস্বরে গেয়ে উঠলেন ‘সাইয়োনিইইইই, সাইয়োনিইইইই’!
গান বুঝি এভাবেই সব দূরত্ব, বিভেদ ঘুচিয়ে দেয়!
০৯:৩২
বৃষ্টি ৩.০
শাহিন আফ্রিদির ওই ‘হ্যাপেনিং’ প্রথম ওভারটা শেষও হলো না ঠিকঠাক। বাবর বল হাতে নতুন বোলারের দিকে ইশারা দিচ্ছেন, ঠিক তখনই আইজেনহাওয়ার পার্কে ঝমঝমিয়ে নামল বেরসিক বৃষ্টি। এবার তোড়টা যেন একটু বেশিই! খেলা অবধারিতভাবেই আবারও বন্ধ! (স্মাইলি ইমোজি)
ভারত ৮/০, ১ ওভার
০৯:২৮
ইটস হ্যাপেনিং!
টি-টোয়েন্টিতে তার চেয়ে বেশি ছক্কা নেই আর কারও। রোহিত শর্মা যেন জানান দিলেন, আজও কম ছক্কা চোখে পড়বে না। প্রথম ওভারেই শাহিন আফ্রিদিকে ফ্লিক করে হাঁকালেন অলস সুন্দর এক ছক্কা!
তবে শাহিন পরের বলেই জবাবটা দিয়েছিলেন। ইনসুইংগিং ইয়র্কারে রোহিত শর্মার প্যাডের দিকে এনেছিলেন বলটা। ঠিক যেমন ২০২১ এর বিশ্বকাপে করেছিলেন, দেখিয়েছিলেন সাজ ঘরের পথ। তবে এবার থিক ইনসাইড এজ হয়ে বলটা লাগল তার প্যাডে। শাহিন আবেদন করেছিলেন জোরালো, তবে আম্পায়ার তাতে সাড়া দেননি। বাবরও আগ্রহ দেখালেন না তেমন।
‘হ্যাপেনিং’ একটা প্রথম ওভারের দেখাই মিলল বটে!
ভারত ৮/০, ১ ওভার
০৯:২১
উদ্বোধনী জুটিতে ‘রো-কো’, বল হাতে শাহিন
এবারের বিশ্বকাপে প্রথম ম্যাচে ভারতের ইনিংসের গোড়াপত্তন করেছিলেন রোহিত শর্মা আর বিরাট কোহলি। আজও ওই জায়গায় কোনো পরিবর্তন আনেনি ২০০৭ এর চ্যাম্পিয়নরা। দলের সবচেয়ে অভিজ্ঞ দুজনই নামছেন উদ্বোধনী জুটিতে।
পাকিস্তানের সামনে অপশনের অভাব নেই। তবে বাবর আজম ভরসা রাখলেন বাঁহাতি পেসার শাহিন শাহ আফ্রিদির ওপর। প্রথম ওভার নিয়ে আসছেন তিনি।
০৯:০৪
বৃষ্টি থেমেছে
দ্বিতীয় দফায় থেমে গেছে বৃষ্টি, আম্পায়াররা মাঠ পরিদর্শনের জন্য বাইরে আসছেন। ফের বৃষ্টি না হলে স্থানীয় সময় ১১.২০ টায় (বাংলাদেশ সময় ৯.২০ টায়) শুরু হবে খেলা। বৃষ্টির এমন খেলা শেষ হবে তো নিউইয়র্কে?
০৮:৪৫
হায় হায়! আবারও বৃষ্টি!
নিউইয়র্কের আকাশে ঝকঝকে রোদ নেই আজ। বৃষ্টি নেমেছে আবারও। খেলা যে আর যাই হোক ৯টায় শুরু হচ্ছে না, তা একরকম নিশ্চিতই!
০৮:৪২
পাক দলে এক পরিবর্তন
পাকিস্তান দল নিয়েও পূর্বানুমানটা মিলে গেছে পুরোপুরি। স্পোর্টস বাংলায় বলা হয়েছিল, ‘পরিবর্তনটা খুব বেশি নয়। একটা জায়গায় হতে পারে। আজম খানকে বেঞ্চে রেখে আসতে পারে বাবর আজমের দল। তার জায়গায় আসতে পারেন ইমাদ ওয়াসিম।’ পাকিস্তানও এই একটা পরিবর্তন নিয়েই নামছে।
(তাতে একটা লাভ হলো, ওই লিংক থেকে এনে এখানে ctrl+c, ctrl+v মেরেই কাজ শেষ হলো আপাতত)
পাকিস্তানের একাদশ–
মোহাম্মদ রিজওয়ান (উইকেটরক্ষক), বাবর আজম (বাবর আজম), উসমান খান, ফাখার জামান, শাদাব খান, ইফতিখার আহমেদ, শাহিন শাহ আফ্রিদি, নাসিম শাহ, মোহাম্মদ আমির, হারিস রউফ।
০৮:৩৯
ভারত দলে পরিবর্তন নেই একটাও
‘ভারত নিজেদের প্রথম ম্যাচে খেলেছে একেবারে নিখুঁত ক্রিকেট। বোলাররা বল হাতে আলো ছড়িয়েছেন, প্রতিপক্ষকে বেধে রেখেছেন দারুণ দক্ষতায়। এরপর ব্যাটাররাও কোনোপ্রকার সুযোগ দেননি আইরিশদের কামব্যাকের।
এমন পারফর্ম্যান্সের পর কোনো দলই তাদের উইনিং কম্বিনেশনটা ভাঙতে চায় না। ভারতও হাঁটবে সে পথেই।’ ম্যাচের আগে সম্ভাব্য একাদশ নিয়ে স্পোর্টস বাংলা এমন এক পূর্বানুমান জানিয়েছিল। তা মিলে গেছে শতভাগ।
দলে কোনো পরিবর্তন আসেনি না আজ। খেলবে প্রথম ম্যাচের একাদশটা নিয়েই।
ভারত একাদশ–
রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), বিরাট কোহলি, ঋষভ পান্ত (উইকেটরক্ষক), সূর্যকুমার যাদব, শিভম দুবে, হার্দিক পান্ডিয়া, রবীন্দ্র জাদেজা, অক্ষর পাটেল, যশপ্রীত বুমরাহ, আরশদীপ সিং, মোহাম্মদ সিরাজ।
০৮:৩৪
টস জিতে ফিল্ডিংয়ে পাকিস্তান
মহারণে প্রথম হাসিটা হাসলেন পাক অধিনায়ক বাবর আজম। তিনি জিতেছেন টসে। সঙ্গে সঙ্গে ভারতকে পাঠিয়েছেন ব্যাটিংয়ে।
০৮:৩৩
পৌঁছে গেছেন লালা-যুবি
একটা সময় মাঠে তাদের দেখা হতো নিয়মিতই। কিন্তু সে দিন ফুরিয়েছে বহু আগে। নিজ নিজ দেশকে বিশ্বজয়ের স্বাদ দিয়ে দুজনেই অবসরে গেছেন।
তবে তাই বলে কি মাঠে আসা বন্ধ থাকবে? না। সাহিবজাদা শহিদ খান আফ্রিদি আর যুবরাজ সিং চলে এসেছেন আইজেনহাওয়ার পার্কে। গ্যালারি থেকে দুজন গলা ফাটাবেন নিজ নিজ দলের হয়ে।
০৮:৩০
টসে হলো দেরি
এতক্ষণে খেলা শুরু হয়ে যাওয়ার কথা। তবে তা হয়নি। কারণ আউটফিল্ড ভেজা।
যদিও সেটা শুকিয়ে ফেলার কাজটা ভালোভাবেই সামলেছেন মাঠকর্মীরা। খেলা শুরু হচ্ছে নির্ধারিত সময় থেকে ৩০ মিনিট দেরিতে।
০৮:২৮
বিশ্বকাপে ‘আবারও’ ভারত-পাকিস্তান
রাজনীতির ঘেরাটোপে পড়ে ভারত পাকিস্তান আর এখন কোনো সিরিজে মুখোমুখি হয় না। সবশেষ সিরিজটাও হয়েছিল সেই ২০১২ সালে। এরপর থেকে পথটা আবারও রুদ্ধ। যে কারণে বিরাট কোহলি কখনো লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়াম মাতাতে পারেননি, বাবর আজম কখনো সিরিজই খেলেননি ভারতের বিপক্ষে!
দুই দলের লড়াইটা এখন কোনো বহুজাতিক টুর্নামেন্টেই সম্ভব। তাই আয়োজকরাও একে ধরে ব্যবসায়িক ফায়দা তুলে নেওয়ার চেষ্টায় থাকেন; এশিয়া কাপ হোক, ওয়ানডে-টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপ হোক কিংবা চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি, প্রত্যেক টুর্নামেন্টেই এখন দেখা হয়ে যাচ্ছে দুই দলের। শেষ ১২ বছরে ১১ বার কোনো টুর্নামেন্টে একে অপরের মুখোমুখি হচ্ছে দুই দল।
ম্যাচের ধারা বিবরণী পড়তে যুক্ত থাকুন স্পোর্টস বাংলা লাইভের সঙ্গে। ধারা বিবরণী দিচ্ছি আমি নেয়ামত উল্লাহ