লাইভ আপডেট

সরাসরি : ভারত-অস্ট্রেলিয়া বিশ্বকাপ ফাইনাল

০৯:৫৩

বিশ্বচ্যাম্পিয়ন সেই অস্ট্রেলিয়া

বিশ্বচ্যাম্পিয়ন সেই অস্ট্রেলিয়া

ফাইনাল খেলা হয় না, জেতা হয়, অস্ট্রেলিয়া চাইলে এমন একটা ডায়লগ দিয়েই দিতে পারে। ফাইনালে খেলেছে অস্ট্রেলিয়া অথচ জেতেনি, এমন কিছু চলতি শতাব্দিতে হয়নি আর। হলো না আজও। 

ট্র্যাভিস হেড শেষে এসে বিদায় নিলেন বটে, কিন্তু তাতে জয়টা আটকে রইল না তাদের। গ্লেন ম্যাক্সওয়েল দুই রান নিতেই শুরু হয়ে গেল উদযাপন। ৭ উইকেটের জয়ে অস্ট্রেলিয়া হলো বিশ্বচ্যাম্পিয়ন।

সংক্ষিপ্ত স্কোর-

ভারত: ৫০ ওভারে ২৪০/১০ (রোহিত ৪৭, গিল ৪, কোহলি ৫৪, শ্রেয়াস ৪, রাহুল ৬৬, জাদেজা ৯, সুরিয়াকুমার ১৮, শামি ৬, বুমরাহ ১, কুলদিপ ১০, সিরাজ ৯*; স্টার্ক ৩/৫৫, হেইজেলউড ২/৬০, ম্যাক্সওয়েল ১/৩৫, কামিন্স ২/৩৪, জ্যাম্পা ১/৪৪)

অস্ট্রেলিয়া: ৪৩ ওভারে ২৪১/৪ (ওয়ার্নার ৭, হেড ১৩৭, মার্শ ১৫, স্মিথ ৪, লাবুশেন ৫৮*, ম্যাক্সওয়েল ২*; বুমরাহ ২/৪৩, শামি ১/৪৭, সিরাজ ১/৪৫)

ফল: অস্ট্রেলিয়া ৬ উইকেটে জয়ী
ম্যাচসেরা: ট্রাভিস হেড 

টুর্নামেন্টসেরা: বিরাট কোহলি


০৯:৪৮

পিন ড্রপ সাইলেন্স

অস্ট্রেলিয়ার ডাগআউটে এসে হাজির দলের সব খেলোয়াড়। নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামের যা কোলাহল আসছে ওখান থেকেই।

আর ভারত? বিরাট কোহলি থেকে রোহিত শর্মা, সবার মুখ বিমর্ষ। গ্যালারিতে শ্মশানের নিরবতা। ১.৩ লাখ দর্শক চুপ মেরে আছেন একেবারে। প্যাট কামিন্স বুঝি এমন কিছুই বুঝিয়েছিলেন ম্যাচের আগে সংবাদ সম্মেলনে! অস্ট্রেলিয়া করে দেখাল তাই। 

অস্ট্রেলিয়া ২৩৮/৩, ৪২.৩ ওভার


০৯:৪১

‘অবশেষে’ লাবুশেনের ফিফটি

বিশ্বকাপ ফাইনালে সবচেয়ে ধীরগতির ইনিংস এটাই কি না, তা নিয়েও প্রশ্ন উঠে যাচ্ছে। মারনাস লাবুশেন যখন ৪০ এর ঘরে ঢুকেছেন, তখন ওপাশে ট্র্যাভিস হেড ছিলেন ৮৮ রানে। এরপর হেড সেঞ্চুরি করেছেন, এখন আছেন ১২৯ রানে। কিন্তু লাবুশেনের ফিফটি আর হচ্ছিলই না। অবশেষে হলো। ১০০ বলে ৫০ এর দেখা পেলেন তিনি।

অস্ট্রেলিয়া ২২৫/৩, ৪০ ওভার শেষে


০৯:১১

তিন অঙ্কে ভারতের ‘হেডেক’

বলটা অফসাইডে ঠেলে দিয়ে দ্রুত একটা সিঙ্গেল তুলে নিলেন ট্র্যাভিস হেড। সঙ্গে সঙ্গে একটা কীর্তি এসে পায়ে লুটিয়ে পড়ল তার। ২০১১ সালের পর এই প্রথম কোনো ব্যাটার বিশ্বকাপের ফাইনালে পেলেন তিন অঙ্কের দেখা। 

অস্ট্রেলিয়া ১৮৫/৩, ৩৪ ওভার শেষে (হেড ১০০*, লাবুশেন ৪১)
ভারত ২৪০/১০, ৫০ ওভার


০৮:১৮

হেড-লাবুশেনে কিছুটা স্বস্তিতে অস্ট্রেলিয়া

লক্ষ্যটা খুব বেশি বড় নয়, কিন্তু এভাবে উইকেট খোয়াতে থাকলে বিপদটা বাড়তই। অস্ট্রেলিয়ার তাই হয়েছিল, পাওয়ারপ্লেতেই নেই হয়ে গিয়েছিল তিন উইকেট।

তবে অস্ট্রেলিয়াকে কিছুটা স্বস্তি দিলেন ওপেনার ট্র্যাভিস হেড আর মারনাস লাবুশেন মিলে। দুজন মিলে চতুর্থ উইকেটে এখন পর্যন্ত যোগ করেছেন ৭২ বলে ৫২ রান। ২০তম ওভারে এসে তিন অঙ্ক ছুঁল অস্ট্রেলিয়ার রান।

অস্ট্রেলিয়া ১০০/৩, ১৯.১ ওভারে
ভারত ২৪০/১০, ৫০ ওভার


০৭:৩৪

এবার স্মিথও!

এবার স্মিথও!

মার্শের বিদায়ের পরই অস্ট্রেলিয়া খোলসে ঢুকে গিয়েছিল। এবার বিদায় নিলেন স্মিথও। তার বিদায়ে আরও বেশি ব্যাকফুটে চলে যাওয়ার পথে অস্ট্রেলিয়া।

জশপ্রীত বুমরাহর ভেতরের দিকে আসা বলে লাইন মিস করে এলবিডব্লিউর শিকার হলেন তিনি। আম্পায়ারের সিদ্ধান্ত নিয়ে খানিকটা দ্বিধায় ভুগলেও রিভিউ নেননি। নিলে বেঁচে যেতেন নিশ্চিত। ইমপ্যাক্ট যে ছিল স্টাম্প লাইনের বাইরে!

অস্ট্রেলিয়া ৪৭/৩, ৭ ওভার শেষে


০৭:২৪

৫ ওভারে ২ উইকেট নেই, বিপাকে অস্ট্রেলিয়া

ডেভিড ওয়ার্নারকে দ্বিতীয় ওভারে খুইয়ে বসার পরেও প্ল্যান এ তেই দাঁড়িয়ে ছিল অস্ট্রেলিয়া। রান তুলছিল ৮ এর বেশি রান রেটে। তবে এবার তাতে বাধ সাধলেন যশপ্রীত বুমরাহ। 

তার অফ স্টাম্পের বাইরের বলে তাড়া করতে গিয়ে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিলেন মিচেল মার্শ। ফিরলেন ১৫ বলে ১৫ রান করে।

অস্ট্রেলিয়া ৪১/২, ৪.৩ ওভারে
ভারত ২৪০/১০, ৫০ ওভার শেষে

 


০৭:০৫

প্রথম ওভারেই শামির উইকেট, ভারতের স্বস্তির শুরু

২০১১ বিশ্বকাপে প্রথম বলে চার মারাটাকে অভ্যাসই বানিয়ে ফেলেছিলেন বীরেন্দর শেবাগ। ২০২৩ এ এসে প্রায় এমন এক অভ্যাসই বানিয়েছেন মোহাম্মদ শামি। আজ আক্রমণে এলেন দ্বিতীয় বোলার হিসেবে, উইকেট তুলে নিলেন প্রথম ওভারেই। তাও কাকে? ডেভিড ওয়ার্নার, যিনি আগের ওভারে ক্যাচ তুলে দিয়ে পার পেয়ে গিয়েছিলেন।

দ্বিতীয় ওভারের প্রথম বৈধ বলে তার ব্যাটের কোণা ছুঁয়ে বল গেল প্রথম স্লিপে থাকা বিরাট কোহলির হাতে। এবার আর কোনো ভুলচুক নয়। কোহলি ক্যাচটা নিলেন, আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়াম ফেটে পড়ল তীব্র উচ্ছ্বাসে।

অস্ট্রেলিয়া ১৭/১, ১.১ ওভারে


০৬:২৬

২৪০ তুলে শেষ ভারত

২৪০ তুলে শেষ ভারত

এবারের বিশ্বকাপে ভারতের ব্যাটিং লাইন আপ রীতিমতো উড়েই চলেছিল। ফাইনালে এসে রীতিমতো ক্র্যাশ ল্যান্ডিং হলো তাদের। ৫০ ওভার শেষে সবকটি উইকেট খুইয়ে ২৪০ রানই স্রেফ তুলতে পারল দলটা। 

ভারত ২৪০/১০, ৫০ ওভার শেষে


০৬:১৮

সূর্যাস্তের পর সূর্যও ডুবলেন

একের পর এক ব্যাটার আসা যাওয়ার মিছিল। তাতে শেষতক ভারতের আশাটা গিয়ে থামে সূর্যকুমার যাদবের ওপর। পরিস্থিতিটা তার মতোই ছিল, ওভার খুব বেশি নেই হাতে, হাত খোলার এই তো সুযোগ!

কিন্তু তাকে তা করতে দেয়নি অস্ট্রেলিয়া। তিনি ফিরলেন ২৮ বলে ১৮ রান করে। 

ভারত ২২৬/৯, ৪৭.৩ ওভারে


০৬:০০

লেজের নাগাল পেয়ে গেছে অস্ট্রেলিয়া

মাঝের ওভারে উইকেট তুলে নিলেই খেলা সহজ, শেষ দশ ওভার খেলবে টেল এন্ডাররা। আজ অস্ট্রেলিয়াও সে সূত্র মানতে পারল ভারতের বিপক্ষে। মাঝের ওভারে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট তুলে নিয়েছে। তাতেই শেষ পাওয়ারপ্লের শুরুতে পেয়ে গেছে ভারতের লেজের ব্যাটারদের নাগাল।

মিচেল স্টার্কের বলে মোহাম্মদ শামি উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিলেন আগের ওভারে। এরপর এবার অ্যাডাম জ্যাম্পার বলে এলবিডব্লিউর শিকার বনে সাজঘরে ফিরলেন যশপ্রীত বুমরাহ। 

ভারত ২১৪/৮, ৪৪.৫ ওভারে


০৫:৪৩

রাহুলও ফিরে গেলেন, ভয়াবহ চাপে ভারত

একাই লড়ছিলেন লোকেশ রাহুল। তার ব্যাটে স্বপ্ন দেখছিল ভারত। কিন্তু তিনিও স্বাগতিক সমর্থকদের চুপসে দিয়ে ফিরে গেলেন ৬৬ রানে।

মিচেল স্টার্কের অফ স্টাম্পের বাইরের বলে খোঁচা দিয়ে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিয়ে ফিরলেন তিনি।

ভারত : ৪২ ওভারে ২০৭/৬


০৫:২৬

স্বপ্নের বিশ্বকাপ বিরাটের

স্বপ্নের বিশ্বকাপ বিরাটের

বিশ্বকাপে সর্বকালের সেরা ব্যাটিং পারফরম্যান্স! ফাইনালে ৪ চারে ৬৩ বলে ৫৪ রান তুলেন কোহলি। এবারের বিশ্বকাপে ১১ ইনিংসে ৩ সেঞ্চুরি ও ৬ ফিফটিতে তার রান ৭৬৫।

ভারত: ৩৯ ওভারে ১৯২/৫


০৫:১৭

ছয় নম্বরে ব্যর্থ জাদেজা

ছয় নম্বরে ব্যর্থ জাদেজা

দ্রুত চার উইকেট খুইয়ে বসায় ভারত আজ ছয়ে ঠেলে দিয়েছিল রবীন্দ্র জাদেজাকে, সূর্যকুমার যাদবকে অপেক্ষায় রেখে। সে ভূমিকায় ব্যর্থ হলেন জাদেজা। ক্যাচ দিলেন উইকেটের পেছনে। ১৭৮ রানে ৫ উইকেট খুইয়ে ঘোর বিপদেই পড়ে গেছে ভারত।


০৫:১২

‘খালাসি’ রাহুলের ফিফটি

‘খালাসি’ রাহুলের ফিফটি

৩০ ওভার শেষে ভারত তখন রীতিমতো কাঁপছে, দুলছে... এবারের বিশ্বকাপে আলো ছড়ানো প্রায় সবাই সাজঘরে। তখন নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামের বিশাল সাউন্ড বক্সে বাজল কোক স্টুডিও ভারতের বিখ্যাত গান ‘খালাসি’, লাইনগুলো হলো- এমন নাবিকের খোজ এনে দাও, তার ঠিকানা আমাকে দাও। ভারতও তো এমন কারোই খোঁজে ছিল।

লোকেশ রাহুল যেন ওই খালাসি। অল্পেতে তুষ্ট হবেন না, ফণি তোলা সাপের মতো সাগরের ঢেউকে বুক চিতিয়ে সামলাতে পারবেন, সে ‘খালাসি’র কাজই তো করছেন রাহুল! তার হাতেই ভারতের বড় রানের আশা।

ফিফটির দেখা পেলেন তিনি।


০৪:৪২

কোহলির বিদায়, ভারত বিপাকে

কোহলির বিদায়, ভারত বিপাকে

বিরাট কোহলিকেও সাজঘরের পথ দেখিয়ে দিল অস্ট্রেলিয়া। প্যাট কামিন্সের শর্ট বলে ডিফেন্ড করতে গিয়ে প্লেড অন হলেন তিনি। ভারত তাতে বেশ বিপদেই পড়ে গেল। শ্রেয়াস আইয়ার বিদায় নিয়েছেন আগেই। ক্রিজে এসেছেন রবীন্দ্র জাদেজা, বাইরে ‘স্বীকৃত ব্যাটার’ আছেন কেবল সূর্যকূমার যাদব, যিনি আবার বিশ্বকাপে ছন্দে নেই একটুও।

ভারত ১৪৮/৪, ২৮.৩ ওভারে 


০৪:৩৫

১৬ ওভার পর বাউন্ডারি

পাওয়ার প্লের পর থেকে বাউন্ডারির সঙ্গে যেন আড়িই পড়ে গিয়েছিল ভারতের। দশম ওভারে যে বাউন্ডারি এল, সেটাই হয়ে রইল শেষ। পরের ১৬ ওভার পর্যন্ত।

সে খরা কাটল লোকেশ রাহুলের ব্যাটে। গ্লেন ম্যাক্সওয়েলের বলটা স্কুপ করে বলটা পাঠালেন বাউন্ডারিতে। যা তার নিজেরও প্রথম বাউন্ডারি। ৬০তম বলে এসে প্রথমবারের মতো সীমানাদড়ির দেখা পেলেন তিনি। 

 


০৪:২৫

কিং কোহলির ক্যারিশমা

কিং কোহলির ক্যারিশমা

১১ ম্যাচে ৬টা হাফসেঞ্চুরি। সেঞ্চুরি তিনটি। সবমিলিয়ে এই বিশ্বকাপের রান তালিকায় সবাইকে ছাড়িয়ে। সাতশ’র বেশি। ফাইনালের ইনিংস শেষে সেটা কোথায় গিয়ে দাঁড়ায় সেটাই দেখার বিষয়। বিশ্বকাপের এক আসরে সর্বোচ্চ রানের মালিক আগেই বিরাট। নিজের সেই রেকর্ডকে ফাইনালের হাফসেঞ্চুরি দিয়ে আরো অনেক দূরে নিলে গেলেন।

ওয়ানডে ক্রিকেটে অনেক রেকর্ডের একচ্ছত্র মালিকানা কোহলির। সেমিফাইনালে দুর্দান্ত সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে শচীন টেন্ডুলকারের ওয়ানডেতে সবচেয়ে বেশি সেঞ্চুরির রেকর্ড টপকে গেছেন। কিং কোহলির নামের পাশে ৫০টি ওয়ানডে সেঞ্চুরির মালিকানা। ফাইনালে সেই সেঞ্চুরির সংখ্যা বাড়ানোর দারুণ একটা সুযোগ তার সামনে। বিশ্বকাপ শুরু হয়েছিল কোহলির হাফসেঞ্চুরি দিয়ে। অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে চেন্নাইয়ের ম্যাচে তার ব্যাট হেসেছিল ৮৫ রানের ঝলমলে ইনিংসে।

ফাইনালেও হাফসেঞ্চুরির আনন্দ। ৫৬ বলে নটআউট ৫০। অপেক্ষায় থাকুন সংখ্যাটা তিন অংকে পৌছাতে পারে।

ভারত ১৩৫/৩, ২৬ ওভারে


০৪:০৭

উইকেটে কোহলি-রাহুল, গ্যালারিতে আনুশকা-আথিয়া

উইকেটে কোহলি-রাহুল, গ্যালারিতে আনুশকা-আথিয়া

স্থিতধী ব্যাটিংয়ে ভারতের স্কোরবোর্ড সামলাচ্ছেন উইকেটে থাকা বিরাট কোহলি আর লোকেশ রাহুল। আর গ্ল্যামার দিয়ে গ্যালারিতে আলো কেড়ে নিচ্ছেন তাদের স্ত্রী আনুষ্কা শর্মা আর আথিয়া শেটিরা।


০৩:৫৯

বাউন্ডারি বিহীন সময়

বাউন্ডারি বিহীন সময়

শেষ ৮ ওভারে কোনো বাউন্ডারি নেই ভারতের। ৮১ রানে ৩ উইকেট হারানো দলকে বিপদ থেকে উদ্ধারের মিশনে কিছুটা নিরাপদে খেলছেন কোহলি ও  লোকেশ রাহুল। ১১ থেকে ১৭-এই সাত ওভারে কোনো বাউন্ডারি পায়নি ভারত। অথচ প্রথম পাওয়ার প্লেতে বাউন্ডারি ও ছক্কায় আনন্দে ভাসছিল ভারতের ইনিংস। 

ইনিংস পুনঃনির্মানের দায়িত্বে কাঁধে নিয়ে ব্যাটিংয়ে নামা কোহলি ও রাহুল বাড়তি বিপদ যেন না আসে সেজন্যই ধীরে সুস্থে দেখে শুনে খেলছেন। বাউন্ডারির দিকে মনোযোগ দেওয়ার চেয়ে তারা দুজনে এক, দুই রান নিয়ে সামনে বাড়ছেন। 

ভারত ১০৭/৩, ১৮ ওভারে


০৩:৩৯

ফ্যান্টাস্টিক ফিল্ডিং!

ফ্যান্টাস্টিক ফিল্ডিং!

রোহিত শর্মার আক্রমণাত্মক ব্যাটিং। বিরাট কোহলির টানা তিন বাউন্ডারি। শুরুর পাওয়ার প্লেতে যথারীতি ভারতের ব্যাটিং ঝড়।

তবে সবকিছুকে ছাড়িয়ে আলোচনায় রইল অস্ট্রেলিয়ার শুরুর ফিল্ডিং! এক কথায় দুর্দান্ত। ছোটখাটো কোনো সুযোগও মিস হলো না। বাউন্ডারি লাইনে ঝাঁপিয়ে পড়ে রান বাচাঁলেন ট্রাভিস হেড, ডেভিড ওয়ার্নার। জায়গায় দাড়িয়ে সপাটে আসা ক্যাচ নিলেন অ্যাডাম জ্যাম্পা। পেছন দিকে অনেকদূর দৌড়ে একেবারে ব্লাইন্ড স্পট সেই ভঙ্গিতে হাত বাড়িয়ে রোহিত শর্মার ক্যাচ নিয়ে অস্ট্রেলিয়াকে শুরুতে আনন্দে ভাসালেন ট্রাভিস হেড। 

শুরুর গ্রাউন্ড ফিল্ডিং এবং ক্যাচিংকে অস্ট্রেলিয়াকে অসাধারণ দেখালো! 

ভারত ৯৪/৩, ১৪ ওভারে


০৩:১৯

শ্রেয়াসের বিদায়ে বিশাল চাপে ভারত

রোহিত বিদায় নিয়েছিলেন আগের ওভারে। তার এক ওভার না যেতে আরও এক ধাক্কা খেল ভারত। বিদায় নিলেন ইন ফর্ম ব্যাটার শ্রেয়াস আইয়ারও।

ভারত ৮১/৩, ১০.২ ওভারে


০৩:১৪

গিলের পর রোহিতও আউট

শুভমান গিল বিদায় নিয়েছিলেন আগেই। এবার রোহিত শর্মাও ধরলেন তারই পথ। 

তবে যাওয়ার আগে তিনি অবশ্য নিজের ভূমিকাটা পালন করে গেছেন ভালোভাবেই। আগের দুই বিশ্বকাপে তার প্রথম বিশ বলের স্ট্রাইক রেট ছিল যথাক্রমে ৬৪ আর ৭৩। এবারের বিশ্বকাপে এ সংখ্যাটা রীতিমতো অতিমানবীয়, ১৩৭।

এ বিশ্বকাপে তার বদলে যাওয়া ভূমিকা এখানে বড় নিয়ামক হিসেবে কাজ করেছে। আগের মতো ইনিংস লম্বা করছেন না এখন। ভারতকে বিস্ফোরক শুরু এনে দিলেই কেল্লাফতে, বাকিটা বিরাট কোহলি-লোকেশ রাহুলরা মিলে দেখে নেবেন।

আজও তিনি খেলেছেন তার মতো, সেই ভূমিকা মেনেই। থেমেছেন ৩১ বলে ৪৭ রান করে। পাওয়ার প্লেতে উড়ন্ত সূচনা পেয়ে গেছে দল। ১০ ওভারে দুই উইকেট খুইয়ে তুলে ফেলেছে ৮২ রান।


০৩:১২

২০ বছর আগে-পরে একই সূত্রে গাঁথা শচীন-গিল!

২০ বছর আগে-পরে একই সূত্রে গাঁথা শচীন-গিল!

জীবন গিয়েছে চ’লে আমাদের কুড়ি-কুড়ি বছরের পার—/তখন আবার যদি দেখা হয় তোমার আমার!’ — বিশ বছর পর আবারও একটা বিশ্বকাপ ফাইনাল, আবারও একটা পরিস্থিতির সঙ্গে দেখা হয়ে গেল ভারতীয় সমর্থকদের, জীবনানন্দ দাশের ওই লাইনের মতো করে।

ওপেনার আউট হলেন শুরুতেই, ওই ৪ রান তুলে। ২০০৩ সালে জোহ্যানেসবার্গের ওই ফাইনালে শচীন আউট হয়েছিলেন ৪ রান করে, আজ শুভমানও তাই। দুজনই আউট হলেন অস্ট্রেলিয়ার বোলিং উদ্বোধন করা বোলারের হাতে। দুজনের আউটের ধরনেও আছে অদ্ভুত মিল। শর্ট বলে পুল করতে গিয়ে বিদায় নিয়েছেন দুজনই।


০২:৫২

‘জীবন’ পেয়েও কাজে লাগাতে পারলেন না গিল

‘জীবন’ পেয়েও কাজে লাগাতে পারলেন না গিল

শুভমান গিল ‘জীবন’ই পেয়েছিলেন বলা চলে। মিচেল স্টার্কের বলে ব্যাটের কোণায় লেগে বল চলে গেল প্রথম স্লিপে। তবে সে পর্যন্ত পুরোপুরি যেতে পারল না। পড়ল একটু সামনে। কামিন্স চিৎকার করে উঠলেন কাছ থেকে, ‘এগিয়ে এসো’ বলে।

সে যাত্রায় সমস্যা না হলেও গিল বিপদে পড়লেন একটু পর। সেই স্টার্কের বলেই। ব্যাটের কোণায় লেগে বল উঠে গেল ওপরে। তা গিয়ে জমা পড়ল অ্যাডাম জ্যাম্পার হাতে। ৩০ রানে প্রথম উইকেট খুইয়ে বসল ভারত।


০২:৩২

কোহলি নাকি ম্যাক্সওয়েলের?

কোহলি নাকি ম্যাক্সওয়েলের?

ফাইনাল কার হবে? কোহলি নাকি ম্যাক্সওয়েলের?


০২:২৪

সেমির একাদশ নিয়েই মাঠে দুই দল

ফাইনালে অপরিবর্তিত একাদশ নিয়েই মাঠে নামলো ভারত। অস্ট্রেলিয়ার একাদশেও নেই পরিবর্তন।

ভারত একাদশ: রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), শুভমান গিল, বিরাট কোহলি, শ্রেয়াস আইয়ার, কেএল রাহুল (উইকেটরক্ষক), সূর্যকুমার যাদব, রবীন্দ্র জাদেজা, মোহাম্মদ শামি, জাসপ্রিত বুমরাহ, কুলদীপ যাদব ও মোহাম্মদ সিরাজ।

অস্ট্রেলিয়া একাদশ: ডেভিড ওয়ার্নার, ট্র্যাভিস হেড, মিচেল মার্শ, স্টিভেন স্মিথ, মারনাস লাবুসচেন, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, জোশ ইঙ্গলিস (উইকেটরক্ষক), মিচেল স্টার্ক, প্যাট কামিন্স (অধিনায়ক), অ্যাডাম জাম্পা ও জশ হ্যাজলেউড।


০২:২২

শুরুতে ব্যাটিংয়ে ভারত

শুরুতে ব্যাটিংয়ে ভারত

আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে ওয়ানডে বিশ্বকাপের ফাইনালে মুখোমুখি ভারত-অস্ট্রেলিয়া। যেখানে টস জিতে অজি অধিনায়ক প্যাট কামিন্স ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত কেন, সেটি জানিয়ে অজি অধিনায়ক কামিন্স, 'উইকেট কিছুটা শুকনো দেখাচ্ছে এবং আমরা প্রথমে বোলিং করতে চাই। এই ভেন্যুতে রাতে বেশ শিশির থাকে। দল নিয়ে আমি সত্যিই গর্বিত। টুর্নামেন্টের শুরুটা কঠিন হলেও তারপর থেকে তারা কোনো ভুল করেনি।'

আগের লাইভ